জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, সারাদেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৪০ লাখ শিক্ষার্থী, ২ লাখ ৫০ হাজার শিক্ষক ও লক্ষাধীক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সারাদেশে ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী রয়েছে। বাকি ৩০ শতাংশ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে।
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। এই এলোমেলো শিক্ষা ব্যবস্থাকে পরিবর্তন আনতে আমরা দিনরাত পরিশ্রম করছি। আমাদেরকে কাজ করার সময় দিন। আমরা ডিগ্রী সিলেবাস নিয়ে কাজ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। সম্ভব হলে আগামি বছর থেকে শুরু হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার করবো। সংস্কার করা হলে ৭০/৮০ ভাগ কাজ শেষ হবে । বিদেশ থেকে এখন ৫০ বিলিয়ন ডলার আসে, আমরা ১০০ বিলিয়নে আনতে চাই। বিগত সরকারের আমলে সারাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বৈশম্যের শিকার হয়েছে। স্থান বা নামের কারনে বৈশম্য হয়েছে। সেই বৈশম্য দূ্র করা হবে।
সে জন্যে ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজকে স্নাতকে উন্নতি করা হলো আজ। আমাদের শিক্ষার্থীদেরক কারিগরি শিক্ষায় জোর দেয়া হবে। আমরা সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েটের দরকার নেই। দেশে প্রতিবছর ২৪ লাখ চাকুরী প্রার্থী। ব্যবস্থা আছে মাত্র দুই থেকে আড়াই লাখ। তাই আমরা কর্মমূখী শিক্ষার প্রতি জোর দিচ্ছি।
তিনি আজ (শনিবার সকালে) কুমিল্লার দাউদকান্দির ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজে নবিন শিক্ষার্থীদের বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, দেশের স্বাধীনতার ৫২ বছর পর দেখতে হয় আকাশ থেকে গুলী করে শিক্ষার্থীদের মারা হয় ।
আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিহতদের পরিবারকে ৩ লাখ করে টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী ২৬ তারিখ তাদের পরিবারের হাতে টাকা তুলে দেয়া হবে।
আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতার স্মৃতি ধরে রাখতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের পররপ্রজন্মের নিকট ইতিহাস তুলে ধরতে আন্দোলনে নিহত শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ মুগ্ধর নামে দেশের প্রতিটি কলেজে স্মৃতি ফলক ও অডিটোরিয়াম নির্মান করা হবে। পুরা শিক্ষা খ্যাতকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। একটু সময় দেন। আমরা সবকিছি ঠিক করে দিবো।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, শিক্ষকদেরকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। রাজনীতি করেন ভালো কথা তবে কলেজে নয়। কলেজের বাহিরে গিয়ে রাজনীতি-দলাদলি করেন। কলেজে ডুকলে রাজনীতি দলাদলি শেষ করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতির বাহিরে রাখেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মুন্ত্রী ও কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। অনুষ্ঠানে কলেজ গভনিং বডির সভাপতি আইনজীবী ড.খন্দকার মারুফ হোসেনের সভাপতিত্বে ও কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ আবদুর রহমান'র সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ জহিরুল ইসলাম পাটোয়ারী,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফলিত রসায়ন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ নুরুল আমিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গনিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ নজরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন, প্রাক্তন শিক্ষার্থী ডা: শরীফুল ইসলাম সাফিন।
পিকে/এসপি
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। এই এলোমেলো শিক্ষা ব্যবস্থাকে পরিবর্তন আনতে আমরা দিনরাত পরিশ্রম করছি। আমাদেরকে কাজ করার সময় দিন। আমরা ডিগ্রী সিলেবাস নিয়ে কাজ করছি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। সম্ভব হলে আগামি বছর থেকে শুরু হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার করবো। সংস্কার করা হলে ৭০/৮০ ভাগ কাজ শেষ হবে । বিদেশ থেকে এখন ৫০ বিলিয়ন ডলার আসে, আমরা ১০০ বিলিয়নে আনতে চাই। বিগত সরকারের আমলে সারাদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বৈশম্যের শিকার হয়েছে। স্থান বা নামের কারনে বৈশম্য হয়েছে। সেই বৈশম্য দূ্র করা হবে।
সে জন্যে ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজকে স্নাতকে উন্নতি করা হলো আজ। আমাদের শিক্ষার্থীদেরক কারিগরি শিক্ষায় জোর দেয়া হবে। আমরা সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। লক্ষ লক্ষ গ্রাজুয়েটের দরকার নেই। দেশে প্রতিবছর ২৪ লাখ চাকুরী প্রার্থী। ব্যবস্থা আছে মাত্র দুই থেকে আড়াই লাখ। তাই আমরা কর্মমূখী শিক্ষার প্রতি জোর দিচ্ছি।
তিনি আজ (শনিবার সকালে) কুমিল্লার দাউদকান্দির ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজে নবিন শিক্ষার্থীদের বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, দেশের স্বাধীনতার ৫২ বছর পর দেখতে হয় আকাশ থেকে গুলী করে শিক্ষার্থীদের মারা হয় ।
আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিহতদের পরিবারকে ৩ লাখ করে টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী ২৬ তারিখ তাদের পরিবারের হাতে টাকা তুলে দেয়া হবে।
আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতার স্মৃতি ধরে রাখতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের পররপ্রজন্মের নিকট ইতিহাস তুলে ধরতে আন্দোলনে নিহত শহীদ আবু সাঈদ ও শহীদ মুগ্ধর নামে দেশের প্রতিটি কলেজে স্মৃতি ফলক ও অডিটোরিয়াম নির্মান করা হবে। পুরা শিক্ষা খ্যাতকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। একটু সময় দেন। আমরা সবকিছি ঠিক করে দিবো।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, শিক্ষকদেরকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। রাজনীতি করেন ভালো কথা তবে কলেজে নয়। কলেজের বাহিরে গিয়ে রাজনীতি-দলাদলি করেন। কলেজে ডুকলে রাজনীতি দলাদলি শেষ করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজনীতির বাহিরে রাখেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, সাবেক মুন্ত্রী ও কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। অনুষ্ঠানে কলেজ গভনিং বডির সভাপতি আইনজীবী ড.খন্দকার মারুফ হোসেনের সভাপতিত্বে ও কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ আবদুর রহমান'র সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ জহিরুল ইসলাম পাটোয়ারী,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফলিত রসায়ন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ নুরুল আমিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গনিত বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহম্মদ নজরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন, প্রাক্তন শিক্ষার্থী ডা: শরীফুল ইসলাম সাফিন।
পিকে/এসপি