অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ এ আসছে তরুণ লেখক ও কবি মো. সুমন মিয়ার প্রথম উপন্যাস 'ভার্সিটি চান্স' একটি সমকালীন সামাজিক-ট্রাজিক উপন্যাস। বইটি প্রকাশ করছে স্বদেশ শৈলী প্রকাশন। এবারের বইমেলা তার লেখা দু’টি বই প্রকাশিত হবে। তার মধ্যে রয়েছে কবিতার বই ‘মনের দেয়ালে আঁকা’ এবং কিশোর উপন্যাস 'ভার্সিটি চান্স'।
দু’টি বই নিয়েই বেশ আশাবাদী লেখক। তিঁনি মনে করেন 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি পড়ে পাঠক গল্পের মধ্যে ডুবে থাকবেন। কলেজ জীবনের সোনালী দিনগুলোর কথা মনে পড়বে। রোমাঞ্চিত করবে সেই সব বর্ণিল দিনগুলো। শিক্ষাঙ্গন, সহপাঠি, শিক্ষক, পাঠ্যপুস্তক, পরীক্ষা, পরীক্ষার হল, নতুন নতুন স্বপ্নের হাতছানি, কিশোর বয়সের দুরন্তপণা, ভাললাগা, ভালবাসা, বিরহ, ভর্তি পরীক্ষা ও চান্স পাওয়া না পাওয়ার উপর জীবনের মোড় ঘুরা এসবকিছু জীবন চরিতের সাথে সমন্বয় করে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে।
বইমেলার আগে 'ভার্সিটি চান্স' বইটির প্রি অর্ডার চলছে। বইটি সম্পর্কে লেখক সুমন মিয়া বলেন, 'ভার্সিটি চান্স' আমার ১ম উপন্যাস। 'ভার্সিটি চান্স' এর গল্পটি বুনা হয়েছে একটি গ্রামীণ জনপদের কলেজ জীবনের কিছু ছাত্রছাত্রীকে ঘিরে। যেখানে কলেজ জীবনে স্বপ্ন গড়ার ভিত্তি সহপাঠিরা এক সাথে একে অন্যের সহযোগী হয়, সুখ দুঃখের দিনগুলো হোস্টেল এবং কলেজ জীবনের সাথে সমন্বয় করে বৃহত্তর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
বিনির্মাণ করে একটি সুন্দর জীবন । অনেকে ভার্সিটিতে চান্স পায় আবার কেউ পায় না। কিন্তু রাষ্ট্রিয় কিছু কিছু প্রতিকুলতা কিংবা অনাকাঙ্খিত কোন ঘটনায় বলির পাঠা হয়ে সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলে কেউ দায়ি হয় না। শুধুমাত্র নিজেকে সেই যন্ত্রনা বয়ে চলতে হয়। গল্পটি মুলত ট্রাজিডি। কিছু অপ্রাপ্তি, বিয়োগ ব্যাথায় কাতর করে পাঠককে এবং গল্পের প্রতিটি চরিত্রকে।
আশা করি 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি আপনাকে কলেজ জীবনের সময়গুলোকে স্মরণ করিয়ে দিবে। কারণ গল্পের প্রতিটি চরিত্রই প্রধান হিসেবে কাজ করেছে। তিনি আরও বলেন, 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি নিয়ে আমি বেশ আশাবাদী। আমার প্রথম কাব্যগন্থ্য ‘গহীনে শব্দ’ প্রকাশিত হয়েছিল বইমেলা ২২এ। ‘গহীনে শব্দ’ নিয়ে পাঠকদের আগ্রহ আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে। পাঠকদের এই ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে। বইটির এখন প্রি-অর্ডার চলছে। উল্লেখ্যঃ কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলায় বেড়ে উঠা তরুণ লেখক মো. সুমন মিয়া পেশায় একজন চাকুরীজীবি।
চাকুরীর পাশাপাশি লেখালেখি করেই তিনি নিজের মনের শান্তি অনুভব করেন। সুমন মিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায় প্রসাশন থেকে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার উপর উচ্চতর ডিগ্রীসহ এমবিএ ও ইংরেজী সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি জনপ্রিয় বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি করেন। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি'র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ২০২২ এ তাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
