শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবি পূরনে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে ৪ দিনের কর্মবিরতী পালনের কর্মসূচী ঘোষণা করেছে বিসিএস সাধারন শিক্ষা সমিতি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ইউনিট।
নেতৃবৃন্দরা বলেন, আগামী ২ অক্টোবর সারা দেশে একদিনের কর্মবিরতী পালন করা হবে এবং আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিনের কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবি সমুহ আদায়ে রাঙ্গামাটি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচী ঘোষনা করা হয়।
রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ তুষার কান্তি বড়ুয়া সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল হাসেম।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি কলেজের উপ অধক্ষ্য প্রফেসার জাহেদা সুলতান, রাঙ্গামাটি শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক সান্তনু চাকমা, রাঙ্গামাটি কলেজের উদ্ভিত বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৌরভ হোসেন, রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের অন্যান্যের শিক্ষকসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলর্ভুক্ত পদ থেকে শিক্ষা ক্যাডার বহির্ভূতদের অপসারনের দাবী জানিয়ে আসছি। কিন্তু সেটি করা হয়নি। উপরন্তু আমরা লিখিভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলর্ভূক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভূত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চুড়ান্ত করা হয়েছে।
যা সুস্পষ্টতই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপ আঘাত। আমরা এ সকল কর্মকান্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শাসিল বলে মনে করছি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই।
তাই আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে এই বিধি বাতিলের জোর দাবী করছি। লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যে সকল অভীষ্ট নির্ধারণ করেছে সেগুলো অর্জনে তিনিও শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে তাই তিনি স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজন জাতির পিতার দর্শনের বাস্তবায়ন। যিনি শিক্ষা প্রশাসন পরিচালনায় শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব প্রদানের মত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
একই ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতার সবচাইতে প্রাসঙ্গিক। তাই জরুরি ভাবে প্রয়োজন একটি দক্ষ যুগোপযোগী ও সম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষায় জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে উপজেলা, জেলা, শিক্ষা সংস্কার দপ্তর অধিদপ্তর ও প্রকল্পসমূহ পরিচালনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ সময়ের দাবি।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভীষণ ২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কোন কারন ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ আছে দুই বছর।
এই মুহূর্তে শিক্ষা ক্যাডার পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতিযোগ্য এক হাজার দুইশ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতিযোগ্য ৩হাজার জন। সহকারে অধ্যাপক পদে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা আছেন প্রায় ৩ হাজার জন।
এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই। সবাই পদোন্নতি যোগ্য পদের বেতন স্কেল এর সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যাডার সার্ভিসে শুন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেওয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ শিক্ষা ক্যাডারকে শুন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বঞ্চিত রাখা হয়।
প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্ত: ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে নির্দেশ দিয়েছেন বারবার। কিন্তু সেই নির্দেশনা মানা হচ্ছে না। অন্য ক্যাডারের মতো শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচ ভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে আছেন।
বেতন স্কেল অনুযায়ী চতুর্থ ও ষষ্ঠ গ্রেত প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে এক বছর পূর্বে। কিন্তু এই বিষয়ে কোন অগ্রগতি নেই। লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর হল শিক্ষা। প্রশাসনসহ অন্যান্য সেক্টরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অফিস রয়েছে।
কিন্তু জেলা ও উপজেলা শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য শক্তিশালী শিক্ষা প্রশাসন গড়ে ওঠেনি। বর্তমান সরকার প্রতিটি উপজেলায় এক বা একাধিক কলেজ সরকারি করেছে। সেখানে উচ্চ শিক্ষা চালু আছে। উপজেলায় ও জেলায় প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থাকলেও উচ্চ শিক্ষার দেখভালের জন্য কোন কর্তৃপক্ষ নেই। দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে শিক্ষা নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন।
পিকে/এসপি
