জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসের মাস ব্যাপি কর্মসূচির অংশ হিসেবে দাউদকান্দিতে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ববরণকারীকে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সহায়তা প্রদান করেছে।
সোমবার বিকাল ৫টায় উপজেলার গৌরীপুর বন্ধন কমিউনিটি সেন্টারে নিরাপদ সড়ক চাই-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সহায়তার চেক তুলেদেন পঙ্গুত্ববরণকারী নাঈম ইসলামের মা লিপি আক্তারের হাতে।
এসময় ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া নিরাপদ সড়ক সম্ভব নয়। দক্ষ চালক, অনুমোদিত বাহন ও সড়ক পারাপারের নিয়ম বিধি সড়ক দূর্ঘটনার হাত থেকে সকলের জীবন রক্ষা করতে পারে। আর যারা সন্তানকে মোটরসাইকেল কিনে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন, তারা যেন সন্তানকে আগে মোটরসাইকেল চালানোর প্রশিক্ষন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহনের পর কিনে দেন।
অনুদান গ্রহনকারী লিপি আক্তার বলেন, আমার বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে, আমার ভাই সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। এখন আমার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ববরণ করেছে। আর কোন মা বোন যেন সড়ক দূর্ঘটনায় কোন ভাইকে বাবাকে হারাতে না হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ যেন সড়ক দুর্ঘটনারোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের।
নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) দাউদকান্দি উপজেলা শাখার আহবায়ক লিটন সরকার বাদলের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন
নিরাপদ সড়ক চাই-এর মহাসচিব লিটন এরশাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আজাদ হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মহিনুল হাসান। উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো: তৌহিদ আল হাসান, দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মোজাম্মেল হক,
দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মো: জাহাঙ্গীর আলম, গৌরীপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো: আসাদুজ্জামান, গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: নোমান মিয়া সরকার।
উল্লেখ্য, সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ববরণকারী নাঈম ইসলাম চলতি বছরের ৮ জুন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দাউদকান্দি উপজেলার শহীদনগরে বাস চাপায় মারাত্মক আহত হয়ে দীর্ঘ ৪ মাস ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পিকে/এসপি
সোমবার বিকাল ৫টায় উপজেলার গৌরীপুর বন্ধন কমিউনিটি সেন্টারে নিরাপদ সড়ক চাই-এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সহায়তার চেক তুলেদেন পঙ্গুত্ববরণকারী নাঈম ইসলামের মা লিপি আক্তারের হাতে।
এসময় ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া নিরাপদ সড়ক সম্ভব নয়। দক্ষ চালক, অনুমোদিত বাহন ও সড়ক পারাপারের নিয়ম বিধি সড়ক দূর্ঘটনার হাত থেকে সকলের জীবন রক্ষা করতে পারে। আর যারা সন্তানকে মোটরসাইকেল কিনে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন, তারা যেন সন্তানকে আগে মোটরসাইকেল চালানোর প্রশিক্ষন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহনের পর কিনে দেন।
অনুদান গ্রহনকারী লিপি আক্তার বলেন, আমার বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে, আমার ভাই সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। এখন আমার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ববরণ করেছে। আর কোন মা বোন যেন সড়ক দূর্ঘটনায় কোন ভাইকে বাবাকে হারাতে না হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ যেন সড়ক দুর্ঘটনারোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের।
নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) দাউদকান্দি উপজেলা শাখার আহবায়ক লিটন সরকার বাদলের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন
নিরাপদ সড়ক চাই-এর মহাসচিব লিটন এরশাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আজাদ হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মহিনুল হাসান। উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো: তৌহিদ আল হাসান, দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মোজাম্মেল হক,
দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মো: জাহাঙ্গীর আলম, গৌরীপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো: আসাদুজ্জামান, গৌরীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: নোমান মিয়া সরকার।
উল্লেখ্য, সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ববরণকারী নাঈম ইসলাম চলতি বছরের ৮ জুন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দাউদকান্দি উপজেলার শহীদনগরে বাস চাপায় মারাত্মক আহত হয়ে দীর্ঘ ৪ মাস ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পিকে/এসপি