পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (দঃ)-উপলক্ষে রাঙামাটিতে তিন পার্বত্য জেলার সর্ববৃহৎ জশনে জুলুছ (বর্নাঢ্য র্যালী) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদে মিলাদুন্নবী (দঃ) উপলক্ষে বর্ণাঢ্য এই জশনে জুলুছের আয়োজন করেছে গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশ রাঙামাটি জেলা।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ শুরু হয়ে প্রেসক্লাব, দোয়েল চত্বর, পৌরসভা, কাঠালতলী হয়ে বনরূপা জামে মসজিদে সমাপ্ত হয়। এই জুলুছে জেলার প্রত্যন্ত উপজেলা থেকেও শত শত মুসলমান যোগদান করে। নানা রঙ-বেরঙের ব্যানার ফেস্টুন ও কলেমা খচিত পতাকা নিয়ে শত শত মুসল্লী জুলুছে যোগদান করেন।
জশনে জুলুছে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আলহাজ¦ মাওলানা আবদুল ওয়াজেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা গাউছিয়া কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবু সৈয়দ। উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী, পৌরসভার কাউন্সিরগণসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বনরূপা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয়ায় সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এই দিনে জশনে জুলুছ রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপনে সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়।
বক্তারা আরো বলেন প্রিয় নবীজি(দঃ)-এর শুভাগমনে আল্লাহ পাক ফেরেশতাদের নিয়ে উর্ধ্বাকাশে জুলুছ করেছিলেন, যা কোরআন-হাদিসের আয়াত দ্বারা সুস্পষ্ট প্রমানিত। এছাড়াও এটি যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এই জুলুছ নতুন কিছু নয়। তাই মিলাদুন্নবী(দঃ) উপলক্ষে জুলুছ করা উত্তম কাজ।
দিন দিন জুলুছে লোক সমাগম বাড়ছে বলে সমাবেশে বলা হয়। আলোচনা সভায় বক্তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উদযাপনে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আলোচনা সভা শেষে দেশ ও জাতির কল্যান কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এছাড়াও বিভিন্ন মসজিদের ইমামগন উপস্থিত ছিলেন। এসময় বক্তব্য রাখেন বনরূপা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ইকবাল হোসাইন আল ক্বাদেরী, রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদের খতিম মাওলানা আবু নওশাদ নঈমী, কলেজ গেইট জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সুলতান মাহমুদ আল ক্বাদেরী
তৈয়বিয়া আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মোঃ আখতার হোসেন চৌধুরী, কাঠালতলী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শফিউল আলম আল ক্বাদেরী, পুরাতন বাস স্টেশন জামে মসজিদের খতিব অধ্যক্ষ আলহাজ¦ মাওলানা জসীম উদ্দিন নুরী, কাঠালতলি জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা সেকান্দর হোসাইন আল ক্বাদেরী
তাহের শাহ জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা নঈম উদ্দিন আল ক্বাদেরী প্রমুখ। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উপলক্ষে জেলা গাউসিয়া কমিটির উদ্যোগে শহরের আকর্ষনীয় ফিশারী সংযোগ সড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ আলোকসজ্জা করা হয়।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে জুলুছ শুরু হয়। এসময় শত শত লোকজন কলেমা খচিত পতাকা, বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে জুলুছে অংশ গ্রহণ করে। নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ(দঃ) ধ্বনিতে মূখরিত হয়ে উঠে আকাশ বাতাস।
এছাড়াও মন মুগ্ধকর নাতে রাসুল(দঃ) পরিবেশন করতে থাকেন শায়েরগণ। জুলুছের সামনে ছিল শত শত মোটরসাইকেলের বিশাল বহর।
পিকে/এসপি
শুক্রবার জুমার নামাজের পর রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ শুরু হয়ে প্রেসক্লাব, দোয়েল চত্বর, পৌরসভা, কাঠালতলী হয়ে বনরূপা জামে মসজিদে সমাপ্ত হয়। এই জুলুছে জেলার প্রত্যন্ত উপজেলা থেকেও শত শত মুসলমান যোগদান করে। নানা রঙ-বেরঙের ব্যানার ফেস্টুন ও কলেমা খচিত পতাকা নিয়ে শত শত মুসল্লী জুলুছে যোগদান করেন।
জশনে জুলুছে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আলহাজ¦ মাওলানা আবদুল ওয়াজেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা গাউছিয়া কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আবু সৈয়দ। উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী, পৌরসভার কাউন্সিরগণসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বনরূপা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয়ায় সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এই দিনে জশনে জুলুছ রাষ্ট্রীয়ভাবে উদযাপনে সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়।
বক্তারা আরো বলেন প্রিয় নবীজি(দঃ)-এর শুভাগমনে আল্লাহ পাক ফেরেশতাদের নিয়ে উর্ধ্বাকাশে জুলুছ করেছিলেন, যা কোরআন-হাদিসের আয়াত দ্বারা সুস্পষ্ট প্রমানিত। এছাড়াও এটি যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এই জুলুছ নতুন কিছু নয়। তাই মিলাদুন্নবী(দঃ) উপলক্ষে জুলুছ করা উত্তম কাজ।
দিন দিন জুলুছে লোক সমাগম বাড়ছে বলে সমাবেশে বলা হয়। আলোচনা সভায় বক্তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উদযাপনে সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আলোচনা সভা শেষে দেশ ও জাতির কল্যান কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এছাড়াও বিভিন্ন মসজিদের ইমামগন উপস্থিত ছিলেন। এসময় বক্তব্য রাখেন বনরূপা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ইকবাল হোসাইন আল ক্বাদেরী, রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদের খতিম মাওলানা আবু নওশাদ নঈমী, কলেজ গেইট জামে মসজিদের খতিব মাওলানা সুলতান মাহমুদ আল ক্বাদেরী
তৈয়বিয়া আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আলহাজ্ব মোঃ আখতার হোসেন চৌধুরী, কাঠালতলী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শফিউল আলম আল ক্বাদেরী, পুরাতন বাস স্টেশন জামে মসজিদের খতিব অধ্যক্ষ আলহাজ¦ মাওলানা জসীম উদ্দিন নুরী, কাঠালতলি জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা সেকান্দর হোসাইন আল ক্বাদেরী
তাহের শাহ জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা নঈম উদ্দিন আল ক্বাদেরী প্রমুখ। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী(দঃ) উপলক্ষে জেলা গাউসিয়া কমিটির উদ্যোগে শহরের আকর্ষনীয় ফিশারী সংযোগ সড়কসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহ আলোকসজ্জা করা হয়।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে জুলুছ শুরু হয়। এসময় শত শত লোকজন কলেমা খচিত পতাকা, বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে জুলুছে অংশ গ্রহণ করে। নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ(দঃ) ধ্বনিতে মূখরিত হয়ে উঠে আকাশ বাতাস।
এছাড়াও মন মুগ্ধকর নাতে রাসুল(দঃ) পরিবেশন করতে থাকেন শায়েরগণ। জুলুছের সামনে ছিল শত শত মোটরসাইকেলের বিশাল বহর।
পিকে/এসপি