কুমিল্লার চান্দিনায় ২০১৫ সালে একশিশুকে জোরপূর্বক বলৎকার করে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলায় আসামী রবিউলকে ফাসিঁ ও ২০০৯ সালে চান্দিনা ডাকাতিকালে মুজিবুরকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা মামলায় ডাকাত সদস্য জলিলের ফাসিঁসহ উভয় মামলায় ২০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ডের রায় দিয়েছে আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন। এসময় দন্ডপ্রাপ্ত আসামী মোঃ রবিউল এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মোঃ রবিউল কুমিল্লা চান্দিনা উপজেলার জরুন্ডা গ্রামে।
কুমিল্লার আদালতের অতিরিক্ত পিপি এড. নুরুল ইসলাম ও মামলার বিবরণে জানা যায়- ২০১৫ সালে চান্দিনা জরুন্ডা গ্রামে ১১ বছর বয়সী মাসুদকে মাহফিল থেকে আসামী রবিউল তাকে ডেকে নিয়ে আলুর ক্ষেতে জোরপূর্বক বলৎকার করে।
মাসুদ এই বিষয়ে বাসায় জানাবে বললে মাসুদের লুঙ্গি ছিঁড়ে গলায় পেচিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে। রাষ্ট্রপক্ষ ১৭জন স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত আসামী রবিউলকে ফাসিঁ দন্ডসহ ২০হাজারটাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। এদিকে ২০০৯ সালের অপর মামলায় চান্দিনায় মুজিবুর রহমানের বাড়িতে কয়েকজন ডাকাত ঢুকে।
বাড়ির একজনকে ডাকারদের দেখে চিৎকার করলে পরিবারের সদস্যরা ডাকাতদের ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে মুজিবুর ডাকাত দলের সদস্য জলিলকে পিছন থেকে ধরলে ডাকাত জলিল ছুরিকাঘাত করে মুজিবুরকে। ঘটনাস্থলেই মুজিবুর মারা যান।
উল্লেখিত আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানী শেষে আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।
বৃহস্পতিবার আদালত পলাতক আসামী জলিলকে মৃত্যুদন্ডসহ ২০হাজারটাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন- অতিরিক্ত পিপি এড. নুরুল ইসলাম।
পিকে/এসপি
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন। এসময় দন্ডপ্রাপ্ত আসামী মোঃ রবিউল এজলাসে উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মোঃ রবিউল কুমিল্লা চান্দিনা উপজেলার জরুন্ডা গ্রামে।
কুমিল্লার আদালতের অতিরিক্ত পিপি এড. নুরুল ইসলাম ও মামলার বিবরণে জানা যায়- ২০১৫ সালে চান্দিনা জরুন্ডা গ্রামে ১১ বছর বয়সী মাসুদকে মাহফিল থেকে আসামী রবিউল তাকে ডেকে নিয়ে আলুর ক্ষেতে জোরপূর্বক বলৎকার করে।
মাসুদ এই বিষয়ে বাসায় জানাবে বললে মাসুদের লুঙ্গি ছিঁড়ে গলায় পেচিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে। রাষ্ট্রপক্ষ ১৭জন স্বাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত আসামী রবিউলকে ফাসিঁ দন্ডসহ ২০হাজারটাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। এদিকে ২০০৯ সালের অপর মামলায় চান্দিনায় মুজিবুর রহমানের বাড়িতে কয়েকজন ডাকাত ঢুকে।
বাড়ির একজনকে ডাকারদের দেখে চিৎকার করলে পরিবারের সদস্যরা ডাকাতদের ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে মুজিবুর ডাকাত দলের সদস্য জলিলকে পিছন থেকে ধরলে ডাকাত জলিল ছুরিকাঘাত করে মুজিবুরকে। ঘটনাস্থলেই মুজিবুর মারা যান।
উল্লেখিত আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানী শেষে আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।
বৃহস্পতিবার আদালত পলাতক আসামী জলিলকে মৃত্যুদন্ডসহ ২০হাজারটাকা অর্থদন্ডের আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন- অতিরিক্ত পিপি এড. নুরুল ইসলাম।
পিকে/এসপি