"ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্ক এর আয়োজনে সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়েছে। বুধবার (৮ মার্চ) বেলা ১২ টায় সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইন্সে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন পুলিশ সুপার মোঃ এহসান শাহ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ নারী কল্যান সংস্থার সাথারণ সম্পাদক দিলারা আলম, মহিলা সংস্থার সভাপতি ফৌজি আরা শাম্মি, সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, জেলা মুক্তিযুদ্ধা কমান্ড এর সাবেক কমান্ডার নুরুল মোমেন, সদর উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা সংসদের কমান্ডার আব্দুল মজিদ, সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিগার সুলতানা কেয়া, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শরীফা আশরাফী, সাংবাদিক পংকজ দে, রওনক বখত প্রমুখ।
আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবু সাঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম খান, সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, ডিবি ওসি নন্দন কান্তি ধর, ডিআইও-১ আজিজুল ইসলাম, ডিআইও-২ আব্দুল লতিফ তরফদার। নারী অধিকার নিয়ে আলোচনা করেন নারী নেত্রী ও নারী পুলিশ সদস্যগণ।
বক্তারা বলেন, দেশের বিভিন্ন দপ্তরে নারীরা এখন কর্মকর্তা ও কর্মচারি হিসেবে চাকুরি করছেন। নারী চাকুরীজিবীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার দাবি জানানো হয়। এসময় বক্তারা আরো বলেন, প্রত্যেকটা নারী তার নিজের অধিকার নিজেকে তৈরি করে নিতে হবে।
পিকে/এসপি
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ নারী কল্যান সংস্থার সাথারণ সম্পাদক দিলারা আলম, মহিলা সংস্থার সভাপতি ফৌজি আরা শাম্মি, সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, জেলা মুক্তিযুদ্ধা কমান্ড এর সাবেক কমান্ডার নুরুল মোমেন, সদর উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা সংসদের কমান্ডার আব্দুল মজিদ, সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিগার সুলতানা কেয়া, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শরীফা আশরাফী, সাংবাদিক পংকজ দে, রওনক বখত প্রমুখ।
আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবু সাঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম খান, সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, ডিবি ওসি নন্দন কান্তি ধর, ডিআইও-১ আজিজুল ইসলাম, ডিআইও-২ আব্দুল লতিফ তরফদার। নারী অধিকার নিয়ে আলোচনা করেন নারী নেত্রী ও নারী পুলিশ সদস্যগণ।
বক্তারা বলেন, দেশের বিভিন্ন দপ্তরে নারীরা এখন কর্মকর্তা ও কর্মচারি হিসেবে চাকুরি করছেন। নারী চাকুরীজিবীদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার দাবি জানানো হয়। এসময় বক্তারা আরো বলেন, প্রত্যেকটা নারী তার নিজের অধিকার নিজেকে তৈরি করে নিতে হবে।
পিকে/এসপি