সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার চাঞ্চল্যকর সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল কুদ্দুস সরকারকে গুলি করে হত্যা মামলায় সন্দেহজনক ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ওই উপজেলার ভোগলমান গ্রামের মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে শাহজাহান আলী (৪২), গুল্টা গ্রামের সুধীর উরাঁওয়ের ছেলে চঞ্চল কুমার উরাঁও (৩৯) ও মাধাইনগর গ্রামের সুবেন্দ নাথ বড়াইকের ছেলে সাধন চন্দ্র বড়াইক (৪৮)। তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা আব্দুল কুদ্দুস সরকার গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা রাতে স্থানীয় ভোগলমান চারমাথা বাজারে তার ছেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ছিলেন। এসময় ১৫/২০ জনের একদল মুখোশধারী সন্ত্রাসী অতর্কিত ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে এবং তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকা ঘিরে ফেলে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চালায়।
এব্যাপারে নিহতের বড় ছেলে রহুল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করেন। শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় এবং শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
পিকে/এসপি
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ওই উপজেলার ভোগলমান গ্রামের মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে শাহজাহান আলী (৪২), গুল্টা গ্রামের সুধীর উরাঁওয়ের ছেলে চঞ্চল কুমার উরাঁও (৩৯) ও মাধাইনগর গ্রামের সুবেন্দ নাথ বড়াইকের ছেলে সাধন চন্দ্র বড়াইক (৪৮)। তাড়াশ থানার ওসি শহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই উপজেলার দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা আব্দুল কুদ্দুস সরকার গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা রাতে স্থানীয় ভোগলমান চারমাথা বাজারে তার ছেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ছিলেন। এসময় ১৫/২০ জনের একদল মুখোশধারী সন্ত্রাসী অতর্কিত ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে এবং তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকা ঘিরে ফেলে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চালায়।
এব্যাপারে নিহতের বড় ছেলে রহুল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫/২০ জনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করেন। শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় এবং শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
পিকে/এসপি