দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিয়ে ‘চরম ভুল’ করার বিষয়টি বিএনপি এখন উপলব্ধি করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, বিএনপির মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তারা এখন উপলব্ধি করছে নির্বাচন বর্জন করা তাদের জন্য আত্মহত্যার শামিল হয়েছে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার বকশিবাজারের নবকুমার ইনস্টিটিউটে গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে শহীদ মতিউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এসব কথা বলেন তিনি। নতুনভাবে নির্বাচিত হওয়ার কারণে ‘আজ পুরো পৃথিবী প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন’ জানাচ্ছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন,
এতে তাদের (বিএনপি) মাথা খারাপ হয়ে গেছে। আবোল-তাবোল বকছে। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠন করার পর উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ছিল না। দলীয় প্রতীক দেওয়ার বিধান পরে চালু হয়। স্থানীয় সরকার নির্বাচন বরাবরই প্রতীকবিহীন হয়েছে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা আগের সেই পদ্ধতির কথাই বলেছি। সেখানে সবাই উপস্থিত থাকবে এবং যে যার মতো নির্বাচন করবে। যারা বিজয়ী হবেন, তারা উপজেলা চেয়ারম্যান হবেন। এটা নতুন কিছু না।
তিনি বলেন, প্রতীকবিহীন নির্বাচন করার বিষয়টি আমাদের মধ্যে বহু আগে থেকে আলোচনায় ছিল। হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত হয়নি। প্রায় দুই বছর ধরে এটি আলোচনার মধ্যে ছিল। সর্বশেষ গত ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে এটি সিদ্ধান্ত হয়। হাছান মাহমুদ বলেন, বহু শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।
স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতার নেতৃত্বে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতা কারও হুইসেল বাজানোর মাধ্যমে আসেনি। বহু সংগ্রাম, বহু রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। আমাদের এই স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে মতিউর রহমানের আত্মদান রয়েছে।
তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আজ অনেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিকৃতি করে। বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতা সংগ্রাম বিকৃত করে। বলার চেষ্টা করে একটি হুইসেল বাজানোর মাধ্যমে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। স্বাধীনতা সংগ্রাম তারা অস্বীকার করে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ঘুমন্ত বাঙালি জাতিকে পলে পলে আন্দোলিত করে এক সাগর রক্ত পাড়ি দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। এর আগে ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদ মতিউর রহমানের স্মৃতিসৌধে হাছান মাহমুদের নেতৃত্বে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা শ্রদ্ধা জানান।
পিকে/এসপি
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার বকশিবাজারের নবকুমার ইনস্টিটিউটে গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে শহীদ মতিউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এসব কথা বলেন তিনি। নতুনভাবে নির্বাচিত হওয়ার কারণে ‘আজ পুরো পৃথিবী প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন’ জানাচ্ছে মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন,
এতে তাদের (বিএনপি) মাথা খারাপ হয়ে গেছে। আবোল-তাবোল বকছে। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠন করার পর উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ছিল না। দলীয় প্রতীক দেওয়ার বিধান পরে চালু হয়। স্থানীয় সরকার নির্বাচন বরাবরই প্রতীকবিহীন হয়েছে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা আগের সেই পদ্ধতির কথাই বলেছি। সেখানে সবাই উপস্থিত থাকবে এবং যে যার মতো নির্বাচন করবে। যারা বিজয়ী হবেন, তারা উপজেলা চেয়ারম্যান হবেন। এটা নতুন কিছু না।
তিনি বলেন, প্রতীকবিহীন নির্বাচন করার বিষয়টি আমাদের মধ্যে বহু আগে থেকে আলোচনায় ছিল। হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত হয়নি। প্রায় দুই বছর ধরে এটি আলোচনার মধ্যে ছিল। সর্বশেষ গত ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে এটি সিদ্ধান্ত হয়। হাছান মাহমুদ বলেন, বহু শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।
স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতার নেতৃত্বে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতা কারও হুইসেল বাজানোর মাধ্যমে আসেনি। বহু সংগ্রাম, বহু রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। আমাদের এই স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে মতিউর রহমানের আত্মদান রয়েছে।
তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আজ অনেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিকৃতি করে। বিএনপি-জামায়াত স্বাধীনতা সংগ্রাম বিকৃত করে। বলার চেষ্টা করে একটি হুইসেল বাজানোর মাধ্যমে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। স্বাধীনতা সংগ্রাম তারা অস্বীকার করে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ঘুমন্ত বাঙালি জাতিকে পলে পলে আন্দোলিত করে এক সাগর রক্ত পাড়ি দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এসেছে। এর আগে ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদ মতিউর রহমানের স্মৃতিসৌধে হাছান মাহমুদের নেতৃত্বে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা শ্রদ্ধা জানান।
পিকে/এসপি