আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সাভারে কর্মরত দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে বা হচ্ছে সেটা সাংবাদিকের বিরুদ্ধে নয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান দেখা করতে আসেন।
দুই মন্ত্রীর বৈঠকের পর আইন মন্ত্রণালয়ের বারান্দায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা জানান।
প্রসঙ্গত, গত ২৬ মার্চ প্রথম আলোর যে প্রতিবেদনটি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল, তার প্রতিবেদক ছিলেন শামসুজ্জামান শামস।
আইনমন্ত্রী বলেন, আমি স্বীকার করি আপনারা নির্ভীক সাংবাদিক। আপনারা যদি জনগণকে সত্য তথ্য প্রকাশ করেন তাহলে কোনো মতেই এই সরকার সাংবাদিকদের বাধা দেবে না।
গতকাল রাতে প্রথম আলোর রিপোর্টারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে মামলা হয়েছে। অথচ এই আইনে মামলা হলে প্রথমে সেলে পাঠানো হবে। কিন্তু গতকাল দেখতে পেলাম তাকে গ্রেফতার করা হলো এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলায় যখন তথ্য দেওয়া হবে তখন যদি প্রাইমাফেসি কেস না থাকে তখন প্রাইমাফেসি কেস নির্ধারণের জন্য আগে সেলে পাঠানো হবে এবং সেলের পরীক্ষার পর মামলা নেওয়া হবে। কিন্তু গতকাল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যে মামলাটি করা হয়েছে তার যে বিবরণী সেটা যদি দেখে থাকেন তাহলে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যে মামলা হয় সেটার তথ্য উপাত্ত কিন্তু সেখানে ছিল। সেক্ষেত্রে পরীক্ষার জন্য পাঠানোর প্রয়োজন পড়ে না বলে এই মামলা গ্রহণ করা হয়েছে।
কোথায় ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট অপব্যবহার হচ্ছে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, দুই একটা কেইসে হচ্ছে। আমরা সেসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
সম্প্রতি নওগাঁ শহর থেকে আটক করার পর র্যাব হেফাজতে সুলতানা জেসমিন (৪৫) নামে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি একটি বিষয় পরিষ্কার করতে চাই, সেটা হলো নওগাঁ থেকে ওই নারীকে তুলে নেওয়া হয় তখন কিন্তু তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা ছিল না। যখন মারা যান তখনও তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা ছিল না। সেই মামলা করা হয়েছে তার পরের দিন। তাহলে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এখানে অপব্যবহার করেছে।
আইডি/প্রিন্স
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান দেখা করতে আসেন।
দুই মন্ত্রীর বৈঠকের পর আইন মন্ত্রণালয়ের বারান্দায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা জানান।
প্রসঙ্গত, গত ২৬ মার্চ প্রথম আলোর যে প্রতিবেদনটি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল, তার প্রতিবেদক ছিলেন শামসুজ্জামান শামস।
আইনমন্ত্রী বলেন, আমি স্বীকার করি আপনারা নির্ভীক সাংবাদিক। আপনারা যদি জনগণকে সত্য তথ্য প্রকাশ করেন তাহলে কোনো মতেই এই সরকার সাংবাদিকদের বাধা দেবে না।
গতকাল রাতে প্রথম আলোর রিপোর্টারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে মামলা হয়েছে। অথচ এই আইনে মামলা হলে প্রথমে সেলে পাঠানো হবে। কিন্তু গতকাল দেখতে পেলাম তাকে গ্রেফতার করা হলো এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলায় যখন তথ্য দেওয়া হবে তখন যদি প্রাইমাফেসি কেস না থাকে তখন প্রাইমাফেসি কেস নির্ধারণের জন্য আগে সেলে পাঠানো হবে এবং সেলের পরীক্ষার পর মামলা নেওয়া হবে। কিন্তু গতকাল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যে মামলাটি করা হয়েছে তার যে বিবরণী সেটা যদি দেখে থাকেন তাহলে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যে মামলা হয় সেটার তথ্য উপাত্ত কিন্তু সেখানে ছিল। সেক্ষেত্রে পরীক্ষার জন্য পাঠানোর প্রয়োজন পড়ে না বলে এই মামলা গ্রহণ করা হয়েছে।
কোথায় ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট অপব্যবহার হচ্ছে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, দুই একটা কেইসে হচ্ছে। আমরা সেসব বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।
সম্প্রতি নওগাঁ শহর থেকে আটক করার পর র্যাব হেফাজতে সুলতানা জেসমিন (৪৫) নামে ইউনিয়ন ভূমি অফিসের এক কর্মচারীর মৃত্যু হয়েছে। সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি একটি বিষয় পরিষ্কার করতে চাই, সেটা হলো নওগাঁ থেকে ওই নারীকে তুলে নেওয়া হয় তখন কিন্তু তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা ছিল না। যখন মারা যান তখনও তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা ছিল না। সেই মামলা করা হয়েছে তার পরের দিন। তাহলে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এখানে অপব্যবহার করেছে।
আইডি/প্রিন্স