তাপস চন্দ্র সরকার, কুমিল্লা প্রতিনিধি।। ২০২০ সালের ২৮ অক্টোবর কুমিল্লার দাউদকান্দিতে শিশু মরিয়ম বেগম (৭) কে হত্যার দায়ে স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন কুমিল্লার আদালত। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন - ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সদর উপজেলার ভাদুঘর পূর্বপাড়া নিবাসী মৃত নূরুদ্দিন আহমেদ এর মেয়ে এবং দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মোঃ এনামুল এলাহী শুভ এর সহধর্মিণী মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ এবং একই গ্রামের মৃত শাহআলম এর ছেলে মোঃ এনামুল এলাহী শুভ।
মামলার বিবরণে জানাযায়- ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর দিবাগত-রাত ২টার সময় কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানাধীন বীর পাইকসা গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম এর মেয়ে শিশু মরিয়ম বেগম (৭) কে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যার করে আসামিরা।
শিশু মরিয়মের লাশ চাদর দিয়ে পেচিয়ে পরদিন সিলভার কালারের প্রাইভেট কার যোগে বাদীর বাড়ীতে আসামিরা নিয়ে গেলে মরিয়মের চাদর খুলে মরিয়মে শরীরের বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য ছিদ্র, চামড়া ছোলা ও কালচে জখম দেখে হোসেনপুর থানাপুলিশকে খবরদিলে আসামিদ্বয়কে আটক করে থানাপুলিশ।
এ ব্যাপারে ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর নিহত মরিয়মের পিতা কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানাধীন বীর পাইকসা গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২) ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) কে আসামি করে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার বিধানমতে
দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করিলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাজীব কুমার সাহা ঘটনার তদন্তপূর্বক আসামি মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ এর বিরুদ্ধে রাষ্টপক্ষে আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০২২ সালের ১৪ জানুয়ারি দঃ বিঃ ৩০২ ধারার
বিধানমতে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন যাহার অভিযোগপত্র নং- ১৩। তৎপর মামলাটি বিচারে আসিলে ২০২২সালের ২৫ জুলাই আসামিদ্বয়ের বিরুদ্ধে দণ্ড বিধির ৩০২/৩৪ ধারায় চার্জগঠন শেষে রাষ্ট্র পক্ষে মানীত ১৫জন সাক্ষীর মধ্যে ৭জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে
যুক্তিতর্ক শুনানি অন্তে আসামি মোঃ এনামুল এলাহী শুভ'র স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২) ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদয়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন বিজ্ঞ আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং আাসামিপক্ষে এডভোকেট জাহিদ হোসেন।
পিকে/এসপি
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন - ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সদর উপজেলার ভাদুঘর পূর্বপাড়া নিবাসী মৃত নূরুদ্দিন আহমেদ এর মেয়ে এবং দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মোঃ এনামুল এলাহী শুভ এর সহধর্মিণী মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ এবং একই গ্রামের মৃত শাহআলম এর ছেলে মোঃ এনামুল এলাহী শুভ।
মামলার বিবরণে জানাযায়- ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর দিবাগত-রাত ২টার সময় কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানাধীন বীর পাইকসা গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম এর মেয়ে শিশু মরিয়ম বেগম (৭) কে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যার করে আসামিরা।
শিশু মরিয়মের লাশ চাদর দিয়ে পেচিয়ে পরদিন সিলভার কালারের প্রাইভেট কার যোগে বাদীর বাড়ীতে আসামিরা নিয়ে গেলে মরিয়মের চাদর খুলে মরিয়মে শরীরের বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য ছিদ্র, চামড়া ছোলা ও কালচে জখম দেখে হোসেনপুর থানাপুলিশকে খবরদিলে আসামিদ্বয়কে আটক করে থানাপুলিশ।
এ ব্যাপারে ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর নিহত মরিয়মের পিতা কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর থানাধীন বীর পাইকসা গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মোঃ সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২) ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) কে আসামি করে দণ্ডবিধির ৩০২ ধারার বিধানমতে
দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করিলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রাজীব কুমার সাহা ঘটনার তদন্তপূর্বক আসামি মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ এর বিরুদ্ধে রাষ্টপক্ষে আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০২২ সালের ১৪ জানুয়ারি দঃ বিঃ ৩০২ ধারার
বিধানমতে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন যাহার অভিযোগপত্র নং- ১৩। তৎপর মামলাটি বিচারে আসিলে ২০২২সালের ২৫ জুলাই আসামিদ্বয়ের বিরুদ্ধে দণ্ড বিধির ৩০২/৩৪ ধারায় চার্জগঠন শেষে রাষ্ট্র পক্ষে মানীত ১৫জন সাক্ষীর মধ্যে ৭জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে
যুক্তিতর্ক শুনানি অন্তে আসামি মোঃ এনামুল এলাহী শুভ'র স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মোসাঃ নাদরাতুল নাঈম আহমেদ (২২) ও মোঃ এনামুল এলাহী শুভ (৩৪) কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদয়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন বিজ্ঞ আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং আাসামিপক্ষে এডভোকেট জাহিদ হোসেন।
পিকে/এসপি