কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়নের টামটা গ্রামের এক প্রতিবন্ধীকে কোদাল দিয়ে পিটিয়ে হত্যার সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়,
আজ সকাল ৭ টায় উপজেলার টামটা গ্রামের নিজ বাড়ী হতে প্রতিবন্ধী আমির হোসেন (৫৭) প্রতিদিনের ন্যায় হুইল চেয়ারে বাড়ি থেকে সড়কে বের হলে ওই গ্রামের নাসিম এসে পেছন থেকে প্রতিবন্ধীকে কোদাল দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে স্থানীয়রা ইলিয়টগঞ্জ হসপিটালে নিয়ে গেলে প্রতিবন্ধী আমির হোসেনের মৃত্যু হয়।
জানা যায়, গ্রাম্য ডাক্তার নাসিম ও প্রতিবন্ধী আমির হোসেন উভয়ে মামাতো ফুফাতো ভাই। তাদের মধ্যে জমি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত মামলা ও বিরোধ চলে আসছে। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে তাকে কোদাল দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
গৌরীপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সংবাদ পেয়ে তাৎক্ষণিক আমি অফিসার ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে এবং ঘটনার সাথে জড়িত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করি। এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।রআমরা মৃতদেহটি ময়তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেছি। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এঘটনায় পুলিশ এবিএম ওসমান গনি নাসিম ডাক্তার (৫৫), মোঃ শামীম ওসমান (৪৮), মোঃ শাহাদাৎ (৩৫), মোঃ সিয়াম (২৭) ও মোঃ সিহাব (২৯) কে গ্রেফতার করে।
উল্লেখ্য, প্রতিবন্ধী আমির হোসেনের ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৩৫ )২০২১ সালে এই গ্রাম্য ডাক্তার নাসিমের পরিবারের সহিত ঝগড়া বিবাদের এক পর্যায়ে মৃত্যুবরণ করেন পরবর্তীতে স্টক করেছে মর্মে ইউডি মামলা হয়।
পিকে/এসপি
আজ সকাল ৭ টায় উপজেলার টামটা গ্রামের নিজ বাড়ী হতে প্রতিবন্ধী আমির হোসেন (৫৭) প্রতিদিনের ন্যায় হুইল চেয়ারে বাড়ি থেকে সড়কে বের হলে ওই গ্রামের নাসিম এসে পেছন থেকে প্রতিবন্ধীকে কোদাল দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে স্থানীয়রা ইলিয়টগঞ্জ হসপিটালে নিয়ে গেলে প্রতিবন্ধী আমির হোসেনের মৃত্যু হয়।
জানা যায়, গ্রাম্য ডাক্তার নাসিম ও প্রতিবন্ধী আমির হোসেন উভয়ে মামাতো ফুফাতো ভাই। তাদের মধ্যে জমি নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত মামলা ও বিরোধ চলে আসছে। সেই বিরোধকে কেন্দ্র করে তাকে কোদাল দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
গৌরীপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, সংবাদ পেয়ে তাৎক্ষণিক আমি অফিসার ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে এবং ঘটনার সাথে জড়িত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করি। এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।রআমরা মৃতদেহটি ময়তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেছি। মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এঘটনায় পুলিশ এবিএম ওসমান গনি নাসিম ডাক্তার (৫৫), মোঃ শামীম ওসমান (৪৮), মোঃ শাহাদাৎ (৩৫), মোঃ সিয়াম (২৭) ও মোঃ সিহাব (২৯) কে গ্রেফতার করে।
উল্লেখ্য, প্রতিবন্ধী আমির হোসেনের ছেলে গিয়াস উদ্দিন (৩৫ )২০২১ সালে এই গ্রাম্য ডাক্তার নাসিমের পরিবারের সহিত ঝগড়া বিবাদের এক পর্যায়ে মৃত্যুবরণ করেন পরবর্তীতে স্টক করেছে মর্মে ইউডি মামলা হয়।
পিকে/এসপি