
নাগরিক সেবায় গতিশীলতা আনয়নের জন্য দাউদকান্দি পৌরসভার বিভিন্ন প্রকার সনদ অনলাইনে প্রদানের একটি প্লাটফর্মের আজ উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: জিয়াউদ্দীন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো: আমিরুল কায়সার, দাউদকান্দি উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাঈমা ইসলাম, পৌর প্রশাসকের দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার ভূমি রেদওয়ান ইসলাম, পৌরসভার কর্মচারীবৃন্দ ও অন্যান্যরা।
দাউদকান্দি পৌরসভা থেকে বিতরনকৃত নাগরিক সনদ, উত্তরাধিকার সনদ, জাতীয়তা সনদ, প্রত্যয়ন পত্রসহ বিভিন্ন প্রকারের সনদ এখন পর্যন্ত অফলাইনে বিতরন করা হতো। এতে করে অনলাইন ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছিল।
নতুন এই সেবা ব্যবস্থার মাধ্যমে যাবতীয় সনদ অনলাইনে ভেরিফিকেশন সম্ভব হবে। সনদ বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের হাত থেকে এসময় উপকারভোগীগণ সনদ গ্রহণ করেন। প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ এসময় নাগরিক সেবা ত্বরান্বিত করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেন।
পৌরসভার প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি জানান প্রাথমিকভাবে নাগরিক সনদে কিউ আর কোড সংযোজন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য সেবাসমূহও এই সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা হবে। এই সেবার মাধ্যমে সনদ জালিয়াতি রোধ ও স্বচ্ছতা আনয়ন সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পিকে/এসপি
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো: আমিরুল কায়সার, দাউদকান্দি উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাঈমা ইসলাম, পৌর প্রশাসকের দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার ভূমি রেদওয়ান ইসলাম, পৌরসভার কর্মচারীবৃন্দ ও অন্যান্যরা।
দাউদকান্দি পৌরসভা থেকে বিতরনকৃত নাগরিক সনদ, উত্তরাধিকার সনদ, জাতীয়তা সনদ, প্রত্যয়ন পত্রসহ বিভিন্ন প্রকারের সনদ এখন পর্যন্ত অফলাইনে বিতরন করা হতো। এতে করে অনলাইন ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছিল।
নতুন এই সেবা ব্যবস্থার মাধ্যমে যাবতীয় সনদ অনলাইনে ভেরিফিকেশন সম্ভব হবে। সনদ বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের হাত থেকে এসময় উপকারভোগীগণ সনদ গ্রহণ করেন। প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ এসময় নাগরিক সেবা ত্বরান্বিত করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করেন।
পৌরসভার প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি জানান প্রাথমিকভাবে নাগরিক সনদে কিউ আর কোড সংযোজন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য সেবাসমূহও এই সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা হবে। এই সেবার মাধ্যমে সনদ জালিয়াতি রোধ ও স্বচ্ছতা আনয়ন সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পিকে/এসপি