তুরস্কের আঙ্কারায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং মহান শহীদ দিবস-২০২৩ নানা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে উদযাপন করা হয়েছে। চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ও দূতাবাস চত্বরে নির্মিত শহীদ মিনার ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয়ার্ধে দূতাবাসের মিলনায়তনে সহকারী কন্সুল্যার কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের উপস্থাপনায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে ভাষা শহীদদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত ও শহীদদের স্মরণে শোক প্রকাশের নিমিত্তে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
এরপর দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। পরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং শহীদ দিবস ও ভাষা শহীদদের নিয়ে বিভিন্ন স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তার স্বাগত বক্তব্যে ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দানের কথা উল্লেখ করেন।
এছাড়া ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষের জন্য আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনন্য প্রেরণা যোগায়।
পিকে/এসপি
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয়ার্ধে দূতাবাসের মিলনায়তনে সহকারী কন্সুল্যার কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের উপস্থাপনায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে ভাষা শহীদদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত ও শহীদদের স্মরণে শোক প্রকাশের নিমিত্তে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
এরপর দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। পরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এবং শহীদ দিবস ও ভাষা শহীদদের নিয়ে বিভিন্ন স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তার স্বাগত বক্তব্যে ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দানের কথা উল্লেখ করেন।
এছাড়া ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষের জন্য আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অনন্য প্রেরণা যোগায়।
পিকে/এসপি