কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর বাজারে আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস খোলার জন্য পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ নুরুল আনোয়ার বিএসপি, এনডিসি, এইচ ডিএমসি, এএফডব্লিউসি পি এস সি, জি-এর বরাবর জেনারেল ডিউ লেটার প্রেরণ করেছে, কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-মেঘনা) আসনের সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া।
গেল ২০ ফেব্রুয়ারি প্রেরনকৃত ওই ডিউ লেটারে জেনারেল ভূঁইয়া উল্লেখ করেন, শুভেচ্ছা নিবেন। আমার নির্বাচনী এলাকা ২৪৯ কুমিল্লা-১। সু-প্রাচীন কাল থেকে কুমিল্লা একটি জনবহুল ও বর্ধিঞ্চু এলাকা। স্বাধীনতার পূর্বা-পর এই এলাকা সারাদেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ। একটি মহানগর, ১৭টি উপজেলা নিয়ে ৩০৮৫ বর্গ কিলো মিটার আয়তনের বৃহত জেলা এটি। জনসংখ্যা প্রায় ৬৫ লক্ষ। বিশাল জনসংখ্যার অনেকেই প্রবাসী ও বৈদেশিক বানিজ্যের সাথে জড়িত।
এই বিশাল জনসংখ্যা ও আয়তনের জেলাটি একটি মাত্র পাসর্পোট অফিস সেবা দিয়ে আসছে। যাতে প্রতিদিন ৪০০০ থেকে ৫০০০ মানুষ সেবা নিতে আসে। সেবা গ্রহীতার বিপরীতে পাসর্পোট অফিসের জনবলও অপ্রতুল। হোমনা, মেঘনা, তিতাস, দাউদকান্দি উপজেলা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব অনেকাংশেই ৫০ কিলো মিটারের উপরে। এতে দুর থেকে জনগনের পাসর্পোট সংক্রান্ত সেবা নিতে যাতায়াত করতে আরো বেশি ভোগান্তিতে পরতে হয়।
কুমিল্লা জেলা সদরের পর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হচ্ছে গৌরীপুর বাজার। গৌরীপুর এলাকায় যদি একটি আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস করা যায়, তাহলে দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা, মেঘনা, চান্দিনা, মুরাদনগর, দেবিদ্ধার সহ তৎসংলগ্ন এলাকায় জনগনের জন্য পাসর্পোট করতে ভোগান্তি দূর হতো এবং কুমিল্লা আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিসের উপর চাপ কমতো।
এমতাবস্থায়, সার্বিক বিবেচনায় কুমিল্লা জেলার পশ্চিমাংশে গৌরীপুরে একটি আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস খোলার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।
পিকে/এসপি
গেল ২০ ফেব্রুয়ারি প্রেরনকৃত ওই ডিউ লেটারে জেনারেল ভূঁইয়া উল্লেখ করেন, শুভেচ্ছা নিবেন। আমার নির্বাচনী এলাকা ২৪৯ কুমিল্লা-১। সু-প্রাচীন কাল থেকে কুমিল্লা একটি জনবহুল ও বর্ধিঞ্চু এলাকা। স্বাধীনতার পূর্বা-পর এই এলাকা সারাদেশে অতি গুরুত্বপূর্ণ। একটি মহানগর, ১৭টি উপজেলা নিয়ে ৩০৮৫ বর্গ কিলো মিটার আয়তনের বৃহত জেলা এটি। জনসংখ্যা প্রায় ৬৫ লক্ষ। বিশাল জনসংখ্যার অনেকেই প্রবাসী ও বৈদেশিক বানিজ্যের সাথে জড়িত।
এই বিশাল জনসংখ্যা ও আয়তনের জেলাটি একটি মাত্র পাসর্পোট অফিস সেবা দিয়ে আসছে। যাতে প্রতিদিন ৪০০০ থেকে ৫০০০ মানুষ সেবা নিতে আসে। সেবা গ্রহীতার বিপরীতে পাসর্পোট অফিসের জনবলও অপ্রতুল। হোমনা, মেঘনা, তিতাস, দাউদকান্দি উপজেলা থেকে জেলা সদরের দূরত্ব অনেকাংশেই ৫০ কিলো মিটারের উপরে। এতে দুর থেকে জনগনের পাসর্পোট সংক্রান্ত সেবা নিতে যাতায়াত করতে আরো বেশি ভোগান্তিতে পরতে হয়।
কুমিল্লা জেলা সদরের পর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হচ্ছে গৌরীপুর বাজার। গৌরীপুর এলাকায় যদি একটি আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস করা যায়, তাহলে দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা, মেঘনা, চান্দিনা, মুরাদনগর, দেবিদ্ধার সহ তৎসংলগ্ন এলাকায় জনগনের জন্য পাসর্পোট করতে ভোগান্তি দূর হতো এবং কুমিল্লা আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিসের উপর চাপ কমতো।
এমতাবস্থায়, সার্বিক বিবেচনায় কুমিল্লা জেলার পশ্চিমাংশে গৌরীপুরে একটি আঞ্চলিক পাসর্পোট অফিস খোলার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।
পিকে/এসপি