কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার মহান স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৮তম শাহাদত বাষির্কী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২৩ পালিত হয়েছে।
আজ ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার সকাল ৯.৩০টায় কালো ব্যাজ ধারণ করে মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ শোক র্যালিতে অংশগ্রহণ করে।
র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস ও যাদুঘর সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে সকাল ১০.০০টায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টরসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
এরপর পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ, বিভিন্ন হল, কর্মকর্তা সমিতি, বিভিন্ন বিভাগ, কর্মচারী পরিষদ, কর্মচারী সমিতি, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। পুষ্পার্ঘ অর্পণ শেষে বেলা ১১টায় প্রশাসনিক ভবনের ৪১১নং কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনায় সভায় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, আজ বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণ দিবস।
এ দিনটি জাতির জন্য শোক ও বেদনার। বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশের স্থপতি। বিশাল হৃদয়ের অধিকারী বঙ্গবন্ধু শুধু একজন ব্যক্তি নয়, তিনি হচ্ছেন একটি আদর্শের নাম। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে সেই আদর্শকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যার পরেও ষড়যন্ত্রকারীদের কর্মকান্ড থেমে থাকেনি, মুক্তিযোদ্ধা শক্তির উপর ক্রমাগতভাবে আঘাত হানা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন বাঙালি জাতি জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতির মাধ্যমে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে।
আজ আমাদের এই জাতীয় শোক দিবসে প্রতিজ্ঞা হোক, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ যথাযথভাবে বুকে ধারণ করে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা গড়ে তুলি আমাদের দেশকে, উন্নত করি আমাদের শিক্ষা ও গবেষণাকে। এর মধ্য দিয়েই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়সহ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এগিয়ে যাবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নত বাংলাদেশের ভিশন অর্জন হবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহম্মদ আহসান উল্যাহ উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। এছাড়াও দিবসটি পালন উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অফিস, একাডেমিক ভবন ও ডরমেটরিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন, কুরআন খতম এবং বাদ যোহর কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ জাহিদ হাসান এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মোহাঃ হাবিবুর রহমান।
পিকে/এসপি
আজ ১৫ আগস্ট মঙ্গলবার সকাল ৯.৩০টায় কালো ব্যাজ ধারণ করে মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ শোক র্যালিতে অংশগ্রহণ করে।
র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন থেকে শুরু হয়ে ক্যাম্পাস ও যাদুঘর সংলগ্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে সকাল ১০.০০টায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত প্রক্টরসহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
এরপর পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ, বিভিন্ন হল, কর্মকর্তা সমিতি, বিভিন্ন বিভাগ, কর্মচারী পরিষদ, কর্মচারী সমিতি, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। পুষ্পার্ঘ অর্পণ শেষে বেলা ১১টায় প্রশাসনিক ভবনের ৪১১নং কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনায় সভায় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, আজ বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণ দিবস।
এ দিনটি জাতির জন্য শোক ও বেদনার। বঙ্গবন্ধু আমাদের বাংলাদেশের স্থপতি। বিশাল হৃদয়ের অধিকারী বঙ্গবন্ধু শুধু একজন ব্যক্তি নয়, তিনি হচ্ছেন একটি আদর্শের নাম। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে সেই আদর্শকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যার পরেও ষড়যন্ত্রকারীদের কর্মকান্ড থেমে থাকেনি, মুক্তিযোদ্ধা শক্তির উপর ক্রমাগতভাবে আঘাত হানা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন বাঙালি জাতি জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতির মাধ্যমে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে।
আজ আমাদের এই জাতীয় শোক দিবসে প্রতিজ্ঞা হোক, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ যথাযথভাবে বুকে ধারণ করে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা গড়ে তুলি আমাদের দেশকে, উন্নত করি আমাদের শিক্ষা ও গবেষণাকে। এর মধ্য দিয়েই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়সহ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এগিয়ে যাবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নত বাংলাদেশের ভিশন অর্জন হবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহম্মদ আহসান উল্যাহ উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। এছাড়াও দিবসটি পালন উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অফিস, একাডেমিক ভবন ও ডরমেটরিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলন, কুরআন খতম এবং বাদ যোহর কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ জাহিদ হাসান এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মোহাঃ হাবিবুর রহমান।
পিকে/এসপি