সিডনি, ১৮ মার্চ, ২০২৩ (বাসস ডেস্ক): অস্ট্রেলিয়ান আউটব্যাকের একটি প্রত্যন্ত শহরের কাছে নদীর একটি বিস্তীর্ণ অংশ জুড়ে লক্ষ লক্ষ মৃত ও পচা মাছ আটকে নদীর প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে এই অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীর মাছের মৃত্যু হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, নৌকাগুলো নদী থেকে মাছ তুলছে, মাছে নদী ঢেকে গেছে। নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার শুক্রবার বলেছে, মেনিন্দি শহরের কাছে ডার্লিং নদীতে ‘লক্ষ লক্ষ’ মাছ মারা গেছে। ২০১৮ সাল থেকে এই এলাকায় এটি তৃতীয় ‘মাস কিলিং’।
মেনিন্ডির স্থানীয় গ্রায়েম ম্যাকক্রাব এএফপি’কে বলেছেন, ‘এটি সত্যিই ভয়ঙ্কর, যতদূর আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে মৃত মাছ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এটি অকল্পনীয়’। আগের চেয়েও এই বছরের মাছ মারা যাওয়ার ঘটনা ব্যাপক। এর ‘পরিবেশগত প্রভাব অভাবনীয়।’
প্রাদেশিক সরকারের মতে সাম্প্রতিক বন্যার পরে নদীতে বনি হেরিং এবং কার্প জাতীয় মাছের সংখ্যা বেড়েছে কিন্তু বন্যার পানি কমে যাওয়ায় বিপুল সংখ্যক মাছ মারা যাচ্ছে। সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকায় এই মাছের মৃত্যু হচ্ছে। ‘
এই অঞ্চলের বর্তমান গরম আবহাওয়া হাইপোক্সিয়াকে বাড়িয়ে তুলছে, যেমন উষ্ণ পানি ঠান্ডা পানির চেয়ে কম অক্সিজেন ধারণ করে এবং উষ্ণ তাপমাত্রায় মাছের বেশী অক্সিজেনের প্রয়োজন।’
আইডি/এসপি
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, নৌকাগুলো নদী থেকে মাছ তুলছে, মাছে নদী ঢেকে গেছে। নিউ সাউথ ওয়েলস সরকার শুক্রবার বলেছে, মেনিন্দি শহরের কাছে ডার্লিং নদীতে ‘লক্ষ লক্ষ’ মাছ মারা গেছে। ২০১৮ সাল থেকে এই এলাকায় এটি তৃতীয় ‘মাস কিলিং’।
মেনিন্ডির স্থানীয় গ্রায়েম ম্যাকক্রাব এএফপি’কে বলেছেন, ‘এটি সত্যিই ভয়ঙ্কর, যতদূর আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে মৃত মাছ রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এটি অকল্পনীয়’। আগের চেয়েও এই বছরের মাছ মারা যাওয়ার ঘটনা ব্যাপক। এর ‘পরিবেশগত প্রভাব অভাবনীয়।’
প্রাদেশিক সরকারের মতে সাম্প্রতিক বন্যার পরে নদীতে বনি হেরিং এবং কার্প জাতীয় মাছের সংখ্যা বেড়েছে কিন্তু বন্যার পানি কমে যাওয়ায় বিপুল সংখ্যক মাছ মারা যাচ্ছে। সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকায় এই মাছের মৃত্যু হচ্ছে। ‘
এই অঞ্চলের বর্তমান গরম আবহাওয়া হাইপোক্সিয়াকে বাড়িয়ে তুলছে, যেমন উষ্ণ পানি ঠান্ডা পানির চেয়ে কম অক্সিজেন ধারণ করে এবং উষ্ণ তাপমাত্রায় মাছের বেশী অক্সিজেনের প্রয়োজন।’
আইডি/এসপি