কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করেছে ওই স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. মাজারুল ইসলাম (মানিক সওদাগর)।
বৃহস্পতিবার দুপুরে আনারস প্রতিকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাজারুল ইসলাম (মানিক সওদাগর) নিজ বাড়ীতে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যে বলেন, গেল বুধবার রাতে আমার সমর্থকরা ব্যানার পোস্টার লাগানোর জন্য কানড়া দুর্গাপুর এলাকায় যায়। ইউনিয়নের ওই এলাকায় পৌছলে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী (টেলিফোন ) শফিউল বাসার সুমনের সমর্থকরা তাদেরকে ব্যানার পোস্টার লাগাতে বাধা প্রদান করে।
এক পর্যায়ে আমার সমর্থক মনিরকে মারধরের উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসলে সে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মনিরকে না পেয়ে তার বাড়ীতে ভাংচুর করে। একই সময়ে হামলায় আমার আরেক কর্মী শাহ আলম মুন্সি (৫০) আহত হয়েছে। সে বর্তমানে গৌরীপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। আমি এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
টেলিফোন প্রতিকের প্রার্থী শফিউল বাসার সুমনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিঁনি বলেন, আমার গ্রামে এসে আমার লোকজনকে আমার ব্যানার টানানোতে বাধা প্রদান করে এবং আমার ব্যানার সরিয়ে নেয়ার জন্য ১০ মিনিটের আল্টিমেটাম দেয়। এবং আমার লোকজনকে চরথাপ্পর মারলে। গ্রামবাসী জানতে পেরে দৌড়ানি দিলে তারা চলে যায়। আমার লোকজনকে মারধরের ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি মোঃ আলমগীর ভূঞা বলেন, রাতে খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আর এঘটনায় উভয় পক্ষের পৃথক দু’টি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপোক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর নির্বাচনকে ঘিরে কোন ধরনের সহিংসতাকারী কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
পিকে/এসপি
বৃহস্পতিবার দুপুরে আনারস প্রতিকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাজারুল ইসলাম (মানিক সওদাগর) নিজ বাড়ীতে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যে বলেন, গেল বুধবার রাতে আমার সমর্থকরা ব্যানার পোস্টার লাগানোর জন্য কানড়া দুর্গাপুর এলাকায় যায়। ইউনিয়নের ওই এলাকায় পৌছলে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী (টেলিফোন ) শফিউল বাসার সুমনের সমর্থকরা তাদেরকে ব্যানার পোস্টার লাগাতে বাধা প্রদান করে।
এক পর্যায়ে আমার সমর্থক মনিরকে মারধরের উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসলে সে দৌড়ে পালিয়ে যায়। মনিরকে না পেয়ে তার বাড়ীতে ভাংচুর করে। একই সময়ে হামলায় আমার আরেক কর্মী শাহ আলম মুন্সি (৫০) আহত হয়েছে। সে বর্তমানে গৌরীপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। আমি এই বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
টেলিফোন প্রতিকের প্রার্থী শফিউল বাসার সুমনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিঁনি বলেন, আমার গ্রামে এসে আমার লোকজনকে আমার ব্যানার টানানোতে বাধা প্রদান করে এবং আমার ব্যানার সরিয়ে নেয়ার জন্য ১০ মিনিটের আল্টিমেটাম দেয়। এবং আমার লোকজনকে চরথাপ্পর মারলে। গ্রামবাসী জানতে পেরে দৌড়ানি দিলে তারা চলে যায়। আমার লোকজনকে মারধরের ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি মোঃ আলমগীর ভূঞা বলেন, রাতে খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। আর এঘটনায় উভয় পক্ষের পৃথক দু’টি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপোক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর নির্বাচনকে ঘিরে কোন ধরনের সহিংসতাকারী কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।
পিকে/এসপি