শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, হাতেগোনা অল্প সংখ্যক মানুষ ছাড়া এদেশের প্রায় শতভাগ মানুষ মদকে ঘৃণা করে। এই ঘৃণার প্রধান কারণ ধর্মীয়। পবিত্র কুরআনে মদকে শয়তানের কাজ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। শনিবার (৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ১৪ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, মদ পানকারী, মদ পরিবেশনকারী, মদ উৎপাদনকারীসহ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল মানুষের ওপর মহান আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন। এমনকি তিনি অভিসম্পাত করেছেন স্বয়ং মদের ওপরও। ইসলামের নিষেধাজ্ঞার কারণে এদেশের অধিকাংশ মানুষ মদকে ঘৃণা তো করেই, যারা পান করে, তারাও অপরাধবোধের কারণে জনসম্মুখে মদপানের কথা স্বীকার করে না।
জনগণ যে পণ্য ঘৃণা করে, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারিভাবে সেই পণ্যের উৎপাদন, বিপণন এবং পৃষ্ঠপোষকতা করা কতটুকু যৌক্তিক হতে পারে? তিনি বলেন, ধর্মীয় কারণ ছাড়াও পারিবারিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত অসংখ্য ক্ষতি জড়িয়ে আছে মদের সঙ্গে।
এদেশে মদ সেবনের কারণে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর কয়েক হাজার মানুষ মারা যায়। তারপরও মুসলিম ঐতিহ্যের দেশে, জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে, মদের উৎপাদন, বিপণন ও পৃষ্ঠপোষকতা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। অবিলম্বে সরকারি প্রতিষ্ঠানে মদ উৎপাদন বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।
সূত্র: চ্যানেল টুয়েন্টিফোর
পিকে/এসপি
তিনি আরও বলেন, মদ পানকারী, মদ পরিবেশনকারী, মদ উৎপাদনকারীসহ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল মানুষের ওপর মহান আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন। এমনকি তিনি অভিসম্পাত করেছেন স্বয়ং মদের ওপরও। ইসলামের নিষেধাজ্ঞার কারণে এদেশের অধিকাংশ মানুষ মদকে ঘৃণা তো করেই, যারা পান করে, তারাও অপরাধবোধের কারণে জনসম্মুখে মদপানের কথা স্বীকার করে না।
জনগণ যে পণ্য ঘৃণা করে, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সরকারিভাবে সেই পণ্যের উৎপাদন, বিপণন এবং পৃষ্ঠপোষকতা করা কতটুকু যৌক্তিক হতে পারে? তিনি বলেন, ধর্মীয় কারণ ছাড়াও পারিবারিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত অসংখ্য ক্ষতি জড়িয়ে আছে মদের সঙ্গে।
এদেশে মদ সেবনের কারণে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে প্রতি বছর কয়েক হাজার মানুষ মারা যায়। তারপরও মুসলিম ঐতিহ্যের দেশে, জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে, মদের উৎপাদন, বিপণন ও পৃষ্ঠপোষকতা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। অবিলম্বে সরকারি প্রতিষ্ঠানে মদ উৎপাদন বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।
সূত্র: চ্যানেল টুয়েন্টিফোর
পিকে/এসপি