প্রকৃতিতে শরৎ এর আগমন জানান দেয় কাশফুল। এ ঋতুতেই ফোটে পালকের মতো নরম এবং ধবধবে সাদা রঙের কাশফুল। বর্ষা ঋতুকে বিদায় জানিয়ে নীল আকাশে সাদা তুলোর মত মেঘের সাথে কাশফুলের মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া প্রকৃতিতে শুধুই মুগ্ধতা ছড়ায়!মুগ্ধতার এই চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে(নোবিপ্রবি)।
নোবিপ্রবির আকাশে ধবধবে সাদা মেঘের শতদল আর মাটিতে মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুল সৃষ্টি করেছে অপরূপ সৌন্দর্য্য। ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে হরেক রকম সাজে সেজে থাকে নোবিপ্রবি। এ যেন এক ফালি মায়া! নীল আকাশ আর কাশফুলের এক অচেনা রাজত্ব। বাতাসে কাশফুলের দোল খাওয়ার দৃশ্য কেড়ে নিচ্ছে মন।
শুভ্র কাশফুল হাতছানি দিয়ে ডাকছে প্রকৃতি প্রেমীদের। ঋতু রানী শুভ্রতা ছড়ানো কাশফুলে শ্বেত হয়ে উঠে ক্যাম্পাসের মাঠঘাটসহ প্রতিটি জায়গায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাস্তার দুপাশ, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনের সম্মুখে ও কেন্দ্রীয় মসজিদের চারপাশ সহ বিভিন্ন চত্বর ভরে উঠেছে কাশফুলে।
ক্যাম্পাসের চারপাশের কাশফুলের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সকলকেই। প্রকৃতিপ্রেমী দর্শনার্থীরা ভীড় জমাচ্ছে ঢেউ খেলানো নীল সাদা মেঘের ভেলা দেখতে। ছুটির দিন বিকেলে স্থানীয় বাসীন্দাসহ দূরদুরান্ত থেকে আশা দর্শনার্থীদের ভীর দেখা যায় পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে।
কেউ বন্ধুদের সঙ্গে, কেউবা প্রিয়তমাকে নিয়ে, কেউ বা আসেন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। দোল খেলানো কাশফুলের ছোঁয়ায় মোহিত হচ্ছেন তারা। কেউবা সেই অনুভূতিগুলোকে ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দি করে রাখছেন। অনেকেই ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।
নৈসর্গিক সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থী শ্রেয়া বলেন, শরৎ প্রকৃতিতে বিরাজমান তার সবচেয়ে বড় অনুষঙ্গ কাশফুল নিয়ে। কাশফুলের মধ্যে রয়েছে রোমাঞ্চকর উন্মাদনা। যা দেখে মন ভালো হয়ে যায়। কাশফুলের এই শুভ্রতা এবং স্নিগ্ধতা ছুঁয়ে যাক প্রতিটি হৃদয়।
সর্বোপরি, ঢলে ঢলে মানুষের আগমনে নোবিপ্রবির কাশফুল যেন সৌন্দর্যের এক অনন্য মাত্রা হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।
পিকে/এসপি
নোবিপ্রবির আকাশে ধবধবে সাদা মেঘের শতদল আর মাটিতে মৃদু বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুল সৃষ্টি করেছে অপরূপ সৌন্দর্য্য। ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে হরেক রকম সাজে সেজে থাকে নোবিপ্রবি। এ যেন এক ফালি মায়া! নীল আকাশ আর কাশফুলের এক অচেনা রাজত্ব। বাতাসে কাশফুলের দোল খাওয়ার দৃশ্য কেড়ে নিচ্ছে মন।
শুভ্র কাশফুল হাতছানি দিয়ে ডাকছে প্রকৃতি প্রেমীদের। ঋতু রানী শুভ্রতা ছড়ানো কাশফুলে শ্বেত হয়ে উঠে ক্যাম্পাসের মাঠঘাটসহ প্রতিটি জায়গায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ রাস্তার দুপাশ, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনের সম্মুখে ও কেন্দ্রীয় মসজিদের চারপাশ সহ বিভিন্ন চত্বর ভরে উঠেছে কাশফুলে।
ক্যাম্পাসের চারপাশের কাশফুলের সৌন্দর্য মুগ্ধ করছে শিক্ষার্থীসহ বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সকলকেই। প্রকৃতিপ্রেমী দর্শনার্থীরা ভীড় জমাচ্ছে ঢেউ খেলানো নীল সাদা মেঘের ভেলা দেখতে। ছুটির দিন বিকেলে স্থানীয় বাসীন্দাসহ দূরদুরান্ত থেকে আশা দর্শনার্থীদের ভীর দেখা যায় পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে।
কেউ বন্ধুদের সঙ্গে, কেউবা প্রিয়তমাকে নিয়ে, কেউ বা আসেন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। দোল খেলানো কাশফুলের ছোঁয়ায় মোহিত হচ্ছেন তারা। কেউবা সেই অনুভূতিগুলোকে ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দি করে রাখছেন। অনেকেই ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।
নৈসর্গিক সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থী শ্রেয়া বলেন, শরৎ প্রকৃতিতে বিরাজমান তার সবচেয়ে বড় অনুষঙ্গ কাশফুল নিয়ে। কাশফুলের মধ্যে রয়েছে রোমাঞ্চকর উন্মাদনা। যা দেখে মন ভালো হয়ে যায়। কাশফুলের এই শুভ্রতা এবং স্নিগ্ধতা ছুঁয়ে যাক প্রতিটি হৃদয়।
সর্বোপরি, ঢলে ঢলে মানুষের আগমনে নোবিপ্রবির কাশফুল যেন সৌন্দর্যের এক অনন্য মাত্রা হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।
পিকে/এসপি