"দলের (বিএনপির) জন্য একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছেন কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম খান। সকল ধরনের হামলা-মামলা, জেল-জুলুমের পরেও দলীয় কর্মকান্ড থেকে দূরে সরে থাকেননি এই নির্যাতিত ও ত্যাগী যুবদলনেতা।
প্রধান খবর'কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এমনটি বললেন তিনি। সেলিম খান বলেন, আমি রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসা করি। রাজনীতি আমার নেশা। ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করি।এবং দলীয় কর্মকান্ডে খরচ করি।
কিন্তু বিএনপির রাজনীতি করার কারনে, কারো ক্ষতি না করেও গেল ১৭ বছরে ৬/৭টি মামলার আসামী হয়েছি। দুইবারে ৩ মাস ৫৭দিন জেল খেটেছি। শুধু তাই নয়, আমাকে দাউদকান্দি বাজারে দিনদুপুরে মারধর করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা।
দাউদকান্দি উপজেলার সদর উত্তর ইউনিয়নের চেঙ্গাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা এই যুবদলনেতা আরো বলেন, গেল ১৭ বছরে আমার ব্যবসা বানিজ্যের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তারপরেও আমি এক দিনের জন্যেও দল ছেড়ে চলে যাইনি।
আমার নেতা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যার ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন ভাইয়ের নির্দেশে দলীয় সকল কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করে আসছি। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো পিএনপির রাজনীতি করে যাবো, ইনশাআল্লাহ।
পিকে/এসপি
প্রধান খবর'কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এমনটি বললেন তিনি। সেলিম খান বলেন, আমি রাজনীতির পাশাপাশি ব্যবসা করি। রাজনীতি আমার নেশা। ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করি।এবং দলীয় কর্মকান্ডে খরচ করি।
কিন্তু বিএনপির রাজনীতি করার কারনে, কারো ক্ষতি না করেও গেল ১৭ বছরে ৬/৭টি মামলার আসামী হয়েছি। দুইবারে ৩ মাস ৫৭দিন জেল খেটেছি। শুধু তাই নয়, আমাকে দাউদকান্দি বাজারে দিনদুপুরে মারধর করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা।
দাউদকান্দি উপজেলার সদর উত্তর ইউনিয়নের চেঙ্গাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা এই যুবদলনেতা আরো বলেন, গেল ১৭ বছরে আমার ব্যবসা বানিজ্যের অনেক ক্ষতি হয়েছে। তারপরেও আমি এক দিনের জন্যেও দল ছেড়ে চলে যাইনি।
আমার নেতা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যার ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন ভাইয়ের নির্দেশে দলীয় সকল কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করে আসছি। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো পিএনপির রাজনীতি করে যাবো, ইনশাআল্লাহ।
পিকে/এসপি