সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় ও ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গোমাঘাট-নলিকাটা সীমান্তে সাহিদাবাদ বর্ডার হাট’ নামে চালু হয়েছে দেশের ১৪তম সীমান্ত হাট। বুধবার (২৪ মে) দুপুরে বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ ব্যবস্থাপনায় শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে হাটের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এ উপলক্ষে সাহিদাবাদ বর্ডার হাটে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এটি সুনামগঞ্জ জেলায় তৃতীয় বর্ডার হাট। এর আগে, ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ডলুরা সীমান্তে ডলুরা বর্ডার হাট চালু হয়। পরে ২০২২ সালে জেলার দোয়ারাবাজারের বোগলা সীমান্ত এলাকায় দ্বিতীয় বর্ডার হাট চালু হয়েছিল।
বর্ডার হাট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। বর্ডার হাট চালু হওয়ায় আমাদের দু'দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বেশি প্রসারিত হবে এবং বন্ধুত্ব সুদৃঢ় হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামীমা আক্তার খানম, ভারতের পশ্চিম খাসি হিলের সংসদ সদস্য পিউ মারওয়েল, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার এহসান শাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব নুরুল হুদা মুকুট।
সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব খন্দকার মঞ্জুর আহমেদ, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুপ্রভাত চাকমা, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বালিজুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন প্রমুখ।
জানা গেছে, এ হাটে ২৪টি দোকান কোটা করা হয়েছে। সপ্তাহের প্রতি বুধবার দু'দেশের ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বসবেন। সকাল ১০টা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত হাটে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হবে। এ হাটের পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের সুযোগ পাবেন সীমান্তের ৫ কিলোমিটার এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা।
এমনকি এ হাটে একজন ক্রেতা একদিনে সর্বোচ্চ ২০০ ডলারের সমমান বাংলাদেশি টাকায় পণ্য ক্রয় করতে পারবেন বলে জানা গেছে। সিলেটে নিযুক্ত ভারতের সহকারী হাইকমিশনার নিরাজ কুমার জয়সওয়াল বলেন, বর্ডার হাটে কৃষিপণ্যকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
পাশাপাশি হাটটি উদ্বোধনের ফলে ভারত-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে লাভবান হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বর্ডার হাট চালু হওয়ায় নতুন করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যেমন লাভবান হবেন, অন্যদিকে সুবিধাভোগ করতে পারবেন সীমান্ত এলাকার লোকজন।
পিকে/এসপি
এ উপলক্ষে সাহিদাবাদ বর্ডার হাটে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এটি সুনামগঞ্জ জেলায় তৃতীয় বর্ডার হাট। এর আগে, ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ডলুরা সীমান্তে ডলুরা বর্ডার হাট চালু হয়। পরে ২০২২ সালে জেলার দোয়ারাবাজারের বোগলা সীমান্ত এলাকায় দ্বিতীয় বর্ডার হাট চালু হয়েছিল।
বর্ডার হাট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। বর্ডার হাট চালু হওয়ায় আমাদের দু'দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বেশি প্রসারিত হবে এবং বন্ধুত্ব সুদৃঢ় হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামীমা আক্তার খানম, ভারতের পশ্চিম খাসি হিলের সংসদ সদস্য পিউ মারওয়েল, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার এহসান শাহ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব নুরুল হুদা মুকুট।
সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব খন্দকার মঞ্জুর আহমেদ, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুপ্রভাত চাকমা, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বালিজুরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজাদ হোসেন প্রমুখ।
জানা গেছে, এ হাটে ২৪টি দোকান কোটা করা হয়েছে। সপ্তাহের প্রতি বুধবার দু'দেশের ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বসবেন। সকাল ১০টা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত হাটে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হবে। এ হাটের পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের সুযোগ পাবেন সীমান্তের ৫ কিলোমিটার এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দারা।
এমনকি এ হাটে একজন ক্রেতা একদিনে সর্বোচ্চ ২০০ ডলারের সমমান বাংলাদেশি টাকায় পণ্য ক্রয় করতে পারবেন বলে জানা গেছে। সিলেটে নিযুক্ত ভারতের সহকারী হাইকমিশনার নিরাজ কুমার জয়সওয়াল বলেন, বর্ডার হাটে কৃষিপণ্যকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
পাশাপাশি হাটটি উদ্বোধনের ফলে ভারত-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে লাভবান হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, বর্ডার হাট চালু হওয়ায় নতুন করে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা যেমন লাভবান হবেন, অন্যদিকে সুবিধাভোগ করতে পারবেন সীমান্ত এলাকার লোকজন।
পিকে/এসপি