১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে সকালে কুমিল্লা আদালত অঙ্গনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন কুমিল্লা জেলা জজশীপ ও জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ হেলাল উদ্দিন ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানা এবং কুমিল্লা জেলা পিপি এডভোকেট বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জহিরুল ইসলাম সেলিম, জেলা জিপি এডভোকেট তপন বিহারী নাগ
কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মোঃ আহছান উল্লাহ খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ আবু তাহের এবং বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্য সচিব ও সাবেক জেলা পিপি এডভোকেট মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান লিটনসহ
কুমিল্লা জজশীপ ও ম্যাজিস্ট্রেসির অন্যান্য বিচারকগণ, জেলা আইনজীবী সমিতির বিজ্ঞ আইনজীবীগণ, জজশীপ ও জেলা আইনজীবী সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
এসময় বক্তারা বলেন- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব এবং তার ছেলে আরিফ ও সুকান্তবাবু, মেয়ে বেবি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও
কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান। মূলত, ৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকেই বাংলাদেশে এক বিপরীত ধারার যাত্রা শুরু হয়। বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে সামরিক শাসনের অনাচারী ইতিহাস রচিত হতে থাকে।
বক্তারা আরও বলেন, সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর গোটা বিশ্বে নেমে আসে তীব্র শোকের ছায়া এবং ছড়িয়ে পড়ে ঘৃণার বিষবাষ্প।
পিকে/এসপি
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ হেলাল উদ্দিন ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানা এবং কুমিল্লা জেলা পিপি এডভোকেট বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জহিরুল ইসলাম সেলিম, জেলা জিপি এডভোকেট তপন বিহারী নাগ
কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মোঃ আহছান উল্লাহ খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ আবু তাহের এবং বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ কুমিল্লা জেলা শাখার সদস্য সচিব ও সাবেক জেলা পিপি এডভোকেট মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান লিটনসহ
কুমিল্লা জজশীপ ও ম্যাজিস্ট্রেসির অন্যান্য বিচারকগণ, জেলা আইনজীবী সমিতির বিজ্ঞ আইনজীবীগণ, জজশীপ ও জেলা আইনজীবী সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
এসময় বক্তারা বলেন- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব এবং তার ছেলে আরিফ ও সুকান্তবাবু, মেয়ে বেবি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মণি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও
কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন।
এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান। মূলত, ৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকেই বাংলাদেশে এক বিপরীত ধারার যাত্রা শুরু হয়। বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে সামরিক শাসনের অনাচারী ইতিহাস রচিত হতে থাকে।
বক্তারা আরও বলেন, সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর গোটা বিশ্বে নেমে আসে তীব্র শোকের ছায়া এবং ছড়িয়ে পড়ে ঘৃণার বিষবাষ্প।
পিকে/এসপি