তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, সাংবাদিকদের সুরক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সদিচ্ছার প্রমাণ হলো সাংবাদিকতা কল্যাণ ট্রাস্ট। রোববার (৯ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
সভায় ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে সভাপতিত্ব করেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী। মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যমের বিস্তৃতি ও স্বাধীনতার পাশাপাশি সাংবাদিকদের কল্যাণ ও সুরক্ষায় বিশ্বাস করেন। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যেমন বিস্তৃতি ঘটেছে তেমনি সাংবাদিকদের কল্যাণেও নানান উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছেন। এই ট্রাস্ট গঠন প্রমাণ করে তার নেতৃত্বাধীন সরকার সাংবাদিকবান্ধব। তিনি বলেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে নিয়মিতভাবে দুস্থ, অসচ্ছল, দুর্ঘটনায় আহত সাংবাদিকদের এবং মৃত সাংবাদিকদের পরিবারের অনুকূলে কল্যাণ অনুদান প্রদান করা হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় ও শেষ পর্যায়ে ২ কোটি ৮ লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করা হচ্ছে। এ ট্রাস্ট থেকে সাংবাদিকদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান কার্যক্রমও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব কার্যক্রম সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের অঙ্গীকারের বহিপ্রকাশ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. হুমাযুন কবীর খোন্দকার, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সচিব সুভাষ চন্দ্র (বাদল),
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ-এর মহাপরিচালক ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য জাফর ওয়াজেদ, তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য মো. শাহেনুর মিয়া, অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য মোহাম্মদ সাদেকুর রহমান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ওমর ফারুক,
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য দীপ আজাদ, দৈনিক সংবাদ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য কাশেম হুমায়ুন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য সোহেল হায়দার চৌধুরী এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য কলিম সরওয়ার সভায় উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি
সভায় ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে সভাপতিত্ব করেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী। মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যমের বিস্তৃতি ও স্বাধীনতার পাশাপাশি সাংবাদিকদের কল্যাণ ও সুরক্ষায় বিশ্বাস করেন। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের যেমন বিস্তৃতি ঘটেছে তেমনি সাংবাদিকদের কল্যাণেও নানান উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছেন। এই ট্রাস্ট গঠন প্রমাণ করে তার নেতৃত্বাধীন সরকার সাংবাদিকবান্ধব। তিনি বলেন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে নিয়মিতভাবে দুস্থ, অসচ্ছল, দুর্ঘটনায় আহত সাংবাদিকদের এবং মৃত সাংবাদিকদের পরিবারের অনুকূলে কল্যাণ অনুদান প্রদান করা হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় ও শেষ পর্যায়ে ২ কোটি ৮ লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করা হচ্ছে। এ ট্রাস্ট থেকে সাংবাদিকদের মেধাবী সন্তানদের শিক্ষার জন্য বৃত্তি প্রদান কার্যক্রমও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব কার্যক্রম সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের অঙ্গীকারের বহিপ্রকাশ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. হুমাযুন কবীর খোন্দকার, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সচিব সুভাষ চন্দ্র (বাদল),
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ-এর মহাপরিচালক ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য জাফর ওয়াজেদ, তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য মো. শাহেনুর মিয়া, অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য মোহাম্মদ সাদেকুর রহমান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ওমর ফারুক,
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য দীপ আজাদ, দৈনিক সংবাদ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য কাশেম হুমায়ুন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য সোহেল হায়দার চৌধুরী এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান ও ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য কলিম সরওয়ার সভায় উপস্থিত ছিলেন।
পিকে/এসপি