দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি পবিত্র কুরআনের দুটি আয়াত অন্তরে লালন করি। আল্লাহ বলেন, আমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেই, যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নেই এবং যাকে ইচ্ছা সন্মানীত করি এবং যাকে ইচ্ছা অপমানিত করি। আল্লাহ আরেকটি আয়াতে বলেছেন, মানুষ যা চায় তাই সে পায়।
তিঁনি বলেন, এই অর্জন আমার মাধ্যমে মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাদেরকে দিয়েছেন। অনেকই মাইকে আমার অনেক প্রশংসা করছেন।কেহ আমার সামনা সামনি প্রশংসা করলে বিব্রত হই, সমালোচনা করলে আনন্দিত হই। আমি ২০১০ সাল চাকুরী থেকে অব্যাহতি নেই। তারপর ব্যবসা শুরু করি। চেয়ারম্যান হবো কল্পনা করিনি।
তিঁনি আজ (১৩ মার্চ) দুপুরে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ ও প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের আয়োজনে উপজেলা চত্বরে সংবর্ধনা প্রদান উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন। তিঁনি উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, আমি ক্যাডেট কলেজে পড়া অবস্থায় সেরা হয়েছিলাম।
সেনাবাহিনীর যে ইউনিটে ছিলাম, সেখানেও সফল হয়েছি। তারপর রেস্টুরেন্ট ব্যবসা দিয়েছি। সেখানেও সফল হয়েছি। আমার রেস্টুরেন্টের খাবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সরর্বরাহ করেছি। আমি চেয়ারম্যান হওয়ারপর দাউদকান্দি উপজেলা জাতীয় পর্যায়ে ৩বার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। এছাড়াও ক্রিড়া, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে অনেক সফলতা রয়েছে।
প্রত্যেককে তাঁর লক্ষে এগিয়ে যেতে হবে। সে অনুযায়ী পরিশ্রম করতে হবে। তাহলেই কাঙ্খিত লক্ষে পৌছানো সম্ভব। সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিনুল হাসানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, বাবু বাসুদেব ঘোষ, হাবিবুর রহমান, মো. কামরুল হাসান ভূঁইয়া, মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম, গৌরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. নোমান সরকার, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম। আলোচনা শেষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে অভিনন্দন জানান।
পিকে/এসপি
তিঁনি বলেন, এই অর্জন আমার মাধ্যমে মহান সৃষ্টিকর্তা আপনাদেরকে দিয়েছেন। অনেকই মাইকে আমার অনেক প্রশংসা করছেন।কেহ আমার সামনা সামনি প্রশংসা করলে বিব্রত হই, সমালোচনা করলে আনন্দিত হই। আমি ২০১০ সাল চাকুরী থেকে অব্যাহতি নেই। তারপর ব্যবসা শুরু করি। চেয়ারম্যান হবো কল্পনা করিনি।
তিঁনি আজ (১৩ মার্চ) দুপুরে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ ও প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের আয়োজনে উপজেলা চত্বরে সংবর্ধনা প্রদান উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন। তিঁনি উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, আমি ক্যাডেট কলেজে পড়া অবস্থায় সেরা হয়েছিলাম।
সেনাবাহিনীর যে ইউনিটে ছিলাম, সেখানেও সফল হয়েছি। তারপর রেস্টুরেন্ট ব্যবসা দিয়েছি। সেখানেও সফল হয়েছি। আমার রেস্টুরেন্টের খাবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সরর্বরাহ করেছি। আমি চেয়ারম্যান হওয়ারপর দাউদকান্দি উপজেলা জাতীয় পর্যায়ে ৩বার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। এছাড়াও ক্রিড়া, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে অনেক সফলতা রয়েছে।
প্রত্যেককে তাঁর লক্ষে এগিয়ে যেতে হবে। সে অনুযায়ী পরিশ্রম করতে হবে। তাহলেই কাঙ্খিত লক্ষে পৌছানো সম্ভব। সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিনুল হাসানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, বাবু বাসুদেব ঘোষ, হাবিবুর রহমান, মো. কামরুল হাসান ভূঁইয়া, মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম, গৌরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. নোমান সরকার, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নুরুল ইসলাম। আলোচনা শেষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে অভিনন্দন জানান।
পিকে/এসপি