তিনি ঢাকাস্থ চান্দিনা ছাত্রকল্যাণ সমিতি এর সাবেক সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। এছাড়াও "চান্দিনা দর্পণ" ম্যাগাজিনের সাবেক সম্পাদক ছিলেন। আমরা তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। আশা করি তাঁর লেখা পড়ে পাঠক উপকৃত হবেন।
পিকে/এসপি
দু’টি বই নিয়েই বেশ আশাবাদী লেখক। তিঁনি মনে করেন 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি পড়ে পাঠক গল্পের মধ্যে ডুবে থাকবেন। কলেজ জীবনের সোনালী দিনগুলোর কথা মনে পড়বে। রোমাঞ্চিত করবে সেই সব বর্ণিল দিনগুলো। শিক্ষাঙ্গন, সহপাঠি, শিক্ষক, পাঠ্যপুস্তক, পরীক্ষা, পরীক্ষার হল, নতুন নতুন স্বপ্নের হাতছানি, কিশোর বয়সের দুরন্তপণা, ভাললাগা, ভালবাসা, বিরহ, ভর্তি পরীক্ষা ও চান্স পাওয়া না পাওয়ার উপর জীবনের মোড় ঘুরা এসবকিছু জীবন চরিতের সাথে সমন্বয় করে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে।
বইমেলার আগে 'ভার্সিটি চান্স' বইটির প্রি অর্ডার চলছে। বইটি সম্পর্কে লেখক সুমন মিয়া বলেন, 'ভার্সিটি চান্স' আমার ১ম উপন্যাস। 'ভার্সিটি চান্স' এর গল্পটি বুনা হয়েছে একটি গ্রামীণ জনপদের কলেজ জীবনের কিছু ছাত্রছাত্রীকে ঘিরে। যেখানে কলেজ জীবনে স্বপ্ন গড়ার ভিত্তি সহপাঠিরা এক সাথে একে অন্যের সহযোগী হয়, সুখ দুঃখের দিনগুলো হোস্টেল এবং কলেজ জীবনের সাথে সমন্বয় করে বৃহত্তর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
বিনির্মাণ করে একটি সুন্দর জীবন । অনেকে ভার্সিটিতে চান্স পায় আবার কেউ পায় না। কিন্তু রাষ্ট্রিয় কিছু কিছু প্রতিকুলতা কিংবা অনাকাঙ্খিত কোন ঘটনায় বলির পাঠা হয়ে সেই স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলে কেউ দায়ি হয় না। শুধুমাত্র নিজেকে সেই যন্ত্রনা বয়ে চলতে হয়। গল্পটি মুলত ট্রাজিডি। কিছু অপ্রাপ্তি, বিয়োগ ব্যাথায় কাতর করে পাঠককে এবং গল্পের প্রতিটি চরিত্রকে।
আশা করি 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি আপনাকে কলেজ জীবনের সময়গুলোকে স্মরণ করিয়ে দিবে। কারণ গল্পের প্রতিটি চরিত্রই প্রধান হিসেবে কাজ করেছে। তিনি আরও বলেন, 'ভার্সিটি চান্স' উপন্যাসটি নিয়ে আমি বেশ আশাবাদী। আমার প্রথম কাব্যগন্থ্য ‘গহীনে শব্দ’ প্রকাশিত হয়েছিল বইমেলা ২২এ। ‘গহীনে শব্দ’ নিয়ে পাঠকদের আগ্রহ আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে। পাঠকদের এই ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে। বইটির এখন প্রি-অর্ডার চলছে। উল্লেখ্যঃ কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলায় বেড়ে উঠা তরুণ লেখক মো. সুমন মিয়া পেশায় একজন চাকুরীজীবি।
চাকুরীর পাশাপাশি লেখালেখি করেই তিনি নিজের মনের শান্তি অনুভব করেন। সুমন মিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায় প্রসাশন থেকে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার উপর উচ্চতর ডিগ্রীসহ এমবিএ ও ইংরেজী সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি জনপ্রিয় বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি করেন। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি'র ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন ২০২২ এ তাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
তিনি ঢাকাস্থ চান্দিনা ছাত্রকল্যাণ সমিতি এর সাবেক সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। এছাড়াও "চান্দিনা দর্পণ" ম্যাগাজিনের সাবেক সম্পাদক ছিলেন। আমরা তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। আশা করি তাঁর লেখা পড়ে পাঠক উপকৃত হবেন।
পিকে/এসপি