কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) সদ্য বিলুপ্ত ছাত্রলীগ কমিটির তিন নেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার (৮ মার্চ) দুপুর দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পাকিস্তানি মসজিদের পাশে এ ঘটনা ঘটে। হামলার শিকার তিন ছাত্রলীগ নেতা হলে কুবির দত্ত হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ, সহসভাপতি সাইদুল ইসলাম রোহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরী।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল শাখার সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরী এবং সাইদুল ইসলাম রোহানকপ কয়েকজন মারধর করে।
এবিষয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ নেতা সালমান চৌধুরী বলেন, সবেমাত্র আমি আল আমিন ভাইয়ের দোকানের সামনে আসছি তখন আমাকে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সেক্রেটারি বিপ্লব ডাক দিয়ে বলে তুই বহিষ্কৃত তুই ক্যাম্পাসে কী? তখন অর্থনীতি ৮ম ব্যাচের কাওসার আমাকে ঘুষি মারে এবং আল আমিন ভাইয়ের দোকান থেকে লাঠি নিয়ে আমার গায়ে, হাতে ও পায়ে আঘাত করে। এরপর আরেকজন আমাকে ধাক্কা দিয়ে সিএনজি করে নিয়ে যায়। পরবর্তী এনায়েত ভাইকে মাথায় আঘাত করার সময় আমার হাতে লেগে যায়।
এবিষয়ে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, আমরা জানার সাথে সাথে এখানে এসেছি এবং দ্রুত পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি। এখানে এনায়েতকে যারা মেরেছে তারা কেউই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না। দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ চৌধুরী বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি এবং ঘটনা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ছাত্রলীতের নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিচারের দাবীতে অবস্থান নিয়েছে।
পিকে/এসপি
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল শাখার সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্লাহ ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সালমান চৌধুরী এবং সাইদুল ইসলাম রোহানকপ কয়েকজন মারধর করে।
এবিষয়ে হামলার শিকার ছাত্রলীগ নেতা সালমান চৌধুরী বলেন, সবেমাত্র আমি আল আমিন ভাইয়ের দোকানের সামনে আসছি তখন আমাকে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সেক্রেটারি বিপ্লব ডাক দিয়ে বলে তুই বহিষ্কৃত তুই ক্যাম্পাসে কী? তখন অর্থনীতি ৮ম ব্যাচের কাওসার আমাকে ঘুষি মারে এবং আল আমিন ভাইয়ের দোকান থেকে লাঠি নিয়ে আমার গায়ে, হাতে ও পায়ে আঘাত করে। এরপর আরেকজন আমাকে ধাক্কা দিয়ে সিএনজি করে নিয়ে যায়। পরবর্তী এনায়েত ভাইকে মাথায় আঘাত করার সময় আমার হাতে লেগে যায়।
এবিষয়ে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, আমরা জানার সাথে সাথে এখানে এসেছি এবং দ্রুত পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি। এখানে এনায়েতকে যারা মেরেছে তারা কেউই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র না। দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ চৌধুরী বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি এবং ঘটনা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। বর্তমানে ছাত্রলীতের নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বিচারের দাবীতে অবস্থান নিয়েছে।
পিকে/এসপি