চট্টগ্রামে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে ছাত্রদল নেতা ওয়াসিম আকরামের নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১০৮ জনের বিরুদ্ধে আরেকটি হত্যা মামলা হয়েছে চট্টগ্রামে। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১০০/১৫০ জনকে আসামী করা হয়েছে।
সোমবার (১৯ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করে পাঁচলাইশ থানার ওসি সন্তোষ কুমার চাকমা বাংলাদেশ বুলেটিনকে বলেন, গতকাল রেববার রাতে পাঁচলাইশ থানায় মামলাটি করেন ওয়াসিম আকরামের মা জোসনা বেগম। এই মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের,
চট্টগ্রামের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক সিটি মেয়র ও চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর নাম উল্লেখ রয়েছে।
এছাড়া মামলায় নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৭ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও উল্লেখ যোগ্যদের মধ্যে রয়েছে যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা দিদারুল আলম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১নং যুগ্ম সম্পাদক মোঃ সাইফুদ্দিন,
দিদারুল আলম মাসুম, মহিউদ্দিন শাহ, নগর স্বেচ্ছা সেবক লীগ সভাপতি দেবাশীষ পাল দেবু, নগর স্বেচ্ছা সেবক লীগ সাধারণ সম্পাদম আজিজুর রহমান আজিজ, জাফরনালম প্রকাশ বাইট্টা জাফর, নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, মাহমুদুল করিম, সুভাষ মল্লিক সবুজসহ ১০৮ জনের নাম।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ১৬ জুলাই ওয়াসিম আকরাম ছাত্র জনতার সমাবেশে অংশ নিতে বারকোড রেস্তোরাঁর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ‘ইন্ধনে’ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সমাবেশে হামলা চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হন ওয়াসিম।
মৃত্যুর পর ওয়াসিম আকরামকে নিজেদের কর্মী দাবি করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি। নিহত ওয়াসিম চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন তারা।
« সূত্র: দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিন »
সোমবার (১৯ আগস্ট) বিষয়টি নিশ্চিত করে পাঁচলাইশ থানার ওসি সন্তোষ কুমার চাকমা বাংলাদেশ বুলেটিনকে বলেন, গতকাল রেববার রাতে পাঁচলাইশ থানায় মামলাটি করেন ওয়াসিম আকরামের মা জোসনা বেগম। এই মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়াও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের,
চট্টগ্রামের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক সিটি মেয়র ও চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী ও সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর নাম উল্লেখ রয়েছে।
এছাড়া মামলায় নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৭ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও উল্লেখ যোগ্যদের মধ্যে রয়েছে যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা দিদারুল আলম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের ১নং যুগ্ম সম্পাদক মোঃ সাইফুদ্দিন,
দিদারুল আলম মাসুম, মহিউদ্দিন শাহ, নগর স্বেচ্ছা সেবক লীগ সভাপতি দেবাশীষ পাল দেবু, নগর স্বেচ্ছা সেবক লীগ সাধারণ সম্পাদম আজিজুর রহমান আজিজ, জাফরনালম প্রকাশ বাইট্টা জাফর, নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি, মাহমুদুল করিম, সুভাষ মল্লিক সবুজসহ ১০৮ জনের নাম।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ১৬ জুলাই ওয়াসিম আকরাম ছাত্র জনতার সমাবেশে অংশ নিতে বারকোড রেস্তোরাঁর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ‘ইন্ধনে’ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোঁটা নিয়ে ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সমাবেশে হামলা চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হন ওয়াসিম।
মৃত্যুর পর ওয়াসিম আকরামকে নিজেদের কর্মী দাবি করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি। নিহত ওয়াসিম চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন তারা।
« সূত্র: দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিন »