জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য (উপাচার্য অসুস্থ থাকায়) অধ্যাপক ড. কামালউদ্দিন আহমদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সংস্কৃতিমনস্ক মানুষ ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর অনুমোদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর।
রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকীর স্মরণে 'জাতির জনক ও বাংলাদেশ' শীর্ষক শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর পুরস্কার বিতরণী ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
ড. কামালউদ্দিন আহমদ আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক, বৈষম্যহীন পথে এগোচ্ছিল। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্যে দিয়ে এই অগ্রযাত্রাকে দমিয়ে দিতে চেয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে চলছে। বঙ্গবন্ধুর আর্দশ চর্চা ও নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধর আর্দশকে ছড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধু চিত্রায়ণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানটি গুরত্বপূর্ণ।
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চারণে এমন অনুষ্ঠান অব্যাহত রাখা উচিত। এসময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি তামজিদা ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চারুকলা বিভাগের পরিচালক সৈয়দ মাহবুবা করিম (মিনি করিম)
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বজলুর রশিদ খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী ও সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন বক্তব্য রাখেন।
অতিথীদের বক্তব্য শেষে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এসময় প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের অভিভাবক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি
রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদৎ বার্ষিকীর স্মরণে 'জাতির জনক ও বাংলাদেশ' শীর্ষক শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর পুরস্কার বিতরণী ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
ড. কামালউদ্দিন আহমদ আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক, বৈষম্যহীন পথে এগোচ্ছিল। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্যে দিয়ে এই অগ্রযাত্রাকে দমিয়ে দিতে চেয়েছিল।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে চলছে। বঙ্গবন্ধুর আর্দশ চর্চা ও নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধর আর্দশকে ছড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধু চিত্রায়ণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানটি গুরত্বপূর্ণ।
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চারণে এমন অনুষ্ঠান অব্যাহত রাখা উচিত। এসময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি তামজিদা ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসানের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চারুকলা বিভাগের পরিচালক সৈয়দ মাহবুবা করিম (মিনি করিম)
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বজলুর রশিদ খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী ও সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন বক্তব্য রাখেন।
অতিথীদের বক্তব্য শেষে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এসময় প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের অভিভাবক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি