প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী জাতীয় ভূমি সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। ভূমি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ভূমি মন্ত্রণালয়ের আরও সাতটি উদ্যোগেরও উদ্বোধন করেন তিনি। শেখ হাসিনা আজ সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিনদিনব্যাপী এই সম্মেলন উদ্ধোধন করেন।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, এমপি, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক এবং আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার সম্মেলনে বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভূমি সচিব মো. মুস্তাফিজুর রহমান, পিএএ এবং রাজবাড়ী সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরজাহান আক্তার সাথী সহকারী কমিশনারদের পক্ষে তার অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। সম্মেলনের উদ্দেশ্য একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা তুলে ধরা এবং ভূমি সেবার ডিজিটালাইজেশনের ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জগুলো খুঁজে বের করা।
জাতীয় ভূমি সম্মেলনের অন্যান্য উদ্দেশ্যের মধ্যে রয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে নাগরিক, সরকারী সংস্থা এবং স্টেকহোল্ডারদের অবহিত করা, ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং ভূমি সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন ও প্রবিধান সম্পর্কে ধারণা দেওয়া। সাতটি উদ্যোগের মধ্যে একটি হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্মৃতিস্তম্ভ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গুচ্ছগ্রাম কমপ্লেক্স, যা জাতির পিতার দর্শনীয় একটি স্মরণীয় স্থান লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে স্থাপিত হয়েছিল।
বাকি ছয়টি উদ্যোগ হল রেজিস্ট্রেশন-মিউটেশন ইন্টারকানেকশন, স্মার্ট ল্যান্ড ম্যাপ, স্মার্ট ল্যান্ড রেকর্ডস, স্মার্ট ল্যান্ড পিডিয়া, স্মার্ট ল্যান্ড সার্ভিস সেন্টার এবং ইউনিয়ন ল্যান্ড অফিস। ‘ফিল্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন স্মার্ট ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট’, ‘সায়রাত ও খাস জমি ব্যবস্থাপনা।
‘অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা, সরকারি মামলা এবং সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনা’ এবং ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে’-এর মতো ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে চারটি সেমিনার ও প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
সম্মেলনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনের কার্যক্রম রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনে অনুষ্ঠিত হবে।
পিকে/এসপি
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, এমপি, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক এবং আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার সম্মেলনে বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ভূমি সচিব মো. মুস্তাফিজুর রহমান, পিএএ এবং রাজবাড়ী সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরজাহান আক্তার সাথী সহকারী কমিশনারদের পক্ষে তার অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের ওপর একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। সম্মেলনের উদ্দেশ্য একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা তুলে ধরা এবং ভূমি সেবার ডিজিটালাইজেশনের ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জগুলো খুঁজে বের করা।
জাতীয় ভূমি সম্মেলনের অন্যান্য উদ্দেশ্যের মধ্যে রয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়ের গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে নাগরিক, সরকারী সংস্থা এবং স্টেকহোল্ডারদের অবহিত করা, ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং ভূমি সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন ও প্রবিধান সম্পর্কে ধারণা দেওয়া। সাতটি উদ্যোগের মধ্যে একটি হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্মৃতিস্তম্ভ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গুচ্ছগ্রাম কমপ্লেক্স, যা জাতির পিতার দর্শনীয় একটি স্মরণীয় স্থান লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে স্থাপিত হয়েছিল।
বাকি ছয়টি উদ্যোগ হল রেজিস্ট্রেশন-মিউটেশন ইন্টারকানেকশন, স্মার্ট ল্যান্ড ম্যাপ, স্মার্ট ল্যান্ড রেকর্ডস, স্মার্ট ল্যান্ড পিডিয়া, স্মার্ট ল্যান্ড সার্ভিস সেন্টার এবং ইউনিয়ন ল্যান্ড অফিস। ‘ফিল্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন স্মার্ট ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট’, ‘সায়রাত ও খাস জমি ব্যবস্থাপনা।
‘অধিগ্রহণ ব্যবস্থাপনা, সরকারি মামলা এবং সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনা’ এবং ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে’-এর মতো ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে চারটি সেমিনার ও প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
সম্মেলনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনের কার্যক্রম রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশনে অনুষ্ঠিত হবে।
পিকে/এসপি