আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে জাতীয় পার্টি থেকে সংসদ সদস্য পদে অংশগ্রহন করবেন বলে জানিয়েছেন। কুমিল্লা-২ (তিতাস-হোমনা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আমির হোসেন ভূঁইয়া।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, পাঁচ বছর সংসদ সদস্য ছিলাম। জনগনের চাকর হিসেবে কাজ করেছি। জনগনের দু:খে, সুখে পাশে ছিলাম। তিতাস-হোমনার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে আমার আমলে। দুটি উপজেলায় সাড় ৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি।
তিনি রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিতাস উপজেলা সদরে তার নিজ ভবনে 'প্রধান খবর -কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমার সময়ে কুমিল্লার প্রথম মডেল হাসপাতাল হয় তিতাস উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স।
স্বাধীনতার পর প্রথম তিতাসে দুটি কলেজ সরকারী করন করা হয়, তিতাস সদরে কড়িকান্দি বাজারে প্রথম সরকারী ব্যাংকের শাখা আনা হয়। হোমনা কলেজকে সরকারী করন করা, হোমনা থানাকে মডেল থানায় রুপান্তর এবং রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রী কলেজকে অর্নাসে উন্নতি করন এছাড়াও শতভাগ বিদ্যুৎতায়ীত উপজেলা আমার আমলে ঘোষনা করা হয়।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষার উন্নয়নে ৪২ টি ৪র্থ তলা ভবন নির্মান, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৪টি বড় ব্রীজ (জিয়ারকান্দি, মটুপি, শিবপুর, খাদিরখাল) এবং ৫৭টি কালভার্ট নির্মান করেছি। এছাড়াও আরো অসংখ্য উন্নয়ন করেছি।
তিনি বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই জাতীয় পার্টির রাজনীতি করে আসছি, অবিভক্ত দাউদকান্দি উপজেলার কড়িকান্দি ইউনিয়ন ছাত্র সমাজের সভাপতি, কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছি।
আগামী নির্বাচনে আমি আবারও প্রার্থী হবো, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে নির্বাচন করবো, অথবা অন্য কাওকে দিলে তার নির্বাচন করবো। দলের সিদ্ধান্ত মেনে নেবো।
আমি নির্বাচীত হলে দাউদকান্দি-তিতাসর প্রাণকেন্দ্র গৌরীপুর ইউনিয়নকে পৌরসভায় রুপান্তর করবো। গৌরীপুরকে মডেল শহর পরিনত করবো এছাড়াও দাউদকান্দির প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে জনগণের সাথে কথা বলে তার উন্নয়ন নিশ্চিত করবো।
উল্লেখ্য, আমির হোসেন ভূঁইয়া গেল ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-২ (তিতাস-হোমনা) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত বিনাভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচীত হন। বর্তমানে কুমিল্লা-১ আসনটি ভেঙ্গে দাউদকান্দি-তিতাস করা হয়েছে।
পিকে/এসপি
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, পাঁচ বছর সংসদ সদস্য ছিলাম। জনগনের চাকর হিসেবে কাজ করেছি। জনগনের দু:খে, সুখে পাশে ছিলাম। তিতাস-হোমনার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে আমার আমলে। দুটি উপজেলায় সাড় ৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি।
তিনি রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিতাস উপজেলা সদরে তার নিজ ভবনে 'প্রধান খবর -কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আমার সময়ে কুমিল্লার প্রথম মডেল হাসপাতাল হয় তিতাস উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স।
স্বাধীনতার পর প্রথম তিতাসে দুটি কলেজ সরকারী করন করা হয়, তিতাস সদরে কড়িকান্দি বাজারে প্রথম সরকারী ব্যাংকের শাখা আনা হয়। হোমনা কলেজকে সরকারী করন করা, হোমনা থানাকে মডেল থানায় রুপান্তর এবং রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রী কলেজকে অর্নাসে উন্নতি করন এছাড়াও শতভাগ বিদ্যুৎতায়ীত উপজেলা আমার আমলে ঘোষনা করা হয়।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষার উন্নয়নে ৪২ টি ৪র্থ তলা ভবন নির্মান, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৪টি বড় ব্রীজ (জিয়ারকান্দি, মটুপি, শিবপুর, খাদিরখাল) এবং ৫৭টি কালভার্ট নির্মান করেছি। এছাড়াও আরো অসংখ্য উন্নয়ন করেছি।
তিনি বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই জাতীয় পার্টির রাজনীতি করে আসছি, অবিভক্ত দাউদকান্দি উপজেলার কড়িকান্দি ইউনিয়ন ছাত্র সমাজের সভাপতি, কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বর্তমানে কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছি।
আগামী নির্বাচনে আমি আবারও প্রার্থী হবো, দল আমাকে মনোনয়ন দিলে নির্বাচন করবো, অথবা অন্য কাওকে দিলে তার নির্বাচন করবো। দলের সিদ্ধান্ত মেনে নেবো।
আমি নির্বাচীত হলে দাউদকান্দি-তিতাসর প্রাণকেন্দ্র গৌরীপুর ইউনিয়নকে পৌরসভায় রুপান্তর করবো। গৌরীপুরকে মডেল শহর পরিনত করবো এছাড়াও দাউদকান্দির প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে জনগণের সাথে কথা বলে তার উন্নয়ন নিশ্চিত করবো।
উল্লেখ্য, আমির হোসেন ভূঁইয়া গেল ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-২ (তিতাস-হোমনা) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত বিনাভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচীত হন। বর্তমানে কুমিল্লা-১ আসনটি ভেঙ্গে দাউদকান্দি-তিতাস করা হয়েছে।
পিকে/এসপি