দেলোয়ার হোসেন জাকির: শিরোপা অঙ্কে অনেকটা এগিয়ে যাওয়ার পথে দুর্দান্ত জয় তুলে নিল বসুন্ধরা কিংস। প্রবল প্রতিদ্বন্ধীতা তৈরি করেও কিংসকে আটকাতে পারেনি আবাহনী লিমিটেড। কিংসের জয়ের নায়ক ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার মিগেল ফিগেইরা। তার জোড়া গোলে ভর করেই কিংস ম্যাচ জিতে নিয়েছে ২-১ ব্যবধানে। দারুণ এই জয়ে টানা চতুর্থ শিরোপা জয়ের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল চ্যাম্পিয়ন কিংস।
১০ ম্যাচে শতভাগ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম লেগে শীর্ষেই থাকল বসুন্ধরা কিংস। এক ম্যাচ কম খেলা আবাহনীর সংগ্রহ ১৮ পয়েন্ট। কিংস থেকে পিছিয়ে আছে ১২ পয়েন্টে। তাতে আকাশি-নীলদের শিরোপা পুনরুদ্ধার স্বপ্ন নিভে যাওয়ার পথে। কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কাণায় কাণায় পূর্ণ। গ্যালারির পুরো এক পাশ ছিল কিংস সমর্থকদের উন্মাদনা। এমন ম্যাচে সমর্থকদের হতাশ করেনি অস্কার ব্রুজোনের দল।
শুরুতে কিংসের সঙ্গে সমান তালে লড়াই চালায় মারিও লেমোসের দল। রোবিনহো-দরিয়েলতনদের তেমন সুযোগ দিচ্ছিল না আবাহনীর রক্ষণ। তবে খুব বেশিক্ষণ রক্ষণ আগলে রাখতে পারেনি তাঁরা। তিন ব্রাজিলিয়ানের রসায়নে ২৬তম মিনিটে গোল পেয়ে যায় বসুন্ধরা কিংস। দরিয়েলতনের গোমেজের পাসে পেয়ে রবসন রোবিনহো ঠেলে দেন বক্সে থাকা মিগেল ফিগেইরাকে। ব্রাজিলিয়ান এই মিডফিল্ডার কোনো ভুল করেননি। বাম পায়ের মাপা শটে কাছের পোস্ট দিয়ে বল জালে পাঠান। ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি শহিদুল আলম। একটু পরই মেরাজ হোসেনের পাস ধরে পিটার নওরাহর নেওয়া শট আটকান কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো।
৩৫তম মিনিটে আবারো কিংসকে রক্ষা করেন আনিসুর রহমান। ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের ফ্রিকিকে এলিটা কিংসলের ব্যাক হেড ঝাঁপিয়ে ফেরান কিংস গোলরক্ষক। কর্নার পায় আবাহনী। এই কর্নার থেকেই ম্যাচে সমতা ফেরায় তারা। কলিন্দেসের কর্নারে দূরের পোস্টে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন ডিফেন্ডার রেজাউল করিম। ৪৩তম মিনিটে দরিয়েলতনের দারুণ প্রচেষ্টা জাল খুঁজে পায়নি। মিগেলের থ্রু পাস পেয়ে অফসাইড ফাঁদ ভেঙে গোলের জন্য শটও নিয়েছিলেন দরিয়েলতন কিন্তু দূরের পোস্ট ঘেঁষে বল চলে যায় বাইরে। দ্বিতীয়ার্ধে ঢিমেতালে চলতে থাকে ম্যাচ।
কোনো দলই তেমন পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না। ৭৪তম মিনিটে সুযোগ আসে কিংসের সামনে কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি রোবিনহো। রাকিবের ক্রস দরিয়েলতন বুক দিয়ে নামিয়ে বাড়িয়ে দিলে রোবিনহোর ভলি চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। তবে তিন মিনিট বাদে আবারো কিংসকে এগিয়ে নেন মিগেল ফিগেইরা। আবাহনীর অর্ধে সোহেল রানা বল হারালে তা পেয়ে যান দরিয়েলতন। সময় নষ্ট না করে তার বাড়ানো পাসে বক্সে ঢুকে ঠান্ডা মাথায় বাম পায়ে ফিনিশিং করেন মিগেল। লিগে এটি তার তৃতীয় গোল। বাকি সময় রক্ষণ আগলে রেখে দারুণ জয় নিয়ে ফেরে বসুন্ধরা কিংস।
