মহাসড়ক কি ময়লার ফেলার ডাস্টবিন? মাননীয় মন্ত্রী মহাসড়ক কি ডাস্টবিন? মহাসড়কে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করুন। ময়লা আবর্জনা ফেলার আর কোন জায়গা নেই? সড়কের এই পরিবেশ বিপর্যয় প্রশাসন কি দেখেননা? পরিবেশ বিপর্যয় রোধে এমন অনেক স্লোগান লেখা সংম্বলিত প্লেকার্ড হাতে ময়লার স্তুপের সামনে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করেই যাচ্ছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ ফাউন্ডেশন'র প্রধান নির্বাহী পরিবেশকর্মী এস এম মিজান নামের এই স্বেচ্ছাসেবী।
দেশের বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে প্রায় দেখা যায় মিজানকে। সম্প্রতি ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের, দাউদকান্দি, চান্দিনা, নিমসার, সোনারগাঁ, শনিরআখড়া, কাঁচপুর ও কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট সংলগ্ন নাজিরাবাজার ময়লার স্তুপের সামনে প্লেকার্ড হাতে নিরব প্রতিবাদ অনেকেরই দৃষ্টি কেঁড়েছে।
২০০৫ সালে তাঁর হাত ধরেই গঠিত হয় বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন; নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের। সংগঠনটি শুরু থেকেই পরিবেশ সুরক্ষায় বিভিন্নস্থানে এপর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার গাছের চারা রোপণ ও বিতরণ করেছে। পরিবেশ বান্ধব ক্যাম্পেইন করেছে দেশের প্রায় পয়তাল্লিশটি জেলা ভ্রমণের মাধ্যমে। এ দেশ ভ্রমণ ক্যাম্পেইন করতে গিয়ে সংগঠনটির সদস্যরা দেখেছে, বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁ, রিসোর্ট, হাসপাতাল, কল-কারখানা, পোল্ট্রি ফার্ম, বেকারি, হাট-বাজার, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার বর্জ্য-আবর্জনা অপচনশীল পলিথিন, প্লাস্টিকের বোতল, হাঁস- মুরগী এবং
গরু ছাগলের নাড়িভুড়ি, ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, রাসায়নিক দ্রব্য, এবং মারণাস্ত্র ই-বর্জ্য সবই ফেলা হচ্ছে মহাসড়কের দুইপাশে ও সড়কদ্বীপে। এতে করে একদিকে নষ্ট হচ্ছে মহাসড়কের সৌন্দর্য, অন্যদিকে পরিবেশে ঘটছে ভয়াবহ বিপর্যয়। চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত দূষণ-দুর্গন্ধ। তারই প্রেক্ষিতে সড়ক মহাসড়ককে ময়লা আবর্জনা মুক্ত করতে এই প্রতিবাদ করে যাচ্ছে তাঁরা ।
সংগঠনটির নির্বাহী পরিচালক এস এম মিজান বলেন, আমরা কাজ করছি পরিবেশ সুরক্ষায়। আমাদের প্রচেষ্টার সফলতাও রয়েছে অনেকখানি। তারমধ্যে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ'র মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় ময়লার ভাগার সরিয়ে ফুলবাগান করা হয়েছে। ঢাকার যাত্রাবাড়ীর দনিয়া, কাজলা, শনিরআখড়া, রায়েরবাগ, মাতুয়াইল, সাইনবোর্ড, মৌচাক, সিদ্ধিরগঞ্জ চিটাগাং রোড পর্যন্ত দুইপাশে ময়লা আবর্জনা ফেলা বন্ধ করে নার্সারি ও ফুল বাগান করতে উদ্বুদ্ধ করেছি।
সংগঠনের সভাপতি মাজেদ চৌধুরী বলেন, আমাদের পরিবেশ আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে। এজন্য আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। মূলত আমরা সচেতন হলেই পরিবেশ ভালো থাকবে, আর পরিবেশ ভালো থাকলেই পৃথিবী বাঁচবে, দেশ বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে। ভালো রাখলে পরিবেশ ভালো থাকবে বাংলাদেশ।
