ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে এরই মধ্যে বেশ কিছু ফিচার চালু করেছে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপটি। অনেক ফিচার আগেই চালু করা হয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপে। আবার কিছু ফিচার সম্প্রতি যুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। গোপনীয়তার ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপে এখন অনেক সুবিধা পেয়ে থাকেন ব্যবহারকারীরা। চলুন একনজরে দেখে নেয়া যাক হোয়াটসঅ্যাপের সেরা গোপনীয় ফিচারগুলো-
চ্যাট লক: সম্প্রতি চ্যাট লক ফিচার চালু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে যেকোনো চ্যাট ‘তালাবন্ধ’ রাখা যাবে। যেমন ফোন লক রাখা হয়, ঠিক তেমনই বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে চ্যাট লক রাখতে পারবেন যাতে তৃতীয় ব্যক্তির নাগালে সেই চ্যাট না পৌঁছায়। ফিঙ্গারপ্রিন্ট, পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন, পিন ইত্যাদি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট লক করে রাখা যাবে। গ্রুপ চ্যাট এবং পার্সোনাল চ্যাট- দু’ক্ষেত্রেই এই ফিচার চালু হয়েছে।
সক্রিয়তা গোপন রাখা: ‘ব্লু টিক’ এবং ‘লাস্ট সিন’ বন্ধ রাখার সুযোগ রয়েছে ব্যবহারকারীদের কাছে। চাইলে ব্লু টিক বন্ধ রাখা যাবে। অর্থাৎ আপনি কারও মেসেজ দেখলে বা সিন করলে শুধু ডবল টিক হবে কিন্তু ব্লু টিক হবে না। এছাড়া লাস্ট সিন অপশন বন্ধ রাখার সুযোগ রয়েছে। এর ফলে একজন ব্যবহারকারী কতক্ষণ হোয়াটসঅ্যাপে লগইন ছিলেন সেই নির্দিষ্ট সময় কেউ দেখতে পান না। তবে ব্যবহারকারী যাদের নিজের ‘লাস্ট সিন’ দেখাতে চান না, কেবল তারাই দেখতে পাবেন না, বাকিরা পাবেন। লাস্ট সিনের পাশাপাশি নিজের অনলাইন স্ট্যাটাসও হোয়াটসঅ্যাপে গোপন রাখতে পারেন।
অজানা নম্বরের ফোন সাইলেন্ট রাখা: কোনো অজানা নম্বর থেকে ফোন এলে সাইলেন্ট থাকবে ডিভাইস। এই ফিচার সম্প্রতিই চালু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে কাজের মাঝে অচেনা নম্বরের ফোনকল এলে আর বিব্রত হতে হবে না।
অ্যাপ লক: জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপের মাধ্যমেও লক রাখা যায়। এজন্য অনুসরণ করতে হবে, সেটিংস>প্রাইভেসি>স্ক্রোর ডাউন এন্ড টেপ অন ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক। এতে পাওয়া যাবে এই ফিচারের সুবিধা।
প্রোফাইলের ছবি হাইড রাখা: প্রোফাইলের ছবিও হাইড করার সুযোগ রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপে। যোগাযোগের তালিকায় না থাকা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইলের ছবি হাইড করার সুযোগ আছে ব্যবহারকারীদের হাতে।
ব্লক অপশন: আপনাকে কে কে গ্রুপে যোগ করতে পারবে সেটিও নির্বাচন করে রাখতে পারেন। হোয়াটসঅ্যাপে আপনাকে যাতে যখন তখন যেকোনো গ্রুপে না যুক্ত করা যায়, সেজন্য ব্লক অপশন রয়েছে। সাধারণত হোয়াটসঅ্যাপে ব্যবহারকারীকে যেকোনো গ্রুপে অ্যাড করার অপশন ওপেন টু অল থাকে। এক্ষেত্রে সেটিংসে পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ফিচার ব্লক করে রাখা যায়। এ ছাড়া নিজের নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে অপছন্দের যে কাউকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করে রাখতে পারেন।
ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ: যাকে মেসেজ করবেন সেই মেসেজ নির্দিষ্ট সময় পর নিজে নিজে উধাও হয়ে যাবে। এজন্য চ্যাট অপশনেই রয়েছে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ। ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন বা ৯০ দিন সময়সীমা বেছে নিতে পারেন।
