দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র নিজ হেফাজতে রাখার অপরাধে একজনকে ১২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার আদালত। সোমবার (২৮ আগস্ট) কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
দণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আতাকরা গ্রামের মৃত নন মিয়া ছেলে আবদুল করিম (৪৮)। মামলার বিবরণে জানাযায়- ২০১৬ সালে ১৫ মে এজাহারকারী এসআই সুজন চন্দ্র মজুমদারসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ডিউটি করাকালীন সময়ে গোপন সংবাদ এর ভিত্তিতে জানতে পেরে যে,
চৌদ্দগ্রাম থানাধীন জগন্নাথদীঘি আতাকরা গ্রামের জনৈক ননা মিয়ার ছেলে আঃ করিমের বসত ঘরে ৭/৮জন লোক ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সমবেত হইতেছে। উক্ত সংবাদ এর ভিত্তিতে রাত ২:৩৫ ঘটিকার সময় ধৃত আসামি আঃ করিম পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে
পালানোর চেষ্টা করিলে তাকে আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তার স্বীকারোক্তি ও দেখানো মতে বসত ঘরের উত্তর পাশের রুমে তাকের উপর হতে রিভলবার উদ্ধার ও জব্দ করেন থানাপুলিশ। এ ব্যাপারে চৌদ্দগ্রাম থানার কনকাপৈত পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র এর এসআই সুজন চন্দ্র মজুমদার
বাদী হয়ে আতাকরা গ্রামের মোঃ দুলাল মিয়ার ছেলে মোঃ নবী (২৭) ও মৃত ননা মিয়ার ছেলে আঃ করিম (৪৮), নারায়নকরার মৃত সেলিম চৌধুরীর ছেলে মোঃ সোহেল (২৪), কেছকিমুড়ার মৃত ইউনূছ মিয়ার ছেলে মোঃ মনির (২৮), মৃত মোকছেদুর রহমানের ছেলে আঃ রহিম (৪২)
আবুল খায়েরের ছেলে মোঃ দুলাল মিয়া (২৪) ও আতাকরা আনু মিয়ার ছেলে হাবিব (২৯) কে আসামি করে দি আমর্স এ্যাক্টের ১৮৭৮ এর ১৯ (এ) ধারার চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি এজাহার দায়ের করিলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ আরিফ হোসেন ঘটনার তদন্তপূর্বক রাষ্ট্রপক্ষে
আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আবদুল করিমসহ ০৭জনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ০৫ জুন বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন (যাহার অভিযোগপত্র নং-১১৮)।
পরবর্তীতে মামলাটি বিচারে আসিলে ২০১৭ সালে ৩ এপ্রিল আসামীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় বিধানমতে চার্জ গঠন করিলে রাষ্ট্রপক্ষে মানীত ১৫জন সাক্ষীর মধ্যে ০৬জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানী অন্তে উল্লেখিত আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত
অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় পলাতক আসামি আঃ করিমকে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ধারায় দোষী সাব্যস্তক্রমে ১২ বৎসরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং অপর আসামি মোঃ নবী, মোঃ সোহেল, মোঃ মনির হোসেন প্রকাশ মনি, মোঃ আঃ রহিম ও মোঃ দুলাল ওরফে উলাল এর বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে খালাস প্রদান করেন আদালত।
রায় ঘোষণা কালে আদালত কাঠগড়ায় অনুপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি এডভোকেট মোঃ নজরুল ইসলাম।
পিকে/এসপি
দণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আতাকরা গ্রামের মৃত নন মিয়া ছেলে আবদুল করিম (৪৮)। মামলার বিবরণে জানাযায়- ২০১৬ সালে ১৫ মে এজাহারকারী এসআই সুজন চন্দ্র মজুমদারসহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ডিউটি করাকালীন সময়ে গোপন সংবাদ এর ভিত্তিতে জানতে পেরে যে,
চৌদ্দগ্রাম থানাধীন জগন্নাথদীঘি আতাকরা গ্রামের জনৈক ননা মিয়ার ছেলে আঃ করিমের বসত ঘরে ৭/৮জন লোক ডাকাতির উদ্দেশ্যে অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে সমবেত হইতেছে। উক্ত সংবাদ এর ভিত্তিতে রাত ২:৩৫ ঘটিকার সময় ধৃত আসামি আঃ করিম পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে
পালানোর চেষ্টা করিলে তাকে আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তার স্বীকারোক্তি ও দেখানো মতে বসত ঘরের উত্তর পাশের রুমে তাকের উপর হতে রিভলবার উদ্ধার ও জব্দ করেন থানাপুলিশ। এ ব্যাপারে চৌদ্দগ্রাম থানার কনকাপৈত পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র এর এসআই সুজন চন্দ্র মজুমদার
বাদী হয়ে আতাকরা গ্রামের মোঃ দুলাল মিয়ার ছেলে মোঃ নবী (২৭) ও মৃত ননা মিয়ার ছেলে আঃ করিম (৪৮), নারায়নকরার মৃত সেলিম চৌধুরীর ছেলে মোঃ সোহেল (২৪), কেছকিমুড়ার মৃত ইউনূছ মিয়ার ছেলে মোঃ মনির (২৮), মৃত মোকছেদুর রহমানের ছেলে আঃ রহিম (৪২)
আবুল খায়েরের ছেলে মোঃ দুলাল মিয়া (২৪) ও আতাকরা আনু মিয়ার ছেলে হাবিব (২৯) কে আসামি করে দি আমর্স এ্যাক্টের ১৮৭৮ এর ১৯ (এ) ধারার চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি এজাহার দায়ের করিলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ আরিফ হোসেন ঘটনার তদন্তপূর্বক রাষ্ট্রপক্ষে
আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আবদুল করিমসহ ০৭জনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ০৫ জুন বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন (যাহার অভিযোগপত্র নং-১১৮)।
পরবর্তীতে মামলাটি বিচারে আসিলে ২০১৭ সালে ৩ এপ্রিল আসামীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় বিধানমতে চার্জ গঠন করিলে রাষ্ট্রপক্ষে মানীত ১৫জন সাক্ষীর মধ্যে ০৬জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানী অন্তে উল্লেখিত আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত
অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় পলাতক আসামি আঃ করিমকে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ধারায় দোষী সাব্যস্তক্রমে ১২ বৎসরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং অপর আসামি মোঃ নবী, মোঃ সোহেল, মোঃ মনির হোসেন প্রকাশ মনি, মোঃ আঃ রহিম ও মোঃ দুলাল ওরফে উলাল এর বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদেরকে খালাস প্রদান করেন আদালত।
রায় ঘোষণা কালে আদালত কাঠগড়ায় অনুপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি এডভোকেট মোঃ নজরুল ইসলাম।
পিকে/এসপি