দতিতাসের মেয়ে ডা. সাজেদা পলিন নড়াইলের সিভিল সার্জন নিযুক্ত হয়েছেন বেশ কিছু দিন হলো। তার বাড়ি কুমিল্লার তিতাস উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে। ডা. সাজেদা বেগম পলিন নড়াইলে সিভিল সার্জন হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার আগে চাঁদপুর সদর উপজেলা এবং কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বিশেষ করে করোনাকালে চাঁদপুর সদর উপজেলায় কর্মরত থাকা অবস্থায় তার নিরলস পরিশ্রম ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সে সময়ে করোনার উপসর্গে আক্তান্ত লোকজনের নমুনা সংগ্রহ, রোগি শনাক্ত, চিকিৎসা সেবা, মৃতদের দাফন, জোম আইসোলেশন ও লকডাউন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
তাঁর স্বামী ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেলও করোনাকালে নিরলস পরিশ্রম করে রোগিদের সেবা দিয়ে প্রশংসিত হয়েছিলেন। এই দম্পতিকে নিয়ে করোনাকালে দেশের শীর্ষস্থানীয় সকল গণমাধ্যমে বিশেষ সংবাদ, সাক্ষাৎকার ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো। ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেল তখন সদর হাসপাতালের আরএমও ছিলেন। কিছুদিন আগে তিনি চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে যোগদান করেছেন।
উল্লখ্য তিতাস উপজেলার ৫নং কলাকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোতালেব হোসেন সরকারের মেঝো বোন ঝর্ণা বেগম এবং দুর্গাপুর গ্রামের গণপূর্ত অধিদপ্তর এর অবসরপ্রাপ্ত চাকুরিজীবী জনাব হানিফ ভূঁইয়ার সন্তান ডা. সাজেদা বেগম পলিন দুই বোন ও দুই ভাই এর মধ্যে তিনি মেঝো।
তাঁর বড় ভাই, কামরুল হাসান ফারুক একজন প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার। আরেক বোন লুৎফা খানম জলি ঢাকা পলিটেকনিকে সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর হিসাবে কর্মরত আছেন এবং ছোট ভাই ফুয়াদ হাসান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে সপরিবারে কানাডায় থাকেন।
পলিন ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখার প্রতি তাঁর একাগ্রতা সকলের নজর কেড়েছিলো। তেজগাঁও আদর্শ স্কুল থেকে এস এস সি পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে কৃতকার্য হয়ে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হন, এইচ এস সি তে। পরে প্রত্যাশিত রেজাল্ট করে মেডিকেল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বরিশাল মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন এবং সাফল্যের সাথে সেখানে এমবিবিএস শেষ করে বিসিএস (স্বাস্থ্য) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
তিঁনি বৈবাহিক জীবনে এক সন্তানের জননী। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল (সদর) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. সাজেদা বেগম পলিনকে নড়াইল জেলার সিভিল সার্জন হিসেবে নিযুক্ত করায় তিতাসবাসি তাঁর জন্য গর্বিত।
পিকে/এসপি
বিশেষ করে করোনাকালে চাঁদপুর সদর উপজেলায় কর্মরত থাকা অবস্থায় তার নিরলস পরিশ্রম ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সে সময়ে করোনার উপসর্গে আক্তান্ত লোকজনের নমুনা সংগ্রহ, রোগি শনাক্ত, চিকিৎসা সেবা, মৃতদের দাফন, জোম আইসোলেশন ও লকডাউন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
তাঁর স্বামী ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেলও করোনাকালে নিরলস পরিশ্রম করে রোগিদের সেবা দিয়ে প্রশংসিত হয়েছিলেন। এই দম্পতিকে নিয়ে করোনাকালে দেশের শীর্ষস্থানীয় সকল গণমাধ্যমে বিশেষ সংবাদ, সাক্ষাৎকার ও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিলো। ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেল তখন সদর হাসপাতালের আরএমও ছিলেন। কিছুদিন আগে তিনি চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে যোগদান করেছেন।
উল্লখ্য তিতাস উপজেলার ৫নং কলাকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোতালেব হোসেন সরকারের মেঝো বোন ঝর্ণা বেগম এবং দুর্গাপুর গ্রামের গণপূর্ত অধিদপ্তর এর অবসরপ্রাপ্ত চাকুরিজীবী জনাব হানিফ ভূঁইয়ার সন্তান ডা. সাজেদা বেগম পলিন দুই বোন ও দুই ভাই এর মধ্যে তিনি মেঝো।
তাঁর বড় ভাই, কামরুল হাসান ফারুক একজন প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার। আরেক বোন লুৎফা খানম জলি ঢাকা পলিটেকনিকে সিনিয়র ইন্সট্রাক্টর হিসাবে কর্মরত আছেন এবং ছোট ভাই ফুয়াদ হাসান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে বর্তমানে সপরিবারে কানাডায় থাকেন।
পলিন ছোটবেলা থেকেই পড়ালেখার প্রতি তাঁর একাগ্রতা সকলের নজর কেড়েছিলো। তেজগাঁও আদর্শ স্কুল থেকে এস এস সি পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে কৃতকার্য হয়ে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হন, এইচ এস সি তে। পরে প্রত্যাশিত রেজাল্ট করে মেডিকেল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বরিশাল মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন এবং সাফল্যের সাথে সেখানে এমবিবিএস শেষ করে বিসিএস (স্বাস্থ্য) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
তিঁনি বৈবাহিক জীবনে এক সন্তানের জননী। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল (সদর) হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. সাজেদা বেগম পলিনকে নড়াইল জেলার সিভিল সার্জন হিসেবে নিযুক্ত করায় তিতাসবাসি তাঁর জন্য গর্বিত।
পিকে/এসপি