সৌদিআরব বসেই মোবাইল ফোনে নিজ ঘরে চুরির দৃশ্য দেখেন প্রবাসী দেলোয়ার হোসেন । সিসিটিভি ফুটেজের চিত্র দেখেই পলাতক চোরকে সনাক্ত করেছে এলাকাবাসী। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার দিবাগত রাত একটার পর কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ভারেল্লা দক্ষিণ ইউনিয়ন এলাকার দক্ষিণপাড়া এলাকায়।
সৌদী প্রবাসী দেলোয়ার হোসেন ফোনে প্রতিবেদককে জানান, শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে দুজন লোক ঘরে প্রবেশ করে। মোবাইল ফোনে সিসি টিভি ফুটেজের কয়েকটি স্ক্রিনশট রাখি। এর কিছুক্ষন পরই সিসিটিভির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। তাৎক্ষণিক ফোন করে ঘরের আশেপাশের প্রতিবেশী ও শশুর বাড়িতে অবস্থা করা স্ত্রী কে বিষয়টি জানাই।
প্রবাসপত্নী দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী শাহিনা আক্তার জানান, কয়েকদিনের জন্য বাবার বাড়িতে যাই। স্বামীর ফোন পেয়ে দ্রুত বড় ভাই, মামা সহ কয়েকজন কে নিয়ে বাড়িতে আসি। ততক্ষণে বাড়ির উঠনে অনেক লোক জড়ো হয়েছে। বাইরে সবকিছু তালা দেয়া ছিলো, বাড়িতে প্রবেশ করে ছাদের সিঁড়ির ওপরের একটি টিন খোলা দেখতে পাই। আনুমানিক একটার পর টিন খুলে সিঁড়ি দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে দুজন বাইরে কেউ ছিলো কিনা সেবিষয়ে বলতে পারছি না। ঘরে ঢুকে আমার ঘরের আলমিরা সুকেইসের সকল ড্রয়ার খোলা ও এলোমেলো দেখি। বিছানার তোশকও এলোমেলো ছিলো। ড্রায়ারে থাকা প্রায় ৮ভরী স্বর্নলংকার ও নগদ প্রায় ২লক্ষ ২০ হাজার টাকা সহ আনুমানিক প্রায় ৭ লক্ষাধীক টাকার মালামাল এবং সিসিটিভির ডিভিআর মেশিন লুট হয়েছে বলে জানান শাহিনা।
তিনি জানান, সিসিটিভি ফুটেজে যাকে চেনা গেছে, সে প্রতিবেশী বাবুল মিয়ার ছেলে জসিম উদ্দিন। স্থানীয়রা দিনে এবং রাতে বাড়ির আশেপাশে প্রতিবেশী মৃত বাবুল মিয়ার ছেলে জসিম কে দেখেছে। ঘটনার সময়ও সে এখানে উপস্থিত ছিলো। রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার পর থেকেই তাকে আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পায়নি। এবিষয়ে বুড়িচং থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলেও জানান তিনি। সাবেক ইউপি সদস্য ও অভিযোগ জসিমের বড় চাচা ওসমান গনি বলেন, খবর পেয়ে রাতেই দেলোয়ারের বাড়িতে এসে অনেক লোকজন দেখতে পাই। এসময় জসিমও উপস্থিত ছিলো।
সিসিটিভি ফুটেজের ছবিটি জসিমকে দেখানো হলে সে নিজেই নিজেকে সনাক্ত করে। এরপর কখন সে এখান থেকে সঠকে পরেছে তা কেউই দেখিনি। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে দেবপুর ফাঁড়ী পুলিশের এএসআই কাশেম সহ সঙ্গীয় পৌছেমটহল টিম। সিসিটিভি ফুটেজর ছবি ও স্থানীয়দের মতামতের ভিত্তিতে জসিমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি বলেও জানায় দেবপুর ফাঁড়ী পুলিশ। এবিষয়ে বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন জানান, ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সিসিটিভির ছবি দেখে স্থানীয়রা চোরকে সনাক্ত করেছে। অভিযুক্তকে ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যহত রয়েছে। শীঘ্রই জড়িতদের আটক করা হবে।
