কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ক্লুলেস মেহেদী হাসান ভূইয়া মহিন হত্যাকাণ্ডে জড়িত মূল দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে দাউদকান্দি মডেল থানা পুলিশ। রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারী) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা।
গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী)বিকালে দাউদকান্দি উপজেলার সদর উত্তর ইউনিয়নের নতুন হাসনাবাদ ভুট্টা ক্ষেতের ভিতরের জমির আইলের উত্তর পাসে একজন অজ্ঞাতনামা পুরুষের মৃতদেহ পরে আছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা এর নেতৃত্বে এসআই মোঃ নাজমুল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ভুট্টা ক্ষেত হতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে।
মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত শেষে ময়নাতদন্ত করা হয় এবং পরবর্তীতে মৃতের ভাই মাইনুল ইসলাম এর মাধ্যমে মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। মেহেদী হাসান ভূইয়া মহিন স্ত্রী সন্তান নিয়ে উপজেলার শহীদ নগর গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন, সে কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানার গোবিন্দপুর পূর্বপাড়া মৃত মফিজুল ইসলামের পুত্র। এ ঘটনায় ভিকটিমের ভাই মাইনুল ইসলাম বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাজমুল হোসেন তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে হত্যার সাথে জড়িত আশরাফ উদ্দিন (৩৮) কে চট্টগ্রামের সন্দীপ এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ও তার তথ্য মতে সহযোগী কেরামত আলী ( ৩৮) কে গ্রেফতার করা হয় জানা যায়, মাদক বিক্রির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মেহেদী হাসান ভূইয়া মহিন (৩০) কে হত্যা করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন, কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার গোলাপের চর (বর্তমান ষোলপাড়া গ্রামের হাজী হাসমত আলীর ভাড়াটিয়া) মৃত বারেক ব্যাপারীর ছেলে আশরাফ উদ্দিন (৩৮) একই থানা ও জেলার রায়পুর গ্রামের বর্তমান শহীদ নগর মৃত বারেক ফকিরের ছেলে কেরামত আলী (৩৮)। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামিরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে পুলিশ জানান।
পিকে/এসপি
গত সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী)বিকালে দাউদকান্দি উপজেলার সদর উত্তর ইউনিয়নের নতুন হাসনাবাদ ভুট্টা ক্ষেতের ভিতরের জমির আইলের উত্তর পাসে একজন অজ্ঞাতনামা পুরুষের মৃতদেহ পরে আছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আলমগীর ভূঞা এর নেতৃত্বে এসআই মোঃ নাজমুল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ভুট্টা ক্ষেত হতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে।
মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত শেষে ময়নাতদন্ত করা হয় এবং পরবর্তীতে মৃতের ভাই মাইনুল ইসলাম এর মাধ্যমে মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। মেহেদী হাসান ভূইয়া মহিন স্ত্রী সন্তান নিয়ে উপজেলার শহীদ নগর গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন, সে কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি থানার গোবিন্দপুর পূর্বপাড়া মৃত মফিজুল ইসলামের পুত্র। এ ঘটনায় ভিকটিমের ভাই মাইনুল ইসলাম বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাজমুল হোসেন তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে হত্যার সাথে জড়িত আশরাফ উদ্দিন (৩৮) কে চট্টগ্রামের সন্দীপ এলাকা থেকে গ্রেফতার করে ও তার তথ্য মতে সহযোগী কেরামত আলী ( ৩৮) কে গ্রেফতার করা হয় জানা যায়, মাদক বিক্রির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মেহেদী হাসান ভূইয়া মহিন (৩০) কে হত্যা করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন, কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার গোলাপের চর (বর্তমান ষোলপাড়া গ্রামের হাজী হাসমত আলীর ভাড়াটিয়া) মৃত বারেক ব্যাপারীর ছেলে আশরাফ উদ্দিন (৩৮) একই থানা ও জেলার রায়পুর গ্রামের বর্তমান শহীদ নগর মৃত বারেক ফকিরের ছেলে কেরামত আলী (৩৮)। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামিরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে পুলিশ জানান।
পিকে/এসপি