কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের সিংগুলা দরবার শরীফ ঈদগাহ ময়দানে আজ সোমবার সকাল ১১টায় জড়ো হয়ে সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ আদায় করেন এলাকার মুসল্লীগণ। আরব দেশের মত বাংলাদেশে ও অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ।
এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এদিকে গরম থেকে রক্ষা পেতে বৃষ্টির জন্য ইস্তেখারার নামাজ আদায় করেছেন দাউদকান্দি সিংগুলা এলাকার ধর্ম প্রাণ মুসল্লিরা। সোমবার (২৯এপ্রিল) সকাল ১১ টায় সিংগুলা দরবার শরিফ ঈদগাহ ময়দানের মাঠে এই নামাজ আদায় করা হয়।
বিশেষ এ নামাজে প্রায় দেড় শতাধিক মুসল্লী অংশ নেন। নামাজে ইমামতি করেন সিংগুলা দরবার শরীফের ছোট পির সাহেব মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম। নামাজের পর খুৎবা পাঠ শেষে দোয়া পরিচালনা করেন ছোট হুজুর নিজে। মহান আল্লাহর কাছে দীর্ঘ মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা।
নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিরা বলেন 'সারাদেশ অসহনীয় গরম পড়েছে। অনেকদিন ধরেই বৃষ্টি হওয়ার কথা, কিন্তু হচ্ছে না। তীব্র গরমে শুধু মানুষ না পশুপাখিরাও কষ্ট পাচ্ছে। সেজন্য পীরসাহেব বলেন, রাসুল (সা.) এর সুন্নত অনুযায়ী দুই রাকাত ইস্তেখারা নামাজ আদায় করলাম।
বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছি।' খরার কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বৃষ্টি না থাকার কারণে ফসল মরে যাচ্ছে। টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। আমরা আজ এসেছি বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় করতে।
আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের একটি স্বস্তিদায়ক বৃষ্টি দান করেন, নামাজ এবং দোয়া শেষে মুসল্লিদের জন্য ঠান্ডা পানি শরবত আয়োজন করেন এলাকার একদল যুবক।
পিকে/এসপি
এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এদিকে গরম থেকে রক্ষা পেতে বৃষ্টির জন্য ইস্তেখারার নামাজ আদায় করেছেন দাউদকান্দি সিংগুলা এলাকার ধর্ম প্রাণ মুসল্লিরা। সোমবার (২৯এপ্রিল) সকাল ১১ টায় সিংগুলা দরবার শরিফ ঈদগাহ ময়দানের মাঠে এই নামাজ আদায় করা হয়।
বিশেষ এ নামাজে প্রায় দেড় শতাধিক মুসল্লী অংশ নেন। নামাজে ইমামতি করেন সিংগুলা দরবার শরীফের ছোট পির সাহেব মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম। নামাজের পর খুৎবা পাঠ শেষে দোয়া পরিচালনা করেন ছোট হুজুর নিজে। মহান আল্লাহর কাছে দীর্ঘ মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা।
নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিরা বলেন 'সারাদেশ অসহনীয় গরম পড়েছে। অনেকদিন ধরেই বৃষ্টি হওয়ার কথা, কিন্তু হচ্ছে না। তীব্র গরমে শুধু মানুষ না পশুপাখিরাও কষ্ট পাচ্ছে। সেজন্য পীরসাহেব বলেন, রাসুল (সা.) এর সুন্নত অনুযায়ী দুই রাকাত ইস্তেখারা নামাজ আদায় করলাম।
বৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছি।' খরার কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বৃষ্টি না থাকার কারণে ফসল মরে যাচ্ছে। টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। আমরা আজ এসেছি বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় করতে।
আল্লাহতায়ালা যেন আমাদের একটি স্বস্তিদায়ক বৃষ্টি দান করেন, নামাজ এবং দোয়া শেষে মুসল্লিদের জন্য ঠান্ডা পানি শরবত আয়োজন করেন এলাকার একদল যুবক।
পিকে/এসপি