লক্ষ্মীপুরের রায়পুর আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নূরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলছেন, সাংবাদিকতা হচ্ছে একটি মহান পেশা। একজন সাংবাদিক যদি তার লেখনির মাধ্যমে সমাজের চিত্রগুলো তুলে ধরে, তাহলে ওই-সমাজের জনগণ তাকে অনেক শ্রদ্ধা ও সম্মান করে।
সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতারা অন্যায় করতে ভয় পাবে। ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিকরা একটি স্মার্ট জেলা রূপান্তর করতে পারে।
রোববার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের নবগঠিত কমিটির পরিচিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাডভোকেট নূরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন আরো বলেন, লক্ষ্মীপুর হচ্ছে একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। এখানে আওয়ামী লীগ-বিএনপি কখনো মুখোমুখি হয়নি। এর আগে পুলিশ ও বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধছে।
পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ-বিএনপি মারামারি করেনি। তাই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোন মামলা ও করা হয়নি। যদি লক্ষ্মীপুরে দক্ষিণ তেমুহনী বিএনপি অবস্থান নেয়, আওয়ামী লীগ অবস্থান নেয় উত্তর তেমুহনী। এ জেলায় রাজনীতির একটি সম্প্রীতি রয়েছে।
কমিটির সভাপতি মো. জহির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্বাছ হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন টিপু
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মাঈন উদ্দিন পাঠান, সাবেক জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নরুল হুদা পাটোয়ারী ও এডভোকেট হাফিজুর রহমান, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির পাটোয়ারী
সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম পলাশ, জেলা বনিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, এডভোকেট মহসিন কবির মুরাদ, সিনিয়র সাংবাদিক মো. কামাল হোসেন, মো.কামাল উদ্দিন হাওলাদার, মহিউদ্দিন মুরাদ, এমজে আলম, হাফিজুর রহমান সবুজ
এমএ মজিদ, ফারুক হোসেন. অহিদুর রহমান মুরাদ প্রমুখ। এসময় জেলা,উপজেলা সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন, ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের এক মিলন মেলা হয়।
পিকে/এসপি
সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতারা অন্যায় করতে ভয় পাবে। ঐক্যবদ্ধ সাংবাদিকরা একটি স্মার্ট জেলা রূপান্তর করতে পারে।
রোববার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের নবগঠিত কমিটির পরিচিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাডভোকেট নূরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন আরো বলেন, লক্ষ্মীপুর হচ্ছে একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। এখানে আওয়ামী লীগ-বিএনপি কখনো মুখোমুখি হয়নি। এর আগে পুলিশ ও বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধছে।
পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ-বিএনপি মারামারি করেনি। তাই আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোন মামলা ও করা হয়নি। যদি লক্ষ্মীপুরে দক্ষিণ তেমুহনী বিএনপি অবস্থান নেয়, আওয়ামী লীগ অবস্থান নেয় উত্তর তেমুহনী। এ জেলায় রাজনীতির একটি সম্প্রীতি রয়েছে।
কমিটির সভাপতি মো. জহির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্বাছ হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন টিপু
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মাঈন উদ্দিন পাঠান, সাবেক জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নরুল হুদা পাটোয়ারী ও এডভোকেট হাফিজুর রহমান, লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির পাটোয়ারী
সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম পলাশ, জেলা বনিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, এডভোকেট মহসিন কবির মুরাদ, সিনিয়র সাংবাদিক মো. কামাল হোসেন, মো.কামাল উদ্দিন হাওলাদার, মহিউদ্দিন মুরাদ, এমজে আলম, হাফিজুর রহমান সবুজ
এমএ মজিদ, ফারুক হোসেন. অহিদুর রহমান মুরাদ প্রমুখ। এসময় জেলা,উপজেলা সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন, ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের এক মিলন মেলা হয়।
পিকে/এসপি