মশামুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে একটি ফগার মেশিন কিনেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। মঙ্গলবার (২০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বর সংলগ্ন একটি ড্রেনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন স্প্রে করার মধ্য দিয়ে এ ফগার মেশিনটির উদ্বোধন করেন।
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'আমরা যাতে আমাদের ক্যাম্পাসটাকে মশামুক্ত রাখতে পারি এবং শিক্ষার্থীরা যাতে সু্স্থ ও সুন্দর মন নিয়ে পড়ালেখা করতে পারে সেজন্য এ ফগার মেশিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এটা আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে কিনা হয়েছে। আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।' তিনি আরো বলেন, 'আমাদেরকে আগে সিটি কর্পোরেশনের উপর নির্ভর করতে হতো। এখন আর সিটি কর্পোরেশনের দরকার পড়বে না। আমরাই আমাদের সমস্যা সমাধান করতে পারবো।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান বলেন, 'আমাদের ক্যাম্পাসকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে একটি হল মশামুক্ত রাখা। মশা মারাত্মক রোগ বহন করে। মশা বাহিত রোগ যেনো ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়তে না পারে এবং আমরা যাতে আমাদের প্রয়োজন মতো ব্যবহার করতে পারি সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল থেকে এ ফগার মেশিন কিনা হয়েছে।'
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হলের প্রাধ্যক্ষ জিল্লুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আমিরুল হক চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট শাখা প্রধান মো. মিজানুর রহমান সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। উল্লেখ্য, ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা খরচে এই ফগার মেশিন কিনেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
পিকে/এসপি
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, 'আমরা যাতে আমাদের ক্যাম্পাসটাকে মশামুক্ত রাখতে পারি এবং শিক্ষার্থীরা যাতে সু্স্থ ও সুন্দর মন নিয়ে পড়ালেখা করতে পারে সেজন্য এ ফগার মেশিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এটা আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে কিনা হয়েছে। আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।' তিনি আরো বলেন, 'আমাদেরকে আগে সিটি কর্পোরেশনের উপর নির্ভর করতে হতো। এখন আর সিটি কর্পোরেশনের দরকার পড়বে না। আমরাই আমাদের সমস্যা সমাধান করতে পারবো।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো: আসাদুজ্জামান বলেন, 'আমাদের ক্যাম্পাসকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে একটি হল মশামুক্ত রাখা। মশা মারাত্মক রোগ বহন করে। মশা বাহিত রোগ যেনো ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়তে না পারে এবং আমরা যাতে আমাদের প্রয়োজন মতো ব্যবহার করতে পারি সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল থেকে এ ফগার মেশিন কিনা হয়েছে।'
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হলের প্রাধ্যক্ষ জিল্লুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আমিরুল হক চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট শাখা প্রধান মো. মিজানুর রহমান সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। উল্লেখ্য, ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা খরচে এই ফগার মেশিন কিনেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
পিকে/এসপি