ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে কুমিল্লার দাউদকান্দিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকালে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিনুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আলমগির ভূঞা, দাউদকান্দি উপজেলা আ'লীগের সভাপতি অ্যাড. আহসান হাবিব চৌধুরী, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম নয়ন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. খোরশেদ আলম। এসময় উপস্থিত ছিলো, কুমিল্কৃলা উত্তর জেলা আ'লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব ঘোষ, কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি মো. রকিব উদ্দিন, জেলা পরিষদ সদস্য জেবুন নেছা প্রমূখ ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ আলী বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অনেক বছর পর্যন্ত ৭ই মার্চের ভাষন বন্ধ ছিলো। আমার খেয়াল আছে। আমি তখন ৫ম অথবা ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ি। ক্যান্টনমেন্ট থাকি। পত্রিকায় ৭মার্চ সম্পকে খবর পড়ে ভাষণ শোনার আগ্রহ হয়। বাবা ভাষণের ক্যাসেট এনে দিলে, দরজা জানালা বন্ধ করে, তখন সাউন্ড কমিয়ে ভাষন শোনতে হয়েছে। একটি গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে বিনাশ করতে চেয়েছিলো।
আমরা বেঈমানের জাতি। পৃথিবীতে আমাদের মতো বেঈমানের জাতি আর নেই। দুজন ব্যক্তির জন্য আমরা লজ্জিত। মিরজাফরের বেঈমানির কারনে ২শ বছর গোলামি করতে হয়েছে। আর খুনি মোশতাক' জাতির পিতাকে হত্যা করেছে।
তিঁনি আরো বলেন, পৃথিবীতে আর কোন জাতি আছে কিনা জানিনা। যাঁরা তাঁদের নিজের জাতির পিতাকে হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে 'বাংলাদেশ হতো না। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হতে পারতাম না। আজকের এতো উন্নত বাংলাদেশ হতো না। আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীদের আরো বেশি ইতিহাস জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্য দোয়া করি, মহান আল্লাহ ওনাকে জান্নাতিাসী করুক।
পিকে/এসপি
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আলমগির ভূঞা, দাউদকান্দি উপজেলা আ'লীগের সভাপতি অ্যাড. আহসান হাবিব চৌধুরী, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম নয়ন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. খোরশেদ আলম। এসময় উপস্থিত ছিলো, কুমিল্কৃলা উত্তর জেলা আ'লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব ঘোষ, কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি মো. রকিব উদ্দিন, জেলা পরিষদ সদস্য জেবুন নেছা প্রমূখ ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ আলী বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার অনেক বছর পর্যন্ত ৭ই মার্চের ভাষন বন্ধ ছিলো। আমার খেয়াল আছে। আমি তখন ৫ম অথবা ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ি। ক্যান্টনমেন্ট থাকি। পত্রিকায় ৭মার্চ সম্পকে খবর পড়ে ভাষণ শোনার আগ্রহ হয়। বাবা ভাষণের ক্যাসেট এনে দিলে, দরজা জানালা বন্ধ করে, তখন সাউন্ড কমিয়ে ভাষন শোনতে হয়েছে। একটি গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর ভাষণকে বিনাশ করতে চেয়েছিলো।
আমরা বেঈমানের জাতি। পৃথিবীতে আমাদের মতো বেঈমানের জাতি আর নেই। দুজন ব্যক্তির জন্য আমরা লজ্জিত। মিরজাফরের বেঈমানির কারনে ২শ বছর গোলামি করতে হয়েছে। আর খুনি মোশতাক' জাতির পিতাকে হত্যা করেছে।
তিঁনি আরো বলেন, পৃথিবীতে আর কোন জাতি আছে কিনা জানিনা। যাঁরা তাঁদের নিজের জাতির পিতাকে হত্যা করেছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে 'বাংলাদেশ হতো না। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হতে পারতাম না। আজকের এতো উন্নত বাংলাদেশ হতো না। আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীদের আরো বেশি ইতিহাস জানতে হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্য দোয়া করি, মহান আল্লাহ ওনাকে জান্নাতিাসী করুক।
পিকে/এসপি