
মো: আব্দুল আলিম খান:
সামান্য বৃষ্টিতেই অনুপযোগী হয়ে যায় ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সাজঘর - চাড়িপাড়া সড়ক। প্রতিদিন সাজঘর, চাড়িপাড়াসহ কয়েক গ্রামের শতশত মানুষ চলাচল করে এই রাস্তা দিয়ে। ফলে ভুগান্তির অন্ত নেই এই দিয়ে সড়ক দিয়ে চলাচলকারী মানুষের।
একটু বৃষ্টিতে দেড় কি. মি. এই কাচা সড়কটিতে খানাখন্দ ও পেক-কাদায় ভরে যায়। তখন হেটেও চলাচলেরও কোন উপায় থাকেনা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ যেতে চায়না এই সড়ক দিয়ে। তবুও মানুষ কর্মের প্রয়োজনে প্রতিদিন ছুটতে হয় এই সড়ক দিয়ে কিন্তু রাস্তার এই বেহাল অবস্থার কারণে তারা প্রতিদিন পড়তে হয় চরম ভোগান্তিতে। সবথেকে বেশি ভোগান্তিতে পড়ে নারী শিশু ও স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কটিতে চলাচলকারী পথচারী একেবারে নেই। যারা হেটে চলাচল করছে তারা জুতা হাতে নিয়ে হাটছেন। জানতে চাইলে পথচারী মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র মো. আমিনুল ইসলাম বলেন,
কাঁচা এই সড়কটিতে অন্য সময় অটোরিক্সা ও সিএনজি চললেও বৃষ্টির দিনে হেটে চলাও অসম্ভব। অটোরিক্সা চালক জহির মিয়া বলেন, বৃষ্টি হওয়ার আগে পর্যন্ত আমি এই সড়কে অটু চালিয়েছি এখন অন্য সড়কে চালাই। বৃষ্টির কারণে সড়কে ছোটবড় অনেক গর্ত হয়েগেছে, সড়কটি মেরামত না করলে বৃষ্টি শেষ হলেও অটো বা সিএনজি চালানো যাবেনা।
এব্যাপারে চান্দলা মডেল হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষক কামরুল হাসান বলেন, গতকাল রাতে আমার বড় ফুফু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েলে হাসপাতালে নেওয়াটা অতি জরুরি হয়ে পরে। কোন সিএনজি বা অটোরিক্সা এই পথদিয়ে যেতে রাজিনা হওয়ায় অন্য পথদিয়ে ৫/৬ কি.মি. পথ ঘুরে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাকে নেওয়া হয়।
তিনি দাবী জানান, সরকারের যে কোন প্রকল্প থেকে এই দেড় কি.মি. সড়কটি করে দিলে আমাদের অত্র এলাকার মানুষের কষ্ট দুর হত।
চান্দলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক বলেন, এই রাস্তাটি মাটি ভরাট করে প্রশস্ত করেছে। পাকাকরনের জন্য উপজেলায় আবেদন করেছি। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার রাস্তাটির দেখে গেছেন। আশা করি অচিরেই পাকাকরনের কাজ শুরু হবে।
পিকে/এসপি
সামান্য বৃষ্টিতেই অনুপযোগী হয়ে যায় ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সাজঘর - চাড়িপাড়া সড়ক। প্রতিদিন সাজঘর, চাড়িপাড়াসহ কয়েক গ্রামের শতশত মানুষ চলাচল করে এই রাস্তা দিয়ে। ফলে ভুগান্তির অন্ত নেই এই দিয়ে সড়ক দিয়ে চলাচলকারী মানুষের।
একটু বৃষ্টিতে দেড় কি. মি. এই কাচা সড়কটিতে খানাখন্দ ও পেক-কাদায় ভরে যায়। তখন হেটেও চলাচলেরও কোন উপায় থাকেনা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ যেতে চায়না এই সড়ক দিয়ে। তবুও মানুষ কর্মের প্রয়োজনে প্রতিদিন ছুটতে হয় এই সড়ক দিয়ে কিন্তু রাস্তার এই বেহাল অবস্থার কারণে তারা প্রতিদিন পড়তে হয় চরম ভোগান্তিতে। সবথেকে বেশি ভোগান্তিতে পড়ে নারী শিশু ও স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সড়কটিতে চলাচলকারী পথচারী একেবারে নেই। যারা হেটে চলাচল করছে তারা জুতা হাতে নিয়ে হাটছেন। জানতে চাইলে পথচারী মোশাররফ হোসেন খান চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র মো. আমিনুল ইসলাম বলেন,
কাঁচা এই সড়কটিতে অন্য সময় অটোরিক্সা ও সিএনজি চললেও বৃষ্টির দিনে হেটে চলাও অসম্ভব। অটোরিক্সা চালক জহির মিয়া বলেন, বৃষ্টি হওয়ার আগে পর্যন্ত আমি এই সড়কে অটু চালিয়েছি এখন অন্য সড়কে চালাই। বৃষ্টির কারণে সড়কে ছোটবড় অনেক গর্ত হয়েগেছে, সড়কটি মেরামত না করলে বৃষ্টি শেষ হলেও অটো বা সিএনজি চালানো যাবেনা।
এব্যাপারে চান্দলা মডেল হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষক কামরুল হাসান বলেন, গতকাল রাতে আমার বড় ফুফু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েলে হাসপাতালে নেওয়াটা অতি জরুরি হয়ে পরে। কোন সিএনজি বা অটোরিক্সা এই পথদিয়ে যেতে রাজিনা হওয়ায় অন্য পথদিয়ে ৫/৬ কি.মি. পথ ঘুরে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাকে নেওয়া হয়।
তিনি দাবী জানান, সরকারের যে কোন প্রকল্প থেকে এই দেড় কি.মি. সড়কটি করে দিলে আমাদের অত্র এলাকার মানুষের কষ্ট দুর হত।
চান্দলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক বলেন, এই রাস্তাটি মাটি ভরাট করে প্রশস্ত করেছে। পাকাকরনের জন্য উপজেলায় আবেদন করেছি। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার রাস্তাটির দেখে গেছেন। আশা করি অচিরেই পাকাকরনের কাজ শুরু হবে।
পিকে/এসপি