১০ ম্যাচে শতভাগ জয়ে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম লেগে শীর্ষেই থাকল বসুন্ধরা কিংস। এক ম্যাচ কম খেলা আবাহনীর সংগ্রহ ১৮ পয়েন্ট। কিংস থেকে পিছিয়ে আছে ১২ পয়েন্টে। তাতে আকাশি-নীলদের শিরোপা পুনরুদ্ধার স্বপ্ন নিভে যাওয়ার পথে। কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কাণায় কাণায় পূর্ণ। গ্যালারির পুরো এক পাশ ছিল কিংস সমর্থকদের উন্মাদনা। এমন ম্যাচে সমর্থকদের হতাশ করেনি অস্কার ব্রুজোনের দল।
শুরুতে কিংসের সঙ্গে সমান তালে লড়াই চালায় মারিও লেমোসের দল। রোবিনহো-দরিয়েলতনদের তেমন সুযোগ দিচ্ছিল না আবাহনীর রক্ষণ। তবে খুব বেশিক্ষণ রক্ষণ আগলে রাখতে পারেনি তাঁরা। তিন ব্রাজিলিয়ানের রসায়নে ২৬তম মিনিটে গোল পেয়ে যায় বসুন্ধরা কিংস। দরিয়েলতনের গোমেজের পাসে পেয়ে রবসন রোবিনহো ঠেলে দেন বক্সে থাকা মিগেল ফিগেইরাকে। ব্রাজিলিয়ান এই মিডফিল্ডার কোনো ভুল করেননি। বাম পায়ের মাপা শটে কাছের পোস্ট দিয়ে বল জালে পাঠান। ঝাঁপিয়েও বলের নাগাল পাননি শহিদুল আলম। একটু পরই মেরাজ হোসেনের পাস ধরে পিটার নওরাহর নেওয়া শট আটকান কিংস গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো।
৩৫তম মিনিটে আবারো কিংসকে রক্ষা করেন আনিসুর রহমান। ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের ফ্রিকিকে এলিটা কিংসলের ব্যাক হেড ঝাঁপিয়ে ফেরান কিংস গোলরক্ষক। কর্নার পায় আবাহনী। এই কর্নার থেকেই ম্যাচে সমতা ফেরায় তারা। কলিন্দেসের কর্নারে দূরের পোস্টে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন ডিফেন্ডার রেজাউল করিম। ৪৩তম মিনিটে দরিয়েলতনের দারুণ প্রচেষ্টা জাল খুঁজে পায়নি। মিগেলের থ্রু পাস পেয়ে অফসাইড ফাঁদ ভেঙে গোলের জন্য শটও নিয়েছিলেন দরিয়েলতন কিন্তু দূরের পোস্ট ঘেঁষে বল চলে যায় বাইরে। দ্বিতীয়ার্ধে ঢিমেতালে চলতে থাকে ম্যাচ।
কোনো দলই তেমন পরিষ্কার সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না। ৭৪তম মিনিটে সুযোগ আসে কিংসের সামনে কিন্তু কাজে লাগাতে পারেননি রোবিনহো। রাকিবের ক্রস দরিয়েলতন বুক দিয়ে নামিয়ে বাড়িয়ে দিলে রোবিনহোর ভলি চলে যায় ক্রসবারের উপর দিয়ে। তবে তিন মিনিট বাদে আবারো কিংসকে এগিয়ে নেন মিগেল ফিগেইরা। আবাহনীর অর্ধে সোহেল রানা বল হারালে তা পেয়ে যান দরিয়েলতন। সময় নষ্ট না করে তার বাড়ানো পাসে বক্সে ঢুকে ঠান্ডা মাথায় বাম পায়ে ফিনিশিং করেন মিগেল। লিগে এটি তার তৃতীয় গোল। বাকি সময় রক্ষণ আগলে রেখে দারুণ জয় নিয়ে ফেরে বসুন্ধরা কিংস।