"চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এবছর এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলেও সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে, কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ। এবছর কলেজটির ৯৮ দশমিক ৬১ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করেন।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টার আগে স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ওয়েবসাইটে একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজে এবারের এইচএসসি পাসের হার ৯৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। এছাড়া মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪৫ জন। ৫৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেন। তারমধ্যে ৮জন ফেইল করেন।
কলেজ অধ্যক্ষ মো. আব্দুর রহমান বলেন, এই কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভালো ফলাফল করে আসছে। এবছরও ভালো ফলাফল আমরা অর্জন করেছি। ইনশাআল্লাহ আগামীতে আরো ভালো ফলাফল উপহার দিবে আমাদের শিক্ষার্থীরা।
সে লক্ষ্যেই আমাদের শিক্ষকগণ নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদানের খোঁজখবর রাখছে। কলেজের পক্ষ থেকে সকল শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। সাতটি পরীক্ষার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়লে তা স্থগিত করা হয়। পরে বাকি পরীক্ষাগুলো নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে তা বাতিল করতে বাধ্য হয় শিক্ষা বিভাগ। পরে বিষয় ম্যাপিংয়ের ভিত্তিতে ফলাফল ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
পিকে/এসপি
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টার আগে স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ওয়েবসাইটে একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ড. মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজে এবারের এইচএসসি পাসের হার ৯৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। এছাড়া মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৪৫ জন। ৫৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেন। তারমধ্যে ৮জন ফেইল করেন।
কলেজ অধ্যক্ষ মো. আব্দুর রহমান বলেন, এই কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভালো ফলাফল করে আসছে। এবছরও ভালো ফলাফল আমরা অর্জন করেছি। ইনশাআল্লাহ আগামীতে আরো ভালো ফলাফল উপহার দিবে আমাদের শিক্ষার্থীরা।
সে লক্ষ্যেই আমাদের শিক্ষকগণ নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদানের খোঁজখবর রাখছে। কলেজের পক্ষ থেকে সকল শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। সাতটি পরীক্ষার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়লে তা স্থগিত করা হয়। পরে বাকি পরীক্ষাগুলো নেওয়ার সিদ্ধান্ত হলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে তা বাতিল করতে বাধ্য হয় শিক্ষা বিভাগ। পরে বিষয় ম্যাপিংয়ের ভিত্তিতে ফলাফল ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
পিকে/এসপি