শাহবাজ খান মাশফি | ভবিষ্যৎ সফলতায় শক্তিশালী ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাব। এই ক্লাবের সদস্যদের পারস্পরিক সহায়তা এবং পারস্পরিক স্বার্থে একে অপরের সাথে কাজ করার অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)।
গত ৯ নভেম্বর, যুক্তরাজ্যের লন্ডনস্থ ইমপ্রেশনস হলে ধর্মীয় আচার রীতি মেনে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয় এজিএম ও নৈশভোজ। দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাবের সভাপতি হাসিব হাওলাদারের সভাপতিত্বে এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজ্জাকুল হায়দার খান বাপ্পী ও ক্লাব মেম্বার আয়েশা খানের মনমুগ্ধকর সঞ্চালনায় এতে ক্লাবের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এনামুল হক খান।
এরপর ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ আশরাফ পারভেজ বার্ষিক প্রতিবেদন ও হিসাব পেশ করেন। যা উপস্থিত সদস্যদের দ্বারা অনুমোদিত হয়। এসময় দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাব তাদের উদার সহায়তা ও অবদানের জন্য স্পন্সরদের ধন্যবাদ জানান। এবারের বার্ষিক সাধারণ সভার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়োজন ছিল বর্ষীয়ান সদস্য মীর হাবিবুর রহমান এবং ফজলুর রহমানকে তাদের পেশাগত ও সামাজিক অবদানের জন্য “লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড” প্রদান।
এই প্রথম বারের মত আয়োজিত দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাবের এই উদ্যোগটি ঐতিহাসিক ভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এ পদক্ষেপ সত্যি প্রশংসার দাবিদার বলে উল্লেখ করেন ক্লাব সদস্যরা। অনুষ্ঠানে উভয়ের জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে একটি বিশেষ ভিডিও চিত্র প্রকাশ করা হয়।
পরে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি তাদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। সন্ধ্যার বিশেষ আকর্শন ছিল ক্লাব মেম্বারদের মনোমুগ্ধকর সঙ্গীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করেন বর্ষিয়ান ক্লাব মেম্বার বজলুর রহমান এবং রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতার শেষ অধ্যায় থেকে আবৃত্তি করেন ক্লাব সেক্রেটারি এনামুল হক খান।
এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন, শিশুশিল্পী মারিসা হায়দার, রাফসান কাজী। আরো অংশ নেন প্রফেসর মুসফিক উদ্দীন, রফিকুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম ভূঁইয়া, সৈয়দ নোমানুর রশিদ, রুকসানা জাহান সুচি, অনুপম সাহা, মো. আলা উদ্দিন ও মোতালিব মিয়া।
অনুষ্ঠানটি শেষ হয় প্রফেশনাল কণ্ঠশিল্পী লাবনী বড়ুয়া ও তার দলের সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। এবারের অনুষ্ঠানে ১৫০ জনেরও বেশি সদস্য উপস্থিত ছিলেন এবং এটি ছিল একটি আনন্দঘন সন্ধ্যা। ক্লাব সদস্য ও আগত অতিথিরা নেচে গেয়ে আয়োজনটি আনন্দের সাথে উদযাপন করেন ।
অনুষ্ঠান শেষে ডিনারে অতিথিদের মধ্যে হরেক রকম খাবার পরিবেশন করা হয়। এসময় এক্সিকিউটিভ কমিটি ঘোষণা দেয়, খুব শিগগিরই তারা ক্লাব সদস্যদের জন্য একটি সুন্দর পারিবারিক মিলনমেলা আয়োজনের উদ্যোগ নিবেন।
পিকে/এসপি
গত ৯ নভেম্বর, যুক্তরাজ্যের লন্ডনস্থ ইমপ্রেশনস হলে ধর্মীয় আচার রীতি মেনে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয় এজিএম ও নৈশভোজ। দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাবের সভাপতি হাসিব হাওলাদারের সভাপতিত্বে এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজ্জাকুল হায়দার খান বাপ্পী ও ক্লাব মেম্বার আয়েশা খানের মনমুগ্ধকর সঞ্চালনায় এতে ক্লাবের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এনামুল হক খান।
এরপর ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ আশরাফ পারভেজ বার্ষিক প্রতিবেদন ও হিসাব পেশ করেন। যা উপস্থিত সদস্যদের দ্বারা অনুমোদিত হয়। এসময় দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাব তাদের উদার সহায়তা ও অবদানের জন্য স্পন্সরদের ধন্যবাদ জানান। এবারের বার্ষিক সাধারণ সভার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়োজন ছিল বর্ষীয়ান সদস্য মীর হাবিবুর রহমান এবং ফজলুর রহমানকে তাদের পেশাগত ও সামাজিক অবদানের জন্য “লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড” প্রদান।
এই প্রথম বারের মত আয়োজিত দ্যা অ্যাকাউন্ট্যান্টস ক্লাবের এই উদ্যোগটি ঐতিহাসিক ভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এ পদক্ষেপ সত্যি প্রশংসার দাবিদার বলে উল্লেখ করেন ক্লাব সদস্যরা। অনুষ্ঠানে উভয়ের জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে একটি বিশেষ ভিডিও চিত্র প্রকাশ করা হয়।
পরে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি তাদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন। সন্ধ্যার বিশেষ আকর্শন ছিল ক্লাব মেম্বারদের মনোমুগ্ধকর সঙ্গীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি করেন বর্ষিয়ান ক্লাব মেম্বার বজলুর রহমান এবং রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতার শেষ অধ্যায় থেকে আবৃত্তি করেন ক্লাব সেক্রেটারি এনামুল হক খান।
এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন, শিশুশিল্পী মারিসা হায়দার, রাফসান কাজী। আরো অংশ নেন প্রফেসর মুসফিক উদ্দীন, রফিকুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম ভূঁইয়া, সৈয়দ নোমানুর রশিদ, রুকসানা জাহান সুচি, অনুপম সাহা, মো. আলা উদ্দিন ও মোতালিব মিয়া।
অনুষ্ঠানটি শেষ হয় প্রফেশনাল কণ্ঠশিল্পী লাবনী বড়ুয়া ও তার দলের সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। এবারের অনুষ্ঠানে ১৫০ জনেরও বেশি সদস্য উপস্থিত ছিলেন এবং এটি ছিল একটি আনন্দঘন সন্ধ্যা। ক্লাব সদস্য ও আগত অতিথিরা নেচে গেয়ে আয়োজনটি আনন্দের সাথে উদযাপন করেন ।
অনুষ্ঠান শেষে ডিনারে অতিথিদের মধ্যে হরেক রকম খাবার পরিবেশন করা হয়। এসময় এক্সিকিউটিভ কমিটি ঘোষণা দেয়, খুব শিগগিরই তারা ক্লাব সদস্যদের জন্য একটি সুন্দর পারিবারিক মিলনমেলা আয়োজনের উদ্যোগ নিবেন।
পিকে/এসপি