জাতীয় পরিচয়ের অংশ এই মহাসড়ক থেকে ময়লার মহামারী না থামালে মহাসড়কের উন্নয়ন আবর্জনার স্তূপে ঢেকে যাবে এমনটিই বলছেন এস এম মিজান। মহাসড়কের পাশাপাশি তাঁরা দেশের পর্যটন কেন্দ্র, পার্ক, গার্ডেন, নদ-নদী, সাগর তীর এবং শহরে নগরে পরিবেশ বিপর্যয় কমিয়ে আনতে স্বেচ্ছাসেবীরা স্বেচ্ছায় এই মহৎকর্ম চালিয়ে আসছে।
দেশের বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে প্রায় দেখা যায় মিজানকে। সম্প্রতি ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের, দাউদকান্দি, চান্দিনা, নিমসার, সোনারগাঁ, শনিরআখড়া, কাঁচপুর ও কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট সংলগ্ন নাজিরাবাজার ময়লার স্তুপের সামনে প্লেকার্ড হাতে নিরব প্রতিবাদ অনেকেরই দৃষ্টি কেঁড়েছে।
২০০৫ সালে তাঁর হাত ধরেই গঠিত হয় বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ ফাউন্ডেশন; নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের। সংগঠনটি শুরু থেকেই পরিবেশ সুরক্ষায় বিভিন্নস্থানে এপর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার গাছের চারা রোপণ ও বিতরণ করেছে। পরিবেশ বান্ধব ক্যাম্পেইন করেছে দেশের প্রায় পয়তাল্লিশটি জেলা ভ্রমণের মাধ্যমে। এ দেশ ভ্রমণ ক্যাম্পেইন করতে গিয়ে সংগঠনটির সদস্যরা দেখেছে, বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁ, রিসোর্ট, হাসপাতাল, কল-কারখানা, পোল্ট্রি ফার্ম, বেকারি, হাট-বাজার, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার বর্জ্য-আবর্জনা অপচনশীল পলিথিন, প্লাস্টিকের বোতল, হাঁস- মুরগী এবং
গরু ছাগলের নাড়িভুড়ি, ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, রাসায়নিক দ্রব্য, এবং মারণাস্ত্র ই-বর্জ্য সবই ফেলা হচ্ছে মহাসড়কের দুইপাশে ও সড়কদ্বীপে। এতে করে একদিকে নষ্ট হচ্ছে মহাসড়কের সৌন্দর্য, অন্যদিকে পরিবেশে ঘটছে ভয়াবহ বিপর্যয়। চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত দূষণ-দুর্গন্ধ। তারই প্রেক্ষিতে সড়ক মহাসড়ককে ময়লা আবর্জনা মুক্ত করতে এই প্রতিবাদ করে যাচ্ছে তাঁরা ।
সংগঠনটির নির্বাহী পরিচালক এস এম মিজান বলেন, আমরা কাজ করছি পরিবেশ সুরক্ষায়। আমাদের প্রচেষ্টার সফলতাও রয়েছে অনেকখানি। তারমধ্যে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ'র মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় ময়লার ভাগার সরিয়ে ফুলবাগান করা হয়েছে। ঢাকার যাত্রাবাড়ীর দনিয়া, কাজলা, শনিরআখড়া, রায়েরবাগ, মাতুয়াইল, সাইনবোর্ড, মৌচাক, সিদ্ধিরগঞ্জ চিটাগাং রোড পর্যন্ত দুইপাশে ময়লা আবর্জনা ফেলা বন্ধ করে নার্সারি ও ফুল বাগান করতে উদ্বুদ্ধ করেছি।
সংগঠনের সভাপতি মাজেদ চৌধুরী বলেন, আমাদের পরিবেশ আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে। এজন্য আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। মূলত আমরা সচেতন হলেই পরিবেশ ভালো থাকবে, আর পরিবেশ ভালো থাকলেই পৃথিবী বাঁচবে, দেশ বাঁচবে, মানুষ বাঁচবে। ভালো রাখলে পরিবেশ ভালো থাকবে বাংলাদেশ।
জাতীয় পরিচয়ের অংশ এই মহাসড়ক থেকে ময়লার মহামারী না থামালে মহাসড়কের উন্নয়ন আবর্জনার স্তূপে ঢেকে যাবে এমনটিই বলছেন এস এম মিজান। মহাসড়কের পাশাপাশি তাঁরা দেশের পর্যটন কেন্দ্র, পার্ক, গার্ডেন, নদ-নদী, সাগর তীর এবং শহরে নগরে পরিবেশ বিপর্যয় কমিয়ে আনতে স্বেচ্ছাসেবীরা স্বেচ্ছায় এই মহৎকর্ম চালিয়ে আসছে।