টু স্টেপ ভেরিফিকেশন: খুব জরুরি একটি ফিচার টু স্টেপ ভেরিকেশন। নিজের হোয়াটসঅ্যাপ সুরক্ষিত রাখতে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখতে পারেন। এর জন্য একটি ৬ ডিজিটের পিন দিতে হবে। অ্যাপের অ্যাকাউন্ট অপশনে এই ফিচার পেয়ে যাবেন।
পিকে/এসপি
চ্যাট লক: সম্প্রতি চ্যাট লক ফিচার চালু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে যেকোনো চ্যাট ‘তালাবন্ধ’ রাখা যাবে। যেমন ফোন লক রাখা হয়, ঠিক তেমনই বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে চ্যাট লক রাখতে পারবেন যাতে তৃতীয় ব্যক্তির নাগালে সেই চ্যাট না পৌঁছায়। ফিঙ্গারপ্রিন্ট, পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন, পিন ইত্যাদি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট লক করে রাখা যাবে। গ্রুপ চ্যাট এবং পার্সোনাল চ্যাট- দু’ক্ষেত্রেই এই ফিচার চালু হয়েছে।
সক্রিয়তা গোপন রাখা: ‘ব্লু টিক’ এবং ‘লাস্ট সিন’ বন্ধ রাখার সুযোগ রয়েছে ব্যবহারকারীদের কাছে। চাইলে ব্লু টিক বন্ধ রাখা যাবে। অর্থাৎ আপনি কারও মেসেজ দেখলে বা সিন করলে শুধু ডবল টিক হবে কিন্তু ব্লু টিক হবে না। এছাড়া লাস্ট সিন অপশন বন্ধ রাখার সুযোগ রয়েছে। এর ফলে একজন ব্যবহারকারী কতক্ষণ হোয়াটসঅ্যাপে লগইন ছিলেন সেই নির্দিষ্ট সময় কেউ দেখতে পান না। তবে ব্যবহারকারী যাদের নিজের ‘লাস্ট সিন’ দেখাতে চান না, কেবল তারাই দেখতে পাবেন না, বাকিরা পাবেন। লাস্ট সিনের পাশাপাশি নিজের অনলাইন স্ট্যাটাসও হোয়াটসঅ্যাপে গোপন রাখতে পারেন।
অজানা নম্বরের ফোন সাইলেন্ট রাখা: কোনো অজানা নম্বর থেকে ফোন এলে সাইলেন্ট থাকবে ডিভাইস। এই ফিচার সম্প্রতিই চালু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। ফলে কাজের মাঝে অচেনা নম্বরের ফোনকল এলে আর বিব্রত হতে হবে না।
অ্যাপ লক: জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপের মাধ্যমেও লক রাখা যায়। এজন্য অনুসরণ করতে হবে, সেটিংস>প্রাইভেসি>স্ক্রোর ডাউন এন্ড টেপ অন ফিঙ্গারপ্রিন্ট লক। এতে পাওয়া যাবে এই ফিচারের সুবিধা।
প্রোফাইলের ছবি হাইড রাখা: প্রোফাইলের ছবিও হাইড করার সুযোগ রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপে। যোগাযোগের তালিকায় না থাকা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইলের ছবি হাইড করার সুযোগ আছে ব্যবহারকারীদের হাতে।
ব্লক অপশন: আপনাকে কে কে গ্রুপে যোগ করতে পারবে সেটিও নির্বাচন করে রাখতে পারেন। হোয়াটসঅ্যাপে আপনাকে যাতে যখন তখন যেকোনো গ্রুপে না যুক্ত করা যায়, সেজন্য ব্লক অপশন রয়েছে। সাধারণত হোয়াটসঅ্যাপে ব্যবহারকারীকে যেকোনো গ্রুপে অ্যাড করার অপশন ওপেন টু অল থাকে। এক্ষেত্রে সেটিংসে পরিবর্তনের মাধ্যমে এই ফিচার ব্লক করে রাখা যায়। এ ছাড়া নিজের নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা বজায় রাখতে অপছন্দের যে কাউকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করে রাখতে পারেন।
ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ: যাকে মেসেজ করবেন সেই মেসেজ নির্দিষ্ট সময় পর নিজে নিজে উধাও হয়ে যাবে। এজন্য চ্যাট অপশনেই রয়েছে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ। ২৪ ঘণ্টা, ৭ দিন বা ৯০ দিন সময়সীমা বেছে নিতে পারেন।
টু স্টেপ ভেরিফিকেশন: খুব জরুরি একটি ফিচার টু স্টেপ ভেরিকেশন। নিজের হোয়াটসঅ্যাপ সুরক্ষিত রাখতে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখতে পারেন। এর জন্য একটি ৬ ডিজিটের পিন দিতে হবে। অ্যাপের অ্যাকাউন্ট অপশনে এই ফিচার পেয়ে যাবেন।
পিকে/এসপি