বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) ২০২২-২৩ অর্থবছরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মূল্যায়নে দেশের ৪৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১০ম অবস্থানে রয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
১০০ নাম্বারের মধ্যে ৮৯.৫০ নম্বর পেয়ে ১৩ ধাপ এগিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) ইউজিসির সচিবালয় এবং প্রশাসন বিভাগের সচিব ড. ফেরদৌস জামান স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ২০২০-২১ অর্থবছরে এপিএ মূল্যায়নে প্রাপ্ত নাম্বার ছিল ৫০, তিনি দায়িত্ব নেয়ার পর ২০২১-২২ অর্থবছরে এপিএ মূল্যায়নে ৬৯.৯৪ নাম্বার পেয়ে ১৯ ধাপ এগিয়ে ২৩তম অবস্থান করে এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে আরও ১৩ ধাপ এগিয়ে ১০ম অবস্থান করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি বিরাট অর্জন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিশনকে এগিয়ে নেয়ার জন্য যেসকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী কাজ করছে তাদের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
তাদের কারণেই এপিএ-তে এতবড় সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের এই অর্জন এবং ক্রমাগত প্রচেষ্টায়, আমি আত্মবিশ্বাসী আমরা আগামী বছরে আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে থাকবো।
এই লক্ষ্যকে সুবিধাজনক করে, আমি সবার কাছে আহ্বান জানাচ্ছি ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য যাতে গুণগত শিক্ষা, শিক্ষকতা এবং গবেষণার উন্নতি হয়।
পিকে/এসপি
১০০ নাম্বারের মধ্যে ৮৯.৫০ নম্বর পেয়ে ১৩ ধাপ এগিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) ইউজিসির সচিবালয় এবং প্রশাসন বিভাগের সচিব ড. ফেরদৌস জামান স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ২০২০-২১ অর্থবছরে এপিএ মূল্যায়নে প্রাপ্ত নাম্বার ছিল ৫০, তিনি দায়িত্ব নেয়ার পর ২০২১-২২ অর্থবছরে এপিএ মূল্যায়নে ৬৯.৯৪ নাম্বার পেয়ে ১৯ ধাপ এগিয়ে ২৩তম অবস্থান করে এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে আরও ১৩ ধাপ এগিয়ে ১০ম অবস্থান করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, এটি আমাদের জন্য একটি বিরাট অর্জন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিশনকে এগিয়ে নেয়ার জন্য যেসকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী কাজ করছে তাদের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
তাদের কারণেই এপিএ-তে এতবড় সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের এই অর্জন এবং ক্রমাগত প্রচেষ্টায়, আমি আত্মবিশ্বাসী আমরা আগামী বছরে আরও ভালো ফলাফল অর্জন করতে থাকবো।
এই লক্ষ্যকে সুবিধাজনক করে, আমি সবার কাছে আহ্বান জানাচ্ছি ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য যাতে গুণগত শিক্ষা, শিক্ষকতা এবং গবেষণার উন্নতি হয়।
পিকে/এসপি