নেতৃবৃন্দরা বলেন, আগামী ২ অক্টোবর সারা দেশে একদিনের কর্মবিরতী পালন করা হবে এবং আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিনের কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবি সমুহ আদায়ে রাঙ্গামাটি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এই কর্মসূচী ঘোষনা করা হয়।
রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ তুষার কান্তি বড়ুয়া সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল হাসেম।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি কলেজের উপ অধক্ষ্য প্রফেসার জাহেদা সুলতান, রাঙ্গামাটি শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক সান্তনু চাকমা, রাঙ্গামাটি কলেজের উদ্ভিত বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৌরভ হোসেন, রাঙ্গামাটি সরকারী কলেজের অন্যান্যের শিক্ষকসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলর্ভুক্ত পদ থেকে শিক্ষা ক্যাডার বহির্ভূতদের অপসারনের দাবী জানিয়ে আসছি। কিন্তু সেটি করা হয়নি। উপরন্তু আমরা লিখিভাবে আপত্তি জানাবার পরেও বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলর্ভূক্ত প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫১২টি পদ শিক্ষা ক্যাডারের তফসিল বহির্ভূত করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগবিধি চুড়ান্ত করা হয়েছে।
যা সুস্পষ্টতই শিক্ষা ক্যাডারের অস্তিত্বের উপ আঘাত। আমরা এ সকল কর্মকান্ডকে সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার শাসিল বলে মনে করছি। শিক্ষা ক্যাডারকে অন্ধকারে রেখে এই বিধি করার এখতিয়ার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নেই।
তাই আমরা শিক্ষা ক্যাডার বিরোধী এসকল কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে এই বিধি বাতিলের জোর দাবী করছি। লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যে সকল অভীষ্ট নির্ধারণ করেছে সেগুলো অর্জনে তিনিও শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।
স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে তাই তিনি স্মার্ট শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। এগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজন জাতির পিতার দর্শনের বাস্তবায়ন। যিনি শিক্ষা প্রশাসন পরিচালনায় শিক্ষা সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব প্রদানের মত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।
একই ব্যবস্থা গ্রহণ বর্তমান বাস্তবতার সবচাইতে প্রাসঙ্গিক। তাই জরুরি ভাবে প্রয়োজন একটি দক্ষ যুগোপযোগী ও সম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষায় জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে উপজেলা, জেলা, শিক্ষা সংস্কার দপ্তর অধিদপ্তর ও প্রকল্পসমূহ পরিচালনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগ সময়ের দাবি।
লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভীষণ ২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। কোন কারন ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ আছে দুই বছর।
এই মুহূর্তে শিক্ষা ক্যাডার পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতিযোগ্য এক হাজার দুইশ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতিযোগ্য ৩হাজার জন। সহকারে অধ্যাপক পদে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা আছেন প্রায় ৩ হাজার জন।
এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই। সবাই পদোন্নতি যোগ্য পদের বেতন স্কেল এর সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যাডার সার্ভিসে শুন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেওয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ শিক্ষা ক্যাডারকে শুন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বঞ্চিত রাখা হয়।
প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্ত: ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে নির্দেশ দিয়েছেন বারবার। কিন্তু সেই নির্দেশনা মানা হচ্ছে না। অন্য ক্যাডারের মতো শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচ ভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে আছেন।
বেতন স্কেল অনুযায়ী চতুর্থ ও ষষ্ঠ গ্রেত প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে এক বছর পূর্বে। কিন্তু এই বিষয়ে কোন অগ্রগতি নেই। লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর হল শিক্ষা। প্রশাসনসহ অন্যান্য সেক্টরের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অফিস রয়েছে।
কিন্তু জেলা ও উপজেলা শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য শক্তিশালী শিক্ষা প্রশাসন গড়ে ওঠেনি। বর্তমান সরকার প্রতিটি উপজেলায় এক বা একাধিক কলেজ সরকারি করেছে। সেখানে উচ্চ শিক্ষা চালু আছে। উপজেলায় ও জেলায় প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থাকলেও উচ্চ শিক্ষার দেখভালের জন্য কোন কর্তৃপক্ষ নেই। দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে শিক্ষা নিয়ন্ত্রিত জেলা ও উপজেলা শিক্ষা প্রশাসন প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন।
পিকে/এসপি