একজন কৃষকের কাছে খড়কাটার মেশিন বিক্রয় করে প্রতারণা করার অভিযোগে কুমিল্লার স্টেশন রোড এলাকার এক ব্যবসায়ীকে আজ ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়ন এলাকার খামারি বাহারুল ইসলাম রানা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন যে, তাকে খড়কাটার মেশিন দিয়ে প্রতারণা করা হয়েছে।
চলতি মাসের ১২ তারিখে দায়ের করা অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন মেশিনটিতে ১.৫ হর্সপাওয়ারে বৈদ্যুতিক মোটর দেওয়ার কথা বলে সরবরাহ করা হয়েছে ১ হর্সপাওয়ারের মোটর। চলতি মাসের ১ তারিখে তিনি কুমিল্লার স্টেশন রোড এলাকার মেসার্স আ: রাজ্জাক এন্টারপ্রাইজ থেকে এ মেশিনটি ক্রয় করেন।
দোকানী তাকে ২০০ গবাদি পশুর খড়কাটার জন্য উপযুক্ত বলে মেশিনটি সরবরাহ করলেও প্রকৃতপক্ষে ৫টি পশুর খাবারও কাটতে পারেন না। আটকে যায়। পরে তিনি লক্ষ্য করেন মোটরটির গায়ে আলগা স্টিকারে ১.৫ হর্সপাওয়ার লেখা থাকলেও মূল স্টিকারে লেখা ১ হর্সপাওয়ার। প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন।
আজ শুনানিতে অভিযোগটি প্রমাণিত হওয়ায় সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলাম ভোক্তাকে প্রতিশ্রুত পণ্য যথাযথভাবে সরবরাহ না করায় মেসার্স আ: রাজ্জাক এন্টারপ্রাইজকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আওতায় ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। মেশিনটি কাজের উপযোগী না হওয়ায় মূল্য ফেরত দেওয়ার নির্দেশনা দেন।
অভিযোগকারী হিসেবে বাহারুল ইসলাম প্রণোদনা হিসেবে উক্ত জরিমানার ২৫% হিসাবে ১০ হাজার টাকা পাবেন এবং ফেরত পাওয়া টাকা দিয়ে কাজের উপযোগী মেশিন ক্রয় করতে পারবেন। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক স্বীকার করেন যে, এটা তাদের ভুল হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন হবে না বলেও প্রতিশ্রুতি দেন।
এক প্রতিক্রিয়ার অভিযোগকারী কৃষক বাহারুল জানান, আমি সঠিক সমাধান পেয়েছি। এমন সহজ সমাধানের ব্যবস্থা করার জন্য তিনি বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। কোন পণ্য কিনে প্রতারিত হলে আপনিও অভিযোগ দায়ের করুন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আপনার পাশেই আছে।
পিকে/এসপি
কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়ন এলাকার খামারি বাহারুল ইসলাম রানা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন যে, তাকে খড়কাটার মেশিন দিয়ে প্রতারণা করা হয়েছে।
চলতি মাসের ১২ তারিখে দায়ের করা অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন মেশিনটিতে ১.৫ হর্সপাওয়ারে বৈদ্যুতিক মোটর দেওয়ার কথা বলে সরবরাহ করা হয়েছে ১ হর্সপাওয়ারের মোটর। চলতি মাসের ১ তারিখে তিনি কুমিল্লার স্টেশন রোড এলাকার মেসার্স আ: রাজ্জাক এন্টারপ্রাইজ থেকে এ মেশিনটি ক্রয় করেন।
দোকানী তাকে ২০০ গবাদি পশুর খড়কাটার জন্য উপযুক্ত বলে মেশিনটি সরবরাহ করলেও প্রকৃতপক্ষে ৫টি পশুর খাবারও কাটতে পারেন না। আটকে যায়। পরে তিনি লক্ষ্য করেন মোটরটির গায়ে আলগা স্টিকারে ১.৫ হর্সপাওয়ার লেখা থাকলেও মূল স্টিকারে লেখা ১ হর্সপাওয়ার। প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন।
আজ শুনানিতে অভিযোগটি প্রমাণিত হওয়ায় সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলাম ভোক্তাকে প্রতিশ্রুত পণ্য যথাযথভাবে সরবরাহ না করায় মেসার্স আ: রাজ্জাক এন্টারপ্রাইজকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আওতায় ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। মেশিনটি কাজের উপযোগী না হওয়ায় মূল্য ফেরত দেওয়ার নির্দেশনা দেন।
অভিযোগকারী হিসেবে বাহারুল ইসলাম প্রণোদনা হিসেবে উক্ত জরিমানার ২৫% হিসাবে ১০ হাজার টাকা পাবেন এবং ফেরত পাওয়া টাকা দিয়ে কাজের উপযোগী মেশিন ক্রয় করতে পারবেন। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক স্বীকার করেন যে, এটা তাদের ভুল হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন হবে না বলেও প্রতিশ্রুতি দেন।
এক প্রতিক্রিয়ার অভিযোগকারী কৃষক বাহারুল জানান, আমি সঠিক সমাধান পেয়েছি। এমন সহজ সমাধানের ব্যবস্থা করার জন্য তিনি বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানান। কোন পণ্য কিনে প্রতারিত হলে আপনিও অভিযোগ দায়ের করুন, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর আপনার পাশেই আছে।
পিকে/এসপি