কুমিল্লা জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে রোববার সকালে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক খন্দকার মুঃ মুশফিকুর রহমান। সভায় গুরুতর অপরাধ বিবরনীতে জানানো হয়েছে, গত জুলাই মাসে বিভিন্ন অপরাধে মোট মামলা হয়েছে ৫৪৩ টি। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ১০টি। এছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ৩০টি, রাহাজানি-দস্যুতা ৩টি এবং ২টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
জুলাই মাসে মাদকের মোট মামলার সংখ্যা ৩০২টি। এছাড়া সভায় আইন শৃংখলা পরিস্থিতি, জাতীয় শোক দিবস পালন, মাদক, ভেজাল ঔষদ বিক্রি ও লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসিগুলোতে অভিযান, যানজট নিরসন, জিবির নামে চাঁদা উঠানো, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, বল্য বিবাহ, দ্রব্য সামগ্রীর মূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং, মেঘনা নদীতে ট্রলারে চাঁদাবাজি, গুজব সহ জেলার সার্বিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোশারেফ হোসেন গত সভার কার্যবিবরণী উপস্থাপন করেন। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান বিপিএম (বার), সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওমর ফারুক, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি এড. জহিরুল ইসলাম সেলিম, সদর দক্ষিণ উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার, বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান আখলাক হায়দার
দাউদকান্দি উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সুমন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জি এম সেকান্দার, মেঘনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লা মিয়া রতন সিকদার প্রমুখ। এ সময় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তরের প্রধান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি
এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক খন্দকার মুঃ মুশফিকুর রহমান। সভায় গুরুতর অপরাধ বিবরনীতে জানানো হয়েছে, গত জুলাই মাসে বিভিন্ন অপরাধে মোট মামলা হয়েছে ৫৪৩ টি। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ১০টি। এছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ৩০টি, রাহাজানি-দস্যুতা ৩টি এবং ২টি ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
জুলাই মাসে মাদকের মোট মামলার সংখ্যা ৩০২টি। এছাড়া সভায় আইন শৃংখলা পরিস্থিতি, জাতীয় শোক দিবস পালন, মাদক, ভেজাল ঔষদ বিক্রি ও লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসিগুলোতে অভিযান, যানজট নিরসন, জিবির নামে চাঁদা উঠানো, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, বল্য বিবাহ, দ্রব্য সামগ্রীর মূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং, মেঘনা নদীতে ট্রলারে চাঁদাবাজি, গুজব সহ জেলার সার্বিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোশারেফ হোসেন গত সভার কার্যবিবরণী উপস্থাপন করেন। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান বিপিএম (বার), সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওমর ফারুক, জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি এড. জহিরুল ইসলাম সেলিম, সদর দক্ষিণ উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার, বুড়িচং উপজেলা চেয়ারম্যান আখলাক হায়দার
দাউদকান্দি উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সুমন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জি এম সেকান্দার, মেঘনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লা মিয়া রতন সিকদার প্রমুখ। এ সময় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তরের প্রধান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি