চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের কদমরসুলপুরে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনার ৫৫ ঘণ্টা পর থানায় মামলা হয়েছে। সোমবার (৬ মার্চ) দিনগত রাত পৌনে ১২টার দিকে সীতাকুণ্ড মডেল থানায় মামলাটি রেকর্ড হয়।
মামলায় সীমা অক্সিজেনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন উদ্দীন ও তার দুই ভাই আশরাফ উদ্দীন এবং পারভেজ উদ্দীনসহ ১৬ জনকে এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে।
নিহত এক ভিকটিমের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন বলে রাত ১২টায় জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। মামলায় দায়িত্বে অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ করা হয়।
এর আগে, শনিবার (৪ মার্চ) বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে কদমরসুলের কেশবপুর এলাকায় সীমা স্টিলের অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে কয়েক কিলোমিটার এলাকা। ঘটনাস্থলের প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছিটকে পড়ে বিস্ফোরিত ইস্পাতের টুকরো।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনে। রোববার দুপুর বিকেল ৩টার দিকে উদ্ধার অভিযান শেষ করা হয়। ওই দুর্ঘটনায় এই পর্যন্ত ৭ জন নিহত হয়েছে। আহত ১৭ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সর্বশেষ রোববার দিনগত রাতে প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) নামের একজন চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এমএফ/প্রিন্স
মামলায় সীমা অক্সিজেনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন উদ্দীন ও তার দুই ভাই আশরাফ উদ্দীন এবং পারভেজ উদ্দীনসহ ১৬ জনকে এজাহারনামীয় আসামি করা হয়েছে।
নিহত এক ভিকটিমের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন বলে রাত ১২টায় জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ। মামলায় দায়িত্বে অবহেলাজনিত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ করা হয়।
এর আগে, শনিবার (৪ মার্চ) বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে কদমরসুলের কেশবপুর এলাকায় সীমা স্টিলের অক্সিজেন প্ল্যান্টে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে কয়েক কিলোমিটার এলাকা। ঘটনাস্থলের প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছিটকে পড়ে বিস্ফোরিত ইস্পাতের টুকরো।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনে। রোববার দুপুর বিকেল ৩টার দিকে উদ্ধার অভিযান শেষ করা হয়। ওই দুর্ঘটনায় এই পর্যন্ত ৭ জন নিহত হয়েছে। আহত ১৭ জন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সর্বশেষ রোববার দিনগত রাতে প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) নামের একজন চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এমএফ/প্রিন্স