সৌদী প্রবাসী দেলোয়ার হোসেন ফোনে প্রতিবেদককে জানান, শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে দুজন লোক ঘরে প্রবেশ করে। মোবাইল ফোনে সিসি টিভি ফুটেজের কয়েকটি স্ক্রিনশট রাখি। এর কিছুক্ষন পরই সিসিটিভির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। তাৎক্ষণিক ফোন করে ঘরের আশেপাশের প্রতিবেশী ও শশুর বাড়িতে অবস্থা করা স্ত্রী কে বিষয়টি জানাই।
প্রবাসপত্নী দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী শাহিনা আক্তার জানান, কয়েকদিনের জন্য বাবার বাড়িতে যাই। স্বামীর ফোন পেয়ে দ্রুত বড় ভাই, মামা সহ কয়েকজন কে নিয়ে বাড়িতে আসি। ততক্ষণে বাড়ির উঠনে অনেক লোক জড়ো হয়েছে। বাইরে সবকিছু তালা দেয়া ছিলো, বাড়িতে প্রবেশ করে ছাদের সিঁড়ির ওপরের একটি টিন খোলা দেখতে পাই। আনুমানিক একটার পর টিন খুলে সিঁড়ি দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে দুজন বাইরে কেউ ছিলো কিনা সেবিষয়ে বলতে পারছি না। ঘরে ঢুকে আমার ঘরের আলমিরা সুকেইসের সকল ড্রয়ার খোলা ও এলোমেলো দেখি। বিছানার তোশকও এলোমেলো ছিলো। ড্রায়ারে থাকা প্রায় ৮ভরী স্বর্নলংকার ও নগদ প্রায় ২লক্ষ ২০ হাজার টাকা সহ আনুমানিক প্রায় ৭ লক্ষাধীক টাকার মালামাল এবং সিসিটিভির ডিভিআর মেশিন লুট হয়েছে বলে জানান শাহিনা।
তিনি জানান, সিসিটিভি ফুটেজে যাকে চেনা গেছে, সে প্রতিবেশী বাবুল মিয়ার ছেলে জসিম উদ্দিন। স্থানীয়রা দিনে এবং রাতে বাড়ির আশেপাশে প্রতিবেশী মৃত বাবুল মিয়ার ছেলে জসিম কে দেখেছে। ঘটনার সময়ও সে এখানে উপস্থিত ছিলো। রাতে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসার পর থেকেই তাকে আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পায়নি। এবিষয়ে বুড়িচং থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলেও জানান তিনি। সাবেক ইউপি সদস্য ও অভিযোগ জসিমের বড় চাচা ওসমান গনি বলেন, খবর পেয়ে রাতেই দেলোয়ারের বাড়িতে এসে অনেক লোকজন দেখতে পাই। এসময় জসিমও উপস্থিত ছিলো।
সিসিটিভি ফুটেজের ছবিটি জসিমকে দেখানো হলে সে নিজেই নিজেকে সনাক্ত করে। এরপর কখন সে এখান থেকে সঠকে পরেছে তা কেউই দেখিনি। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে দেবপুর ফাঁড়ী পুলিশের এএসআই কাশেম সহ সঙ্গীয় পৌছেমটহল টিম। সিসিটিভি ফুটেজর ছবি ও স্থানীয়দের মতামতের ভিত্তিতে জসিমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি বলেও জানায় দেবপুর ফাঁড়ী পুলিশ। এবিষয়ে বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন জানান, ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সিসিটিভির ছবি দেখে স্থানীয়রা চোরকে সনাক্ত করেছে। অভিযুক্তকে ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যহত রয়েছে। শীঘ্রই জড়িতদের আটক